ফর্ম ধরে রেখেছেন পাকিস্তানের উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ফিফটি পেয়েছেন রিজওয়ান। তবে স্ট্রাইকরেট অনেকটাই কমে এসেছে তাঁর। ৪১ বলে ৫১ রানের ইনিংস যখন একটি দলের সর্বোচ্চ হয়ে থাকে, তখন সেটা উল্টো বিপদের কারণ হয়।
দ্বিতীয় ম্যাচে পাকিস্তানের বাকি সব ব্যাটসম্যানই ব্যর্থ হয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকান পেসার ডোয়াইন প্রিটোরিয়াসের সামনে মুখ থুবড়ে পড়েছেন সবাই। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে টি-টোয়েন্টিতে সেরা বোলিং করা প্রিটোরিয়াসের কারণে নির্ধারিত ২০ ওভারে মাত্র ১৪৪ রান করেছিল পাকিস্তান। সে রান ২২ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখে পেরিয়েছে সফরকারীরা।
প্রথমে ব্যাট করে পাকিস্তান ৭ উইকেট হারিয়েছে। এর ৫টিই নিয়েছেন প্রিটোরিয়াস। ৪ ওভার বল করে মাত্র ১৭ রান দিয়েই পাকিস্তানের এ সর্বনাশ করেছেন ডানহাতি পেসার। রিজওয়ান ছাড়া পাকিস্তানের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাতে নামা ফাহিম আশরাফের। ১২ বলে ৩০ রানের এই ইনিংসেই পাকিস্তানের সংগ্রহ দেড় শর কাছাকাছি গেছে। অধিনায়ক বাবর আজম তাই এ নিয়েই দুঃখ করলেন, ‘আমাদের ব্যাটিং ভালো হয়নি। মাঝের ওভারে যথেষ্ট রান করতে পারিনি। জুটি গড়তে পারিনি। প্রথম ম্যাচের মতো একই রকম উইকেট ছিল কিন্তু বোলিংয়েও কিছু ভুলের মাশুল দিয়েছিল। আশা করি, আগামীকাল ভিন্ন ফল পাব।’
৭ রানের মধ্যে এ দুজন আউট হওয়ায় আশা জেগেছিল পাকিস্তানের। কিন্তু ৪৫ বলে মাত্র ৪০ রান নেওয়ার লক্ষ্যে পা ফসকায়নি প্রোটিয়াদের। ডেভিড মিলার (২৭ *) ও হেনরিখ ক্লাসেন (১৭ *) কাজটা ২৩ বলেই সেরেছেন।
Discussion about this post