আন্তর্জাতিক ডেস্ক
পৃথিবীতে ভূমি দখলের ইতিহাস বহু পুরোনো। পৃথিবীর পর এবার মহাকাশেও এই প্রচলন শুরু হচ্ছে। সমপ্রতি রাশিয়ার কর্মকর্তারা শুক্রকে ‘রাশিয়ান গ্রহ’ বলে দাবি করছেন।
শুক্রগ্রহে বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি প্রাণের সম্ভাব্য অস্তিত্বের ইঙ্গিত পাওয়ার পরের দিন রাশিয়া এই বিবৃতি দেয়।
পৃথিবীর সমান আকৃতির এই গ্রহটি আমাদের সবচেয়ে কাছের প্রতিবেশী। কিন্তু এটি পৃথিবীর তুলনায় বিপরীত দিকে ঘোরে।
নেচার অ্যাস্ট্রনমিতে এ সংক্রান্ত একটি প্রবন্ধে কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জেন গ্রিভসের নেতৃত্বে একটি আন্তর্জাতিক গবেষক দল জানিয়েছে, গ্রহটিকে ঘিরে রাখা মেঘে ফসফিন গ্যাসের অস্তিত্ব আছে।
ফসফিন পৃথিবীর অন্যতম বিষাক্ত গ্যাস। ব্যাকটেরিয়া বা মাইক্রোবের মতো অণুজীব থেকে এ গ্যাস উৎপন্ন হয়। তবে অক্সিজেন ছাড়া আবার ব্যাকটেরিয়া এ গ্যাস নিঃসরণ করতে পারে না। তাই শুক্র গ্রহে ফসফিনের অস্তিত্বের পেছনে এমন কোনো কারণ থাকলে, সেখানে প্রাণের উৎপত্তি বিকাশের পরিবেশ রয়েছে বলে আশাবাদী বিজ্ঞানীরা।
Discussion about this post