ডিজিটাল বাংলাদেশ কী?
১২ ডিসেম্বর, ২০০৮ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে ঘোষণা করে যে ‘২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে’ পরিণত হবে।একটি উন্নত দেশ, সমৃদ্ধ ডিজিটাল সমাজ, একটি ডিজিটাল যুগের জনগোষ্ঠী, রূপান্তরিত উৎপাদনব্যবস্থা, নতুন জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি—সব মিলিয়ে একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনের স্বপ্নই দেখিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ডিজিটাল বাংলাদেশ বস্তুত জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার প্রথম সোপান। একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য যে সমৃদ্ধি ও উন্নত জীবন প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলাম, ডিজিটাল বাংলাদেশ আমাদের সেই স্বপ্ন পূরণ করবে। ‘বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি’ ১৭ থেকে ১২ নভেম্বর ২০০৯-এ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ সামিট’ নামক এ বিষয়ে প্রথম শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করে, যাতে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা এবং অগ্রাধিকারের বিষয়গুলো আলোচিত হয়।
১৯৯৭
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)-এর প্রতিষ্ঠা।
২০০০
প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আইসিটি টাস্ক ফোর্স গঠন, আইসিটি পণ্য আমদানির ওপর সরকারি লেভি উল্লেখযোগ্য মাত্রায় নামিয়ে আনা ইত্যাদির উল্লেখ ছিল উল্লিখিত রিপোর্টে।
২০০২
দেশের প্রথম জাতীয় আইসিটি নীতিমালা অনুমোদিত হয়। এতে ই-গভর্নেন্স ও ICT4D সংশ্লিষ্ট বিষয়ের উল্লেখ আছে। ICT4D উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে প্রথম বড় ধরনের সরকারি উদ্যোগ ছিল Support to ICT Task Force (SICT) প্রকল্প গড়ে তোলা।
২০০৩
Support to ICT Task Force (SICT) প্রকল্পের কাজ শুরু ২০০৩ থেকে। এ প্রকল্প সৃষ্টি করা হয়েছিল আইসিটি টাস্ক ফোর্সের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য।
জুলাই, ২০০৪
ইউএনডিপির কারিগরি সহায়তায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আরেকটি প্রকল্পের উদ্যোগ নেয়া হয়। এ প্রকল্পের কর্মসূত্রে গভর্নমেন্ট প্রসেস-ইঞ্জিনিয়ারিংসহ ই-গভর্নেন্সের জন্য একটি ব্যাপকধর্মী কর্মপরিকল্পনা প্রণীত হয়।
জুলাই, ২০০৬
১) মোবাইল ব্যবহারকারী ৩১.৩ মিলিয়ন থেকে
৬৪
মিলিয়নে বৃদ্ধি
পায়।
২) ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ১.৫ মিলিয়ন
থেকে
৬৪
মিলিয়নে বৃদ্ধি
পায়।
২০০৭
এক্সেস টু ইনফরমেশন ((A2I) প্রোগ্রাম হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আরেকটি অনুগামী প্রকল্প। এর শুরু উন্নয়নে আইসিটি ব্যবহারের জন্য স্টেকহোল্ডারদের সক্ষমতা গড়ে তোলা ও সরকারি সেবা সরবরাহে আইসিটিকে জোরালো করে তোলার ঘোষিত লক্ষ্য নিয়ে। এ প্রকল্পেও সহযোগিতা যুগিয়েছে ইউএনডিপি।
২০০৭–০৮
দেশের সবচেয়ে বড় আইসিটি উদ্যোগ হিসেবে বাস্তবায়িত হয় আইসিটি টুল ব্যবহার করে ফটো সম্বলিত ভোটার তালিকা তৈরির কাজ। ইউএনডিপির কারিগরি সহায়তায় এ কাজটি করা হয় যাতে করে একটি নির্ভরযোগ্য ভোটার তালিকা প্রণয়ন সম্ভব হয়। এই প্রকল্পের সময়ে দেশের সাধারণ নাগরিক বেশিরভাগই তাদের জীবনে এই প্রথম আইসিটি টুল দেখতে পেলো এবং স্বাগত জানালো এর ব্যাপক সম্ভাবনাকে। সমান্তরালভাবে ৫০ হাজার তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষিত করে তোলা হলো অভিজাত সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম চালনার ব্যাপারে এবং এরা প্রকল্পের অনেক কার্মকান্ডে অংশ নেয়।
ডিসেম্বর ১২, ২০০৮
২০২১ সালের মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার গ্রহণ।
২০০৯
পরিমার্জিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ এজেন্ডার সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা প্রতিফলিত হয়।
আগস্ট, ২০১৩
বাংলাদেশের মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১০ কোটি ৯৩ লক্ষ ৪৯ হাজার।
২০১৫
১) দেশের প্রথম সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক
উদ্বোধন।
২)
ICT রপ্তানি আয়
২৬
মিলিয়ন
ডলার
থেকে
বৃদ্ধি
পেয়ে
হয়
৩০০
মিলিয়ন।
জুলাই, ২০১৬
দেশের প্রথম IT ইনকিউবেশন সেন্টার উদ্বোধন করা হয়।
২০১৭
তৃণমূল পর্যায়ে প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে সরকারি সেবা পৌঁছে দেবার অভিপ্রায়ে দেশের ৪৫৫০টি ইউনিয়ন পরিষদে স্থাপন করা হয় ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার। তৈরি করা হয়েছে বিশ্বের অন্যতম বিশাল ন্যাশনাল ওয়েব পোর্টাল। কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত এ পোর্টালের সংখ্যা প্রায় ২৫০০০।
২০১৮
*আইসিটি অবকাঠামো গড়ে তোলার অংশ হিসেবে সারাদেশে ২৮টি হাই-টেক পার্ক নির্মাণ করা হয়।
*১২ মে ২০১৮ মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রবেশ করেছে মহাকাশ বিজ্ঞানের যুগে।
*৮,৫০০টি ডাকঘরকে পোস্ট ই-সেন্টারে রূপান্তরিত করা হয়েছে।
২০১৯
* ২ অক্টোবর ২০১৯ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে এটি দিয়ে দেশের সব টিভি চ্যানেল সেবা পেতে শুরু করে।
* ৪জি চালু করা হয় এবং ৫জি চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়।
* অক্টোবর ২০১৯ শেষে দেশে মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ১০ কোটি।মোবাইল ফোন সাবসক্রাইবার ১৬ কোটি ৪১ লাখের বেশি।
*বিশ্বের ৬৭টি দেশে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বিভিন্ন পণ্য ও সেবা রপ্তানি হচ্ছে। ১ বিলিয়ন ডলার এ খাত থেকে রপ্তানি আয় আসছে।
*ই-গভর্নেন্স বাস্তবায়নে ১৮৪৩৪টি সররকারি অফিসকে একীভুত পাবলিক নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হয়েছে।
*সারাদেশে ৮০৪টি ভিডিও কনফারেন্সিং সিস্টেম স্থাপন করা হয়েছে এবং ১০১৩টি বিদ্যুৎবিহীন ইউনিয়নে সৌর-বিদ্যুৎ ব্যবহার করে ‘ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার‘ স্থাপন করা হয়েছে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন
বিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
- ১১ মে ২০১৮ তারিখ যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস স্টেশন হতে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপন করা হয়।
- বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর পরিচালনার জন্য গাজীপুরে ‘সজীব ওয়াজেদ ল্যান্ডিং স্টেশন’ স্থাপন করা হয়েছে।
- বর্তমানে প্রায় শতভাগ নাগরিক মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। দেশে মোবাইল সংযোগের সংখ্যা ১৫.২৫ কোটি।
- ৮,৫০০টি ডাকঘরকে পোস্ট ই-সেন্টারে রূপান্তরিত করা হয়েছে
- নারীর ক্ষমতায়নে টেলিটক কর্তৃক ১৫ লক্ষ মহিলার নিকট অপরাজিতা সিম বিতরণ করা হয়।
- ক্যান্সার চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন, কেমিক্যাল মেজারমেন্ট, খনিজ সম্পদ বিষয়ে গবেষণা ইত্যাদির জন্য ৪টি ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হয়েছে।
আই টি শিক্ষার প্রসার, সফটওয়ার শিল্পের প্রসার
- যশোরে ‘শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক,’ ঢাকায় ‘জনতা টাওয়ার সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক, গাজীপুরে “বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি”, ‘সিলেট ইলেক্ট্রনিক সিটি’ ও দেশের সাতটি স্থানে ‘শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টা’র স্থাপন করা হয়েছে।
- বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩৯০১টি ল্যাব স্থাপন করে নিরবচ্ছিন্ন দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করা হয়েছে।
- ১৩টি বেসরকারি আইটি প্রতিষ্ঠানকে সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে এবং ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষায়িত ল্যাব এবং আইসিটি বিভাগে একটি ডিজিটাল ফরেনসিক ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে।
- শিক্ষক বাতায়নে শিক্ষামূলক দেড় লক্ষাধিক ডিজিটাল কনটেন্ট, কিশোর বাতায়নে ২০ হাজারেরও অধিক কনটেন্ট শিক্ষা কার্যক্রমে ব্যবহার করা হচ্ছে।
- ২,৬৪,৯৭১ জনকে আইসিটি বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। যার মধ্যে ২৮,৭৮৩ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে।
ইন্টারনেট সেবা
- বর্তমানে বাংলাদেশের ৫৩% লোক ইন্টারনেট ব্যবহার করে। ৪জি চালু করা হয়েছে; ৫জি চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
- বাংলাদেশ ২য় সাবমেরিন ক্যাবল নেটওয়ার্ক এর সাথে যুক্ত হয়েছে।
- ৩,৬০০টি ইউনিয়নে অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করা হয়েছে।
- দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে ডিজিটাল সেন্টার (ইউডিসি) চালু করা হয়েছে। ১,১১০টি ইউনিয়ন পরিষদে এবং ৩৪০ টি উপজেলা পরিষদে নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে মোট ১৬৯০০ কি. মি. অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল স্থাপন হয়েছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ
- নাগরিক সেবা প্রদানের লক্ষে ৪৫ হাজারেরও বেশি অফিসের তথ্য সম্বলিত বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন এবং ৩৩৩ কলসেন্টার স্থাপন করা হয়েছে।
- কৃষকরা খুব সহজে তথ্য পাওয়ার জন্য কৃষিবাতায়নে ৭৮ লক্ষ কৃষকের তথ্য, মাঠপর্যায়ে কর্মরত ১৮ হাজার কৃষিসম্প্রসারণ কর্মকর্তা, ৫০৪টি উপজেলা কৃষির তথ্য সংযুক্ত করা হয়েছে।
- ই-গভর্নেন্স বাস্তবায়নে ১৮৪৩৪টি সররকারি অফিসকে একীভুত পাবলিক নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হয়েছে।
- সারাদেশে ৮০৪টি ভিডিও কনফারেন্সিং সিস্টেম স্থাপন করা হয়েছে এবং ১০১৩টি বিদ্যুৎবিহীন ইউনিয়নে সৌর-বিদ্যুৎ ব্যবহার করে ‘ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার‘ স্থাপন করা হয়েছে।
- সারাদেশে সকল ডিজিটাল সেন্টার থেকে ৬ লক্ষ হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীকে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর ভাতা বিতরণ করা হচ্ছে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ
- মোবাইল গ্রাহক সংখ্যা ২০০৮ সালের ৪.৬ কোটি হতে বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৮ পর্যন্ত ১৫.০৯ কোটিতে উন্নীত হয়েছে।
- ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা ২০০৮ সালের মাত্র ৪০ লক্ষ হতে বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৮ পর্যন্ত ৮ কোটি ২ লক্ষে উন্নীত হয়েছে।
- ২০০৮ সালে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক ব্যান্ডউইডথ ব্যবহারের পরিমাণ ছিল মাত্র ৭.৫ জিবিপিএস, বর্তমানে দেশে আন্তর্জাতিক ব্যান্ডউইডথ ব্যবহার ৬৭৩ জিবিপিএস ছাড়িয়েছে।
- সমগ্র বাংলাদেশের জেলা শহরগুলোর মধ্যে প্রায় ৯৯% শহর ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হয়েছে।
- ২০১২ সালে থ্রিজি নেটওয়ার্কের উদ্বোধন। বর্তমানে দেশের সবগুলো জেলা শহরে টেলিটকের থ্রিজি সেবা চালু হয়েছে। ২০১৮ পর্যন্ত দেশে সর্বমোট ৬ কোটি ৪৯ লক্ষ থ্রিজি গ্রাহক রয়েছে।
- ২০১৮ তে ৪জি-এর বাণিজ্যিক সেবা জনগণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। দেশে বর্তমানে ঞ্জি নেটওয়ার্কের কভারেজ ৪৬%।
- ৩টি দুর্গম পার্বত্য জেলার সব উপজেলায় মোবাইল নেটওয়ার্ক চালু এবং সুন্দরবনের মত দুর্গম স্থানে মোবাইল নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়েছে।
- বর্তমানে সারাদেশে প্রায় ২১,৫০০ কি.মি. অপটিক্যাল ফাইবার অবকাঠামো রয়েছে। পূর্বে ছিল মাত্র ১৯০০ কি.মি.।
- ঢাকা-কুয়াকাটা উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন লিংকের মাধ্যমে দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে সংযোগ প্রদান করা হয়েছে।
- টেলিটক ‘মায়ের হাসি’ প্রকল্পের মাধ্যমে স্কুলের ছেলে-মেয়েদের সরকারী বৃত্তি প্রদানের জন্য বিনামূল্যে ১০ লক্ষ সিম বিতরণ করেছে। টেলিটক ‘উচ্চমাধ্যমিক উপবৃত্তি প্রকল্পের’ আওতায় শিক্ষার্থীদের সরকারি বৃত্তি প্রদানের জন্য বিনামূল্যে ১.৭৫ লক্ষ বর্ণমালা সিম বিতরণ।
- বসেই এখন গ্রাহকরা বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাসসহ বিভিন্ন ইউটিলিটি সেবার বিল প্রদান করতে পারবেন।
- বর্তমানে ২৩,৩৩১টি মাধ্যমিক, ১৫,০০০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম কার্যক্রম চালু করা হয়েছে।
- আদালতের কার্যক্রম আধুনিকায়নের লক্ষ্যে ডিজিটাল মোবাইল কোর্ট সিস্টেম চালুর মাধ্যমে ৪১,৪৩১টি মামলা নিস্পত্তি হয়েছে।
- প্রান্তিক ও সুবিধাবঞ্চিত নাগরিকসহ সারাদেশব্যাপী ৩২৫ মিলিয়নের অধিক নাগরিক এটুআই এর ডিজিটাল সেন্টার থেকে সেবা গ্রহণ করেছে।
Discussion about this post