শিক্ষার আলো ডেস্ক
ইরাসমাস মুন্ডাস স্কলারশিপ পেয়েছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) আট শিক্ষার্থী। ইতোমধ্যে একাধিক দেশে তারা অধ্যয়ন শুরু করেছেন।
রুপক দাশ শাবিপ্রবির আর্কিটেকচার বিভাগের ২০০৭-০৮ সেশনের শিক্ষার্থী। তিনি আর্কিটেকচারাল অ্যান্ড আরবান কনটেমপোরারি হেরিটেজ প্রোগ্রামে স্কলারশিপ পেয়েছেন। রুপক বর্তমানে শাবিপ্রবির আর্কিটেকচার বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন এবং শিক্ষাছুটি নিয়ে ওই প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত আছেন।
মো. মোস্তাক আহমেদ রসায়ন বিভাগের ২০১৪-১৫ সেশনের শিক্ষার্থী। তিনি কেমিক্যাল ইনোভেশন অ্যান্ড রেগুলেশন প্রোগ্রামে স্কলারশিপ পেয়েছেন।
মো. আবদুস সামাদ বন ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের ২০১৫-১৬ সেশনের শিক্ষার্থী। এছাড়া তিনি শাবিপ্রবিতে ইনফরমেশন টেকনোলজিতে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার্স ফর গ্রিন ডিল প্রোগ্রামে স্কলারশিপ পেয়েছেন সামাদ।
মো. মুহিবুর রহমান জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ার অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের ২০১৫-১৬ সেশনের শিক্ষার্থী। তিনি ইউরোপিয়ান মাস্টার অব সায়েন্স ইন স্কিন হেলথ অ্যান্ড কেয়ার (ইমোশন) প্রোগ্রামে স্কলারশিপ পেয়েছেন।
নাজিফা তাসনিম বন ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ ২০১৫-১৬ সেশনের শিক্ষার্থী। তিনি ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার্স ইন সয়েলস অ্যান্ড গ্লোবাল চেঞ্জ প্রোগ্রামে স্কলারশিপ পেয়েছেন।
আহসান আজিজ ঈশান সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৬-১৭ সেশনের শিক্ষার্থী। শাবিপ্রবির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার বিভাগ থেকে তিনিই প্রথম এ স্কলারশিপ পেয়েছেন। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার্স ফর গ্রিন ডিল প্রোগ্রামে স্কলারশিপ পেয়েছেন ঈশান।
খোন্দকার ইত্তেহাদুল ইসলাম (শান্ত) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (এলসিটি) প্রোগ্রামে স্কলারশিপ পেয়েছেন।
ইউরিদা লিয়ানা সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী। শাবিপ্রবির সমুদ্র বিজ্ঞান বিভাগ থেকে তিনিই প্রথম এ স্কলারশিপ পেয়েছেন। ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার অব সায়েন্স ইন মেরিন বায়োলজিক্যাল রিসোর্সেস প্রোগ্রামে স্কলারশিপ পেয়েছেন লিয়ানা।
Discussion about this post