অনলাইন ডেস্ক
করোনা পরিস্থিতিতে ভিডিও কলের ব্যবহার বেড়েছে। এ জন্য ভিডিও কল অ্যাপ্লিকেশনগুলোও তৈরি হচ্ছে। ভিডিও কনফারেন্সিং দেবা দিতে ‘ই- মিটিং ‘ নামের ভার্চ্যুয়াল মিটিংয়ের নতুন টুল তৈরি করেছে দেশ ও দেশের বাইরে সফটওয়্যার সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান টিকন সিস্টেম।
বাংলাদেশের সফটওয়্যার সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান টিকন সিস্টেমস বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের সফটওয়্যার খাতকে তুলে ধরতে দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে ২০০৭ যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (এআই), ক্লাউড কম্পিউটিং, এআর, ভিআর, ব্লকচেইনসহ নতুন প্রযুক্তি নিয়ে বৈশ্বিক গ্রাহক উপযোগী নানা সেবা দেয় প্রতিষ্ঠানটি।
টিকন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, শিক্ষা, টেলিমেডিশিন, করপোরেট বা সরকারি সংস্হাগুলো তাদের সিস্টেমের তথ্যের গোপনীয়তা বা সুরক্ষাসহ তাদের ব্যবসার প্রয়োজনে ই-মিটিং ব্যবহার করতে পারবেন। এমসিইউ বা মাল্টিপয়েন্ট পয়েন্ট কন্ট্রোল ইউনিট মানের কনফারেন্সিং সিস্টেম এটি। এর সার্ভার একবারে একাধিক এন্ডপয়েন্টগুলি পরিচালনা করার পাশাপাষি ভিডিও ডেটা প্রসেসিংয়ে ফাংশন সমন্বিত করে।
এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে একক ভয়েস বা ভিডিও সেশনে একাধিক অংশগ্রহণকারীকে সংযুক্ত করার ক্ষমতা, যাতে অনেক অংশগ্রহণকারী মিটিংয়ে যুক্ত হতে পারে । এতে নিবন্ধন করে মিটিংয়ে যুক্ত হতে হবে বলে এর নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভালো।
ই-মিটিংয়ে কয়েক স্তরের এনক্রিপশন প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে কনফারেন্স চলাকালে সব অংশগ্রহণকারীর তথ্যের নিরাপত্তা সুরক্ষিত হয়। এতে রেকর্ডিং নিয়ন্ত্রণ করার সুবিধাও থাকছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য ই-মিটিং এডু, টেলিমেডিসিনের জন্য ই-মিটিং হেলথ, করপেোরেট বা পাবলিক খাতের জন্য ই–মিটিং বিজনেস, সেমিনারের জন্য ই-মিটিং ওয়েবইনার থাকছে।
টিকন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কোরিয়া ও জাপানের কিছু কর্পোরেট বা সার্ভিস প্রোভাইডার ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশের এ প্রযুক্তি সেবার ব্যবহার শুরু করে করেছে।
Discussion about this post