বিনোদনডেস্ক
‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ ছবির মাধ্যমে অভিষেক হয়েছিলো ঢাকাই চলচ্চিত্র ইন্ডাষ্ট্রির জনপ্রিয় জুটি সালমান শাহ ও মৌসুমীর। বাংলা ছবির ইতিহাসে একটি মাইলফলক হয়ে আছে এই কেয়ামত থেকে কেয়ামত ছবিটি। সালমান শাহ-মৌসুমীর আগে এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য প্রস্তাব দেয়া হয়েছিলো তৌকীর আহমেদ ও বিপাশা হায়াতকে।
সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত এই ছবিটি এ ছবির জন্য খোঁজা হচ্ছিলে দুজন নতুন মুখ, যারা এর আগে চলচ্চিত্রে অভিনয় করেননি। সেই সূত্রে নোবেলসহ আরও অনেককেই দেয়া হয়েছিল এই ছবির নায়ক-নায়িকা হওয়ার প্রস্তাব।
তবে নিজেদের মূলধারার বাণিজ্যিক ছবিতে দেখতে চান না বলে তৌকীর-বিপাশা এ ছবির প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। এক সাক্ষাৎকারে এমনটিই জানান তারা। ছবিটিতে তারা অভিনয় করলে হয়তো ইতিহাস অন্যরকম ভাবে রচিত হতো!
ছোট পর্দায় হাতেগোনা সফল জুটিদের মধ্যে বিপাশা হায়াত-তৌকীর আহমেদ অন্যতম। কেয়ামত থেকে কেয়ামত ছবিটিতে অভিনয় না করলেও পর্দায় তাদের জুটির বয়স প্রায় ২৭ বছর। ১৯৯২ সালে ‘সোনালী রোদ্দুর’ নাটকের মাধ্যমে প্রথমবার জুটিবদ্ধ হয়ে অভিনয় করেন তারা। পর্দার সফল জুটি বাস্তবেও প্রায় ২০ বছর ধরে সুখের নীড় গড়েছেন।
অন্যদিকে ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৯৩ সালের ২৫ মার্চে। মুক্তির এত বছর পরও এ দেশের মানুষের কাছে ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ অনেক জনপ্রিয়। সে সময়ে প্রথম দিকে সিনেমা হল মালিকরা নতুন নায়ক-নায়িকার ছবি বলে চালাতে চায়নি। কিন্তু পরবর্তীতে ছবিটি এক ইতিহাস সৃষ্টি করে। বয়স্ক নায়কদের ভার্সিটি পড়ূয়া ছাত্র দেখতে দেখতে ক্লান্ত দর্শকরা দারুণ পছন্দ করে তরুণ সালমান-মৌসুমি জুটিকে
Discussion about this post