শিক্ষার আলো ডেস্ক
গত ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বিভিন্ন মামলায় আটকদের মুক্তি দেওয়া শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে অনেকে মুক্তি পেয়েছেন।
মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের জনবিভাগের উপ-প্রেসসচিব মো. শিপলু জামানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধান, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাদের মুক্তি দেওয়া শুরু হয়।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ দলটির গ্রেফতার কেন্দ্রীয় নেতারা।
আরও পড়ুনঃ একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির সময় বাড়ানো হলো
অন্যান্য দলের মধ্যে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ ও গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক জামিন পেয়েছেন।
এ ছাড়াও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। শেখ হাসিনার শাসনামলে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দুর্নীতির দুই মামলায় সাজা পেয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাবন্দি হন। দুই বছরের বেশি সময় তিনি কারাবন্দি ছিলেন।
Discussion about this post