নিজস্ব প্রতিবেদক
আগামী ৯ আগস্ট থেকে ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইন ভর্তির কার্যক্রম শুরু হবে। এ কার্যক্রম চলবে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এবারও অনলাইনে ভর্তির আবেদন নেওয়া হবে। এদিকে, আবেদনকারী ভর্তিচ্ছুদের সাধারণ নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ আন্তঃ শিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটি।
আজ মঙ্গলবার (৪ আগস্ট) আন্তঃ শিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির সভাপতি ও ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মু. জিয়াউল হক স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব নির্দেশনা দেয়া হয়। নির্দেশনার মধ্যে রয়েছে-
১) ৯ আগস্ট থেকে ২০ আগস্টের মধ্যে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে, তবে ১৫ আগস্ট জাতীয় শােক দিবসে অনলাইন সার্ভিস ও কল সেন্টার বন্ধ থাকবে।
২) নগদ/সােনালী ব্যাংক/টেলিটক/বিকাশ/শিওর ক্যাশ/রকেট এর মাধ্যমে সার্ভিস চার্জসহ আবেদন ফি ১৫০ টাকা প্রদান করতে হবে।
৩) একজন শিক্ষার্থী সর্বনিম্ন ৫টি কলেজে এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজে আবেদন করতে পারবে। তবে একই প্রতিষ্ঠানের একাধিক শিফট/ভার্সন/গ্রুপে আবেদন করা যাবে।
৪) আবেদন ফি পরিশােধ করার সময় এবং প্রথমবার আবেদনের সময় শিক্ষার্থীকে একটি মােবাইল নম্বর (নিজের/অভিভাবকের) দিতে হবে, যেটি শিক্ষার্থীর যোগাযোগ নম্বর হিসেবে বিবেচিত হবে। যোগাযোগ নম্বরটি শিক্ষার্থীর জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ কেননা পরবর্তীতে শিক্ষার্থীর সকল যােগাযােগ ও আবেদনের জন্য এটির প্রয়ােজন হবে।
৫) আবেদন করার সময় কলেজের পছন্দক্রম বিশেষ বিবেচনা পূর্বক সাবধানে পূরণ করতে হবে।
৬) এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ-র ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের মেধাক্রম নির্ধারণ করা হবে। সমান জিপিএপ্রাপ্তদের ক্ষেত্রে ধারাবাহিক মূল্যায়ন (Continuous Assessment) ব্যতীত মােট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হবে।
৭) ভর্তির ফলাফল তিনটি পর্যায়ে প্রক্রিয়াকরণ করা হবে। একজন শিক্ষার্থীকে তার মেধা, কোটা (প্রযােজ্য ক্ষেত্রে) ও পছন্দ ক্রমানুযায়ী একটি মাত্র কলেজের জন্য নির্বাচন করা হবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থী নিজেই অনলাইনে বাের্ডের রেজিস্ট্রেশন ও অন্যান্য ফি বাবদ ২০০ টাকা জমা দিয়ে প্রাথমিক ভর্তি নিশ্চায়ন করবে। একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ দুইবার স্বয়ংক্রিয়ভাবেকৃত মাইগ্রেশনের জন্য বিবেচিত হবে, এক্ষেত্রে মাইগ্রেশন সর্বদাই শিক্ষার্থীর পছন্দ ক্রমানুসারে উপরের দিকে যাবে।
Discussion about this post