শিক্ষা উপমন্ত্রী আরও বলেন, যারা ভাস্কর্য ই্যসুটি সামনে এনে সুযোগ নিতে চাচ্ছে, তাদের আর কোনও সুযোগ দেয়া হবে না। যে গোষ্ঠী বিশেষ করে কওমি মাদরাসার নিয়ন্ত্রকদের একটি অংশ রাজনৈতিকভাবে বিষয়টি (ভাস্কর্য) সামনে এনেছে। একটি অপরাজনৈতিক শক্তি তাদের ব্যবহার করছে। প্রকাশ্য রাজনীতি থেকে বিতাড়িত হয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আশ্রয় নিয়েছে। তাদের আর সুযোগ দেয়া হবে না।
বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার বিষয় নিয়ে দেশের শিক্ষাবিদদের উদ্দেশে মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, কওমি মাদরাসার নিয়ন্ত্রকদের একটি অংশ রাজনৈতিকভাবে ধর্মান্ধ মৌলবাদী একটি গোষ্ঠীকে ব্যবহার করতে বিষয়টি সামনে এনেছে। সবার অবগতির জন্য জানাচ্ছি, জাতীয় পাঠ্যক্রমের অধীনে কওমি মাদরাসাগুলো পরিচালিত নয়। হেফাজতের নিয়ন্ত্রণাধীন যেসব প্রতিষ্ঠান রয়েছে, তার সঙ্গে জাতীয় পাঠ্যক্রম সম্পৃক্ত নয়। সুতাং অবশ্যই এই বিষয়টি আমাদের তুলে ধরা প্রয়োজন।
Discussion about this post