খেলাধূলা ডেস্ক
২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে দক্ষিণ আফ্রিকার পচেফস্ট্রমে নতুন অধ্যায় রচিত হয়েছে বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের। ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটে। সেই দলের অধিনায়ক আকবর আলী তো এখন দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে এক বীর সৈনিক।
বিশ্বজয় করা সেই যুব দলের অধিনায়ক আকবর আলীকে দেখা যাবে এবার নতুন ভূমিকায়। কেবল ক্রিকেটই নয়, দেশের সব খেলা কীভাবে চলবে, চলা উচিত সেই নীতিমালা তৈরির কাজও করবেন ২০ বছর বয়সী ক্রিকেটার!
দেশের বর্ষীয়ান ক্রীড়া সংগঠক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হারুনুর রশীদ, বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা, দেশের সিনিয়র সাংবাদিক দুলাল মাহমুদ এবং সরকারের একজন অতিরিক্ত সচিবসহ গুরুত্বপূর্ণ ও অভিজ্ঞ সংগঠক এবং উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেশের খেলাধুলার নীতিমালা তৈরি করবেন মাত্র ২০ বছর বয়সী ক্রিকেটার।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ১৯৯৮ সালে প্রণীত জাতীয় ক্রীড়ানীতি পর্যালোচনা, পরিবর্তন, পরিবর্ধন করে সময়োপযোগী একটি নীতিমালা তৈরির কাজে হাতে দিয়েছে। এজন্য ১৬ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে মন্ত্রণালয়। সেই কমিটির একজন সদস্য হিসেবে আছেন ক্রিকেটার আকবর আলী।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবকে আহ্বায়ক করে গঠিত এ কমিটির সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব (ক্রীড়া-১)।
কমিটির ১৪ জন সদস্য হলেন-ক্রীড়া পরিদপ্তরের পরিচালক, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক (ক্রীড়া), বিকেএসপির পরিচালক (প্রশিক্ষণ), যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (ক্রীড়া), বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা, ক্রীড়া সংগঠক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক হারুনুর রশীদ, ভলিবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মিকু, হ্যান্ডবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান কোহিনুর, আরচারি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপল, ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন, ফুটবল ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মো. আবু নাইম সোহাগ, পাক্ষিক ক্রীড়া জগত পত্রিকার সম্পাদক দুলাল মাহমুদ, বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক এবং যুব ক্রিকেট দলের অধিনায়ক আকবর আলী।
Discussion about this post