নবম/দশম শ্রেণীর বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়ের
পুরো বই থেকে সংগৃহিত
✿➢১) সামরিক
শাসন
জারি
করা
হয়
– ১৯৫৮
সালের
৭
অক্টোবর
✿➢২)
আইয়ুব
খান
ক্ষমতা
দখল
করেন
– ১৯৫৮
সালের
২৭
অক্টোবর
✿➢৩)
মৌলিক
গণতন্ত্র চালু
করেন
– আইয়ুব
খান
✿➢৪)
আইয়ুব
বিরোধী
আন্দোলন শুরু
হয়
– ১৯৬১
সালে
✿➢৫)
ছাত্র
সমাজ
১৫
দফা
কর্মসূচি ঘোষণা
করে
– ১৯৬২
সালে
✿➢৬)
ভারত
পাকিস্তান যুদ্ধ
হয়
– ১৯৬৫
সালের
৬
সেপ্টেম্বর
✿➢৭)
ভারত
পাকিস্তান যুদ্ধ
চলে
– ১৭
দিন
✿➢৮)
বাঙ্গালি জাতির
মুক্তির সনদ
– ৬
দফা
দাবি
✿➢৯)
৬
দফা
দাবি
উথাপন
করেন
– বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান
✿➢১০)
৬
দফা
দাবি
উথাপন
করা
হয়
– ১৯৬৬
সালের
৫-৬ ফেব্রুয়ারি
✿➢১১)
আগরতলা
ষড়যন্ত্র মামলার
আসামি
ছিল
– ৩৫
জন
✿➢১২)
আগরতলা
ষড়যন্ত্র মামলার
প্রধান
আসামি
করা
হয়
– বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমানকে
✿➢১৩)
আগরতলা
ষড়যন্ত্র মামলার
শুনানি
হয়
– ১৯৬৮
সালের
১৯
জুন
✿➢১৪)
ঊনসত্তরের গণ
অব্যুথান হয়
– ১৯৬৯
সালে
✿➢১৫)
গণ
অভ্যুথানে শহীদ
হন
– আসাদ,
ড.
শামসুজ্জোহা
✿➢১৬)
আগরতাল
ষড়যন্ত্র মামলা
থেকে
শেখ
মুজিবুর রহমানকে মুক্তি
দেয়া
হয়
– ১৯৬৯
সালের
২২
ফেব্রুয়ারি
✿➢১৭)
শেখ
মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি
দেয়া
হয়
– ১৯৬৯
সালের
২৩
ফেব্রুয়ারি
✿➢১৮)
আইয়ুব
খান
পদত্যাগ করেন
– ১৯৬৯
সালের
২৫
মার্চ
✿➢১৯)
কেন্দ্রীয় আইন
পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
– ১৯৭০
সালের
৭
ডিসেম্বর
✿➢২০)
নির্বাচনে মোট
ভোটার
ছিল
– ৫
কোটি
৬৪
লাখ
✿➢২১)
কেন্দ্রীয় আইন
পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী
লীগ
আসন
লাভ
করে
– ১৬৭
টি
( ১৬৯
এর
মধ্যে)
✿➢২২)
প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
– ১৯৭০
সালের
১৭
ডিসেম্বর
✿➢২৩)
প্রাদেশিক পরিষদ
নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায়
– ২৮৮
টি
( ৩০০
এর
মধ্যে)
✿➢২৪)
পাকিস্তান জাতীয়
পরিষদের অধিবেশন স্থগিত
করেন
– আগা
খান
✿➢২৫)
অধিবেশন স্থগিত
করা
হয়
– ১৯৭১
সালের
১
মার্চ
✿➢২৬)
অসহযোগ
আন্দোলনের ডাক
দেন
– বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান
✿➢২৭)
অসহযোগ
আন্দোলনের ডাক
দেয়া
হয়
– ১৯৭১
সালের
২
মার্চ
✿➢২৮)
বঙ্গবন্ধুর ৭
মার্চের ভাষণের
সময়
পূর্ব
পাকিস্তানে চলছিল
– অসহযোগ
আন্দোলন
✿➢২৯)
জাতীয়
পরিষদের অধিবেশন আহবান
করা
হয়
– ১৯৭১
সালের
৩
মার্চ
✿➢৩০)
পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা
দেয়া
হয়
– ১৯৭১
সালের
৭
মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
✿➢৩১)
অপারেশন সার্চ
লাইট
চালানোর নীলনক্সা করা
হয়
– ১৯৭১
সালের
১৭
মার্চ
✿➢৩২)
নীলনক্সা করেন
– টিক্কা
খান,
রাও
ফরমান
আলী
✿➢৩৩)
অপারেশন সার্চ
লাইট
হলো
– ১৯৭১
সালের
২৫
মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
✿➢৩৪)
বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা
দেন
– ২৬
মার্চ
প্রথম
প্রহরে
ওয়্যারলেসযোগে
✿➢৩৫)
বঙ্গবন্ধুকে শেখ
মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা
হয়
– ২৬
মার্চ
প্রথম
প্রহরে
আনুমানিক রাত
১.৩০ মিনিটে
✿➢৩৬)
শেখ
মুজিবুর রহমান
স্বাধীনতার ঘোষণা
দেন-
২৬
মার্চ
প্রথম
প্রহরে
২৫
মার্চ
রাত
১২
টার
পর
✿➢৩৭)
বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল
– ইংরেজিতে।
✿➢৩৮)
বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর
উৎপত্তিস্থল – ভারতে
✿➢৩৯)
বাংলাদেশে নদী
পথের
দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩
কিমি
✿➢৪০)
সারাবছর নৌ
চলাচলের উপযোগী
নৌপথ
– ৩,৮৬৫ কি.মি
✿➢৪১)
অভ্যন্তরীন নৌ
পরিবহন
কর্তৃপক্ষ তৈরি
হয়েছে
– ১৯৫৮
সালে
✿➢৪২)
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর
প্রথম
বিদ্যুৎ উৎপাদন
করা
হয়
– পাকিস্তান আমলে
✿➢৪৩)
অভ্যন্তরীন নৌ
পথে
দেশের
মোট
বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫%
আনা
নেয়া
হয়
✿➢৪৪)
বাংলাদেশ শিপিং
কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয়
– ১৯৭২
সালে
✿➢৪৫)
বাংলাদেশে চা
চাষ
হচ্ছে
– উওর
ও
পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
✿➢৪৬)
সারা
বছর
বৃষ্টিপাত হয়
– উষ্ণ
ও
আদ্র
জরবায়ু
অঞ্চলে
✿➢৪৭)
বাংলাদেশে চির
হরিৎ
বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
✿➢৪৮)
বাংলাদেশে খনিজ
সম্পদ
সমৃদ্ধ
জেলা
সমূহ
– পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি
জেলা
সমূহ
✿➢৪৯)
বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ
বেশি
– দক্ষিণাঞ্চলের বেশ
কিছু
এলাকা
✿➢৫০)
বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও
পত্রপতনশীল বনভূমি-
দক্ষিণ
পূর্ব
ও
উত্তর
পুর্ব
অংশের
পাহাড়ী
অঞ্চল
✿➢৫১)
চিরহরিৎ বনকে
বলা
হয়
– চির
সবুজ
বন
✿➢৫২)
চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ
– ১৪
হাজার
বর্গ
কি.মি
✿➢৫৩)
প্রচুচুর বাঁশ
ও
বেত
জন্মে
– সিলেটে
✿➢৫৪)
রাবার
চাষ
হয়
– পার্বত্য চট্টগ্রাম ও
সিলেটে
✿➢৫৫)
ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য
– ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও
রংপুর
জেলায়
✿➢৫৬)
শীতকালে গাছের
পাতা
সম্পূর্ণ ঝরে
যায়
– ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
✿➢৫৭)
ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান
বৃক্ষ
– শাল
✿➢৫৮)
মধুপুর
ভাওয়াল
বনভূমি
– ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও
গাজীপুরে
✿➢৫৯)
দিনাজপুরে এটি
– বরেন্দ্র নামে
পরিচিত
✿➢৬০)
স্রোতজ
বনভূমি-
দক্ষিণ
পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও
চট্টগ্রাম জেলার
উপকূলীয় বন
✿➢৬১)
স্রোতজ
বনভূমি
প্রধানত জন্মে
– সুন্দরবনে
✿➢৬২)
বাংলাদেশে স্রোতজ
বা
গরান
বনভূমির পরিমাণ
– ৪,১৯২ বর্গ কি.মি
✿➢৬৩)
বাংলাদেশ সরকারে
বিভাগ
– ৩
টি
✿➢৬৪)
আইনবিভাগের কাজ
– আইন
প্রনয়ন
ও
প্রচলিত আইনের
সংশোধন
✿➢৬৫)
আইন
বিভাগের একটি
অংশ
– আইনসভা
✿➢৬৬)
এপ্রিল
মাসের
গড়
তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০
ডিগ্রী
✿➢৬৭)
গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর
দিয়ে
বয়ে
যায়
– দক্ষিণ
পশ্চিম
মৌসুমী
বায়ু
✿➢৬৮)
কালবৈশাখী ঝড়
আঘাত
হানে
– পশ্চিম
ও
উত্তর
পশ্চিম
দিক
থেকে
✿➢৬৯)
প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয়
– ১৯৯১
সালের
২৯
এপ্রিল
✿➢৭০)
বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন
হতে
অক্টোবর মাস
✿➢৭১)
প্রচুর
বৃষ্টিপাত হয়
– জুন
মাসের
শেষ
দিকে
মৌসুমী
বায়ুর
প্রভাবে
✿➢৭২)
বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা
– উষ্ণ
থাকে
✿➢৭৩)
বর্ষাকালে গড়
উষ্ণতা
– ২৭
ডিগ্রী
সে.
✿➢৭৪)
বর্ষাকালে সবচেয়ে
বেশি
গরম
পড়ে
– জুন
ও
সেপ্টেম্বর মাসে
✿➢৭৫)
বাংলাদেশের মোট
বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয়
হয়
বর্ষাকালে
✿➢৭৬)
বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও
সর্বনিম্ন গড়
বৃষ্টিপাত হয়
– ৩৪০
ও
১১৯
সে.মি
✿➢৭৭)
বর্ষাকালে ক্রমে
বৃষ্টিপাত বেশি
হয়
– পশ্চিম
হতে
পূর্ব
দিকে
✿➢৭৮)
বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার
বৃষ্টিপাতের পরিমান
–পাবনায়
প্রায়
১১৪,
ঢাকায়
১২০,
কুমিল্লায় ১৪০,
শ্রীমঙ্গলে ১৮০
এবং
রাঙ্গামাটিতে ১৯০
সে.মি
✿➢৭৯)
বর্ষাকালে প্রচুর
বৃষ্টিপাত হয়
– মৌসুমী
বায়ুর
প্রভাবে
✿➢৮০)
বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং
উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও
বৃষ্টিপাত – ২০০
সে.মি কম হয়
✿➢৮১)
বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী
অঞ্চলে
৩৪০
সেমি,
পটুয়াখালীতে ২০০
সেমি,
চটগ্রামে ২৫০
সেমি,
রাঙ্গামাটিতে ২৮০
সেমি
এবং
কক্সবাজারে ৩২০
সেমি।
✿➢৮২)
জলবায়ু
পরিবর্তনের কারনে
সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা
প্রতি
বছর
গড়ে
বৃদ্ধি
– ৪
মিমি
থেকে
৬
মিমি
( হিরন
পয়েন্ট,
চর
চংগা,
কক্সবাজার)
✿➢৮৩)
গত
৪
হাজার
বছরে
ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ
মারা
যায়
– প্রায়
১
কোটি
৫০
লাখ
✿➢৮৪)
ভৌগোলিক ভাবে
বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও
ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়
✿➢৮৫)
বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন
– পাহাড়
কাটা
✿➢৮৬)
ভূমিকম্পের ফলে
সমুদ্রের পানি
উপকূলে
উঠে
– ১৫-২০ মিটার উঁচু
হয়ে
✿➢৮৭)
ভূমিকম্পের ফলে
সৃষ্টি
হয়
– সুনামি
✿➢৮৮)
ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি
আঘাত
হানে
– ২০০৪
সালের
২৬
ডিসেম্বর
✿➢৮৯)
বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে
থাকে
– টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
✿➢৯০)
বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয়
মানচিত্র তৈরি
করেছিলেন – ফরাসি
ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯
সালে
✿➢৯১)
তিনি
বলয়
দেখিয়েছেন – ৩
টি
✿➢৯২)
বলয়গুলোকে ভাগ
করেছেন
– প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
✿➢৯৩)
এই
বলয়
সমূহকে
বলা
হয়
– সিসমিক
রিস্ক
জোন
✿➢৯৪)
বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ,
রাজশাহী, বগুড়া,
জয়পুরহাট, রংপুর
ও
দিনাজপুরের অংশ
বিশেষ
নিয়ে
গঠিত
✿➢৯৫)
বরেন্দ্রভূমির আয়তন
– ৯৩২০
বর্গ
কি.মি
✿➢৯৬)
প্লাবন
সমভূমি
থেকে
এর
উচ্চতা
– ৬
থেকে
১২
মিটার
✿➢৯৭)
বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি
– ধূসর
ও
লাল
বর্ণের
✿➢৯৮)
মধুপুর
ও
ভাওয়ালের সোপানের আয়তন
– ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
✿➢৯৯)
সমভূমি
থেকে
এর
উচ্চতা
– ৬থেকে
৩০
মিটার
✿➢১০০)
মধুপুর
ও
ভাওয়ালের মাটি
– লালচে
ও
ধূসর
১০১)
লালমাই
পাহাড়
– কুমিল্লা শহর
থেকে
৮
কি.মি পশ্চিমে
১০২)
লালমাই
পাহাড়ের আয়তন
– ৩৪
বর্গ
কি.মি
১০৩)
এই
পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার
১০৪)
লালমাই
পাহাড়ের মাটি-
লালচে,
এবং
নুড়ি,
বালি
ও
কংকর
মিশ্রিত
১০৫)
বাংলাদেশের নদী
বিধৌত
বিস্তীর্ণ সমভূমি
– প্রায়
৮০%
১০৬)
প্লাবন
সমভূমির আয়তন
– ১,২৪,২৬৬ বর্গ
কি.মি
১০৭)
প্লাবন
সমভূমি
– দেশের
উত্তর
পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর
ও
দিনাজপুর জেলার
অধিকাংশ
১০৮)
উপকূলীয় সমভূমি
– নোয়াখালী, ফেনীর
নিম্নভাগ থেকে
কক্সবাজার পর্যন্ত
১০৯)
স্রোতজ
সমভূমি
– খুলনা
পটুয়াখালী ও
বরগুনা
জেলার
কিয়দংশ
১১০)
জনসংখ্যায় বিশ্বে
বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম
১১১)
২০০১
সালে
জনসংখ্যা ছিল
– ১২.৯৩ কোটি
(২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)
১১২)
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার
ছিল
– ১.৪৮%
১১৩)
বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার
– ১.৩৭ %
১১৪)
আদমশুমারি ২০১১
অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জ
ন)
১১৫)
প্রতি
বর্গকিলোমিটারে বাস
করে
– ১১০৬
জন
১১৬)
জনসংখ্যার ঘনত্ব
সবচেয়ে
কম
– পার্বত্য অঞ্চল
ও
সুন্দরবনে
১১৭)
শীত
গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী
– দেশের
উত্তরাঞ্চলে
১১৮)
বর্তমানে মাথাপিছু জমির
পরিমান
– ০.২৫ একর
১১৯)
বাংলাদেশের জলবায়ু
– ক্রান্তীয় মৌসুমী
জলবায়ু
১২০)
বাংলাদেশে শীতকাল-
নভেম্বর থেকে
ফেব্রুয়ারি
১২১)
শীতকালে দেশের
সর্বোচ্চ ও
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯
ডিগ্রী
ও
১১
ডিগ্রী
সে.
১২২)
বাংলাদেশের শীতলতম
মাস-
জানুয়ারি
১২৩)
জানুয়ারি মাসের
গড়
তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
১২৪)
জানুয়ারি মাসে
সবচেয়ে
কম
তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬
১২৫)
বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ
থেকে
মে
মাস
১২৬)
গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮
এবং
২১
ডিগ্রী
সে.
১২৭)
উষ্ণতম
মাস
– এপ্রিল
মাস
১২৮)
মোহাম্মদ আলী
জিন্নাহ মুসলিম
লীগের
দাপ্তরিক ভাষা
উর্দু
করার
প্রস্তাব দেন
– ১৯৩৭
সালে
১২৯)
ব্রিটিশ শাসনের
অবসান
হয়
– ১৯৪৭
সালের
১৪
আগষ্ট
১৩০)
মুসলিম
লীগের
দাপ্তরিক ভাষা
উর্দু
করার
প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন
– শেরে
বাংলা
এ.কে. ফজলুল হক
১৩১)
চৌধুরী
খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা
উর্দু
করার
দাবি
করেন
– ১৯৪৭
সালের
১৭
মে
১৩২)
চৌধুরী
খালেকুজ্জামান এর
প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন
– ড.
মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং
ড.
এনামুল
হক
১৩৩)
‘ গণ
আজাদী
লীগ’
গঠিত
হয়
– ১৯৪৭
সালে
কারুদ্দিন আহমদের
নেতৃত্বে
১৩৪)
গণ
আজাদী
লীগের
দাবি
ছিল
– মাতৃভাষায় শিক্ষা
দান
১৩৫)
তমদ্দুন মজলিশ
গঠিত
হয়
– ১৯৪৭
সালের
২
সেপ্টেম্বর
১৩৬)
তমদ্দুন মজলিশ
গঠিত
হয়
– অধ্যাপক আবুল
কাশেমের নেতৃত্বে
১৩৭)
ভাষা
সংগ্রাম পরিষদ
গঠন
করে
– তমদ্দুন মজলিশ
১৩৮)
উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা
করার
সিদ্ধান্ত গৃহীত
হয়
– ১৯৪৭
সালের
ডিসেম্বর মাসে
১৩৯)
বাংলাকে উর্দু
ও
ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার
দাবি
জানান
– ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
( ১৯৪৮
সালের
২৩
ফেব্রুয়ারি)
১৪০)
সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ
গঠিত
হয়
– ১৯৪৮
সালের
২
মার্চ
১৪১)
বাংলা
ভাষা
দাবি
দিবস
পালনের
ঘোষণা
দেয়
যে
তারিখকে – ১৯৪৮
সালে
১১
মার্চকে
১৪২)
পূর্ব
পাকিস্তান মুসলিম
ছাত্র
লীগ
( বর্তমান ছাত্র
লীগ)
গঠিত
হয়
– ১৯৪৮
সালের
৪
জানুয়ারি
১৪৩)
৮
দফা
চুক্তি
স্বাক্ষরিত হয়
– ১৯৪৮
সালের
১৫
মার্চ
১৪৪)
৮
দফা
চুক্তি
স্বাক্ষরিত হয়
– মুখ্য
মন্ত্রী খাজা
নাজিমুদ্দিন ও
রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে
১৪৫)
মোহাম্মদ আলী
জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে
উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার
কথা
ঘোষণা
দেন
– ১৯৪৮
সালের
২১
মার্চ
১৪৬)
খাজা
নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার
ঘোষণা
দেন-
১৯৫২
সালের
২৬
জানুয়ারি পল্টন
ময়দানে
১৪৭)
রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ
নতুন
ভাবে
গঠিত
হয়
– ১৯৫২
সালের
৩০
জানুয়ারি ( আবদুল
মতিন
আহবায়ক)
১৪৮)
১৯৫২
সালের
২১
ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের
পরামর্শ দেন
– বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান
১৪৯)
১৯৫২
সালের
২১
ফেব্রুয়ারি – সকাল
১১
টায়
সভা
অনুষ্ঠিত হয়
১৫০)
২১
ফেব্রুয়ারির সভা
অনুষ্ঠিত হয়
– ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়
১৫১)
সভায়
সিদ্ধান্ত হয়
– ১০
জন
করে
মিছিল
করবে
১৫২)
শহীদ
শফিউর
মৃত্যুবরণ করেন
– ১৯৫২
সালের
২২ফেব্রুয়ারি
১৫৩)
প্রথম
শহীদ
মিনার
নির্মান করা
হয়
– ১৯৫২
সালের
২২
ফেব্রুয়ারি ঢাকা
মেডিকেল কলেজের
সামনে
১৫৪)
প্রথম
শহীদ
মিনার
উদ্বোধন – ১৯৫২
সালের
২৩
ফেব্রুয়ারি
১৫৫)
প্রথম
শহীদ
মিনার
উদ্বোধন করেন
– ভাষা
শহীদ
শফিউরের পিতা
১৫৬)
একুশে
ফ্রব্রুয়ারির উপর
প্রথম
কবিতা
লেখেন
– চট্টগ্রামের কবি
মাহবুব
উল
আলম
১৫৭)
ভাষা
আন্দোলনের প্রথম
কবিতার
নাম
– কাঁদতে
আসিনি
ফাঁসির
দাবি
নিয়ে
এসেছি
১৫৮)
আলাউদ্দিন আল
আজাদ
রচনা
করেন
– স্মৃতির মিনার
কবিতাটি
১৫৯)
ভাষা
আন্দোলনের গান
– আমার
ভাইয়ের
রক্তে
রাঙ্গানো একুশে
ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল
গাফফার
চৌধুরী)
১৬০)
আব্দুল
লতিফ
রচনা
করেন
– ওরা
আমার
মুখের
ভাষা
কাইড়া
নিতে
চায়
১৬১)
মুনীর
চৌধুরী
ঢাকা
জেলে
বসে
রচনা
করেন
– কবর
নাটক
১৬২)
জহির
রায়হান
রচনা
করেন
– আরেক
ফাল্গুন উপন্যাস
১৬৩)
বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে
– ১৯৫৬
সালে
১৬৪)
বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব
আন্দোলনের প্ররণা
দিয়েছিল – ১৯৫২
সালের
ভাষা
আন্দোলন
১৬৫)
শহীদ
দিবস
পালন
শুরু
হয়
– ১৯৫৩
সালের
২১
ফেব্রুয়ারি থেকে
১৬৬)
শহীদ
দিবসকে
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
ঘোষণা
করে
– UNESCO
১৬৭)
ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
ঘোষণা
করে
– ১৯৯৯
সালের
১৭
নভেম্বর
১৬৮)
পৃথিবীতে ভাষা
রয়েছে
– ৬০০০
এর
বেশি
১৬৯)
পূর্ব
পাকিস্তান আওয়ামী
মুসলিম
লীগ
গঠিত
হয়
– ১৯৪৯
সালের
২৩
জুন
১৭০)
গঠনের
স্থান
– ঢাকার
রোজ
গার্ডেন
১৭১)
সভাপতি
ছিলেন
– মওলানা
আব্দুল
হামিদ
খান
ভাসানী
১৭২)
সাধারণ
সম্পাদক ছিলেন
– শামসুল
হক
( টাঙ্গাইল)
১৭৩)
যুগ্ন
সম্পাদক ছিলেন
– শেখ
মুজিবুর রহমান
১৭৪)
১৯৫৪
সালের
যুক্তফ্রন্ট গঠনের
উদ্যোগ
ছিল
– আওয়ামী
লীগের
১৭৫)
পূর্ব
পাকিস্তান আওয়ামী
লীগ
নামকরন
করা
হয়
– ১৯৫৫
সালে
১৭৬)
যুক্তফ্রন্ট গঠনের
সিদ্ধান্ত হয়
– ১৯৫৩
সালের
১৪
নভেম্বর
১৭৭)
যুক্তফ্রন্ট গঠিত
হয়
– ৪
টি
দল
নিয়ে
১৭৮)
যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল
– ২১
টা
১৭৯)
প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
– ১৯৫৪
সালের
মার্চে
১৮০)
পূর্ব
বাংলার
প্রাদেশিক পরিষদের আসন
ছিল
– ২৩৭
টি
১৮১)
যুক্তফ্রন্ট আসন
লাভ
করে
– ২২৩
টি
১৮২)
২১
দফার
প্রথম
দফা
ছিল
– বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম
রাষ্ট্রভাষা করা
১৮৩)
যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে
শপথ
গ্রহন
করেন
– এ.কে ফজলুল হক
( ১৯৫৪
সালের
৩
এপ্রিল)
১৮৪)
যুক্তফ্রন্ট সরকার
ক্ষমতায় ছিল
– ৫৬
দিন
১৮৫)
যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে
– ১৯৫৪
সালের
৩০
মে
১৮৬)
বরখাস্ত করেন
– গভর্নর
জেনারেল গোলাম
মোহাম্মদ
১৮৭)
বরখাস্তের ইস্যু
ছিল
– আদমজি
ও
কর্ণফুলি কাগজ
কলে
বাঙ্গালি
অবাঙ্গালি দাঙ্গা।
১৮৮)
বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা
প্রচার
করা
হয়
– ইপিআর
ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও
টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে
১৮৯)
বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা
চট্টগ্রাম থেকে
প্রচার
করেন
– ২৬
মার্চ
দুপুর
ও
সন্ধ্যায় এম,
এ,
হান্নান
১৯০)
মেজর
জিয়াউর
রহমান
স্বাধীনতার ঘোষণা
পত্র
পাঠ
করেন
– ২৭
মার্চ
সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর
ঘাট
বেতার
কেন্দ্র থেকে
১৯১)
বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের
অধীনে
ছিল-
২৪
বছর
১৯২)
মেহেরপুর জেলার
অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলা
এবং
আম্রকানন
১৯৩)
বৈদ্যনাথ তলার
বর্তমান নাম
– মুজিবনগর
১৯৪)
মুজিবনগর সরকার
গঠিত
হয়
– ১৯৭১
সালের
১০
এপ্রিল
১৯৫)
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা
আদেশ
আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত
হয়
– ১৯৭১
সালের
১০
এপ্রিল
১৯৬)
মুজিবনগর সরকার
শপথ
গ্রহন
করে
– ১৯৭১
সালের
১৭
এপ্রিল
১৯৭)
মুজিব
নগর
সরকারের রাষ্ট্রপতি ও
মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান
১৯৮)
উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ
নজরুল
ইসলাম
১৯৯)
প্রধান
মন্ত্রী – তাজ
উদ্দীন
আহমেদ
২০০)
অর্থমন্ত্রী – এম.
মনসুর
আলী।
❍☞২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
– এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান
❍☞ ২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্র
ী
– খন্দকার মোশতাক
আহমেদ
❍☞২০৩)
মুজিব
নগর
সরকারের শপথবাক্য পাঠ
করান
– অধ্যাপক ইউসুফ
আলী
❍☞২০৪)
মুক্তিযুদ্ধের প্রধান
সেনাপতি ছিলেন
– কর্ণেল
( অব.)
এম.এ. জি ওসমানী
❍☞২০৫)
মুজিব
নগর
সরকারের প্রধান
উদ্দেশ্য ছিল
– মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও
বাংলাদেশের পক্ষে
বিশ্বে
জনমত
সৃষ্টি
করা
❍☞২০৬)
মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির
– ১২
টি
❍☞২০৭)
মুজিবনগর সরকারের বিশেষ
দূত
ছিলেন
– বিচারপতি আবু
সাঈদ
চৌধুরী
❍☞২০৮)
বাংলাদেশে কয়টি
সামরিক
জোনে
ভাগ
করা
হয়
– ৪
টি
( ১৯৭১
সাল
১০
এপ্রিল)
❍☞২০৯)
৪
সামরিক
জোনে
ছিলেন
– ৪
জন
সেক্টর
কমান্ডার
❍☞২১০)
১১
এপ্রিল
পুনঃরায় ভাগ
করা
হয়
– ১১
টি
সেক্টরে
❍☞২১১)
মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স
ছিল
– ৩
টি
❍☞২১২)
কাদেরীয়া বাহিনী
ছিল
– টাঙ্গাইলের
❍☞২১৩)
ইপিআর
– ইষ্ট
পাকিস্তান রাইফেল
❍☞২১৪)
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা
যায়
– গণযুদ্ধ বা
জনযুদ্ধ
❍☞২১৫)
ভারতে
শরার্থী ছিল
– ১
কোটি
❍☞২১৬)
বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয়
– ১৯৭১
সালের
১৪
ডিসেম্বর
❍☞২১৭)
১১
দফা
আন্দোলন হয়েছিল
– ১৯৬৮
সালে
❍☞২১৮)
১৯৭১
সালের
মার্চ
মাসে
চলছিল
– বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ
আন্দোলন
❍☞২১৯)
মুজিবনগর সরকারের অধীনে
” পরিকল্পনা সেল
” গঠন
করে
– পেশাজীবীরা
❍☞২২০)
মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান
– প্রায়
তিন
লক্ষ
নারী
❍☞২২১)
স্বাধীন বাংলা
বেতার
কেন্দ্র চালু
করেন
– চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী
ও
সংস্কৃতিনকর্মীরা
❍☞২২২)
ভারত
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়
– ৬
ডিসেম্বর১৯৭১
❍☞২২৩)
মুক্তি
বাহিনী
ও
ভারতীয়
বাহিনী
মিলে
গঠিত
হয়
– যৌথ
কমাণ্ড
❍☞২২৪)
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে
বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান
কেন্দ্র ছিল
– লন্ডন
❍☞২২৫)
কনসার্ট ফর
বাংলাদেশ এর
শিল্পী
ছিলেন
– জর্জ
হ্যারিসন
❍☞২২৬)
কনসার্ট ফর
বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয়
– যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে
( ৪০০০০
লোক
ছিল)
❍☞২২৭)
স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার
ক্ষমতা
গ্রহন
করে
– ১৯৭১
সালের
২২
ডিসেম্বর
❍☞২২৮)
বঙ্গবন্ধু দেশে
ফিরে
আসেন
– ১৯৭২
সালের
১০
জানুয়ারি
❍☞২২৯)
অস্থায়ী সংবিধান আদেশ
জারি
করা
হয়
– ১৯৭২
সালের
১১
জানুয়ারি
❍☞২৩০)
অস্থায়ী সংবিধান আদেশ
জারি
করেন
– বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান
❍☞২৩১)
গণপরিষদের প্রথম
অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়
– ১৯৭২
সালের
১০
এপ্রিল
❍☞২৩২)
সংবিধান প্রনয়ণ
কমিটির
সদস
ছিলেন
– ৩৪
জন
Sanaullah Ansary
❍☞২৩৩)
সংবিধান কমিটি
খসড়া
সংবিধান পেশ
করেন
– ১৯৭২
সালের
১২
অক্টোবর
❍☞২৩৪)
সংবিধান গণ
পরিষদে
গৃহীত
হয়
– ১৯৭২
সালের
৪
নভেম্বর
❍☞২৩৫)
বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয়
– ১৯৭২
সালের
১৬
ডিসেম্বর থেকে
❍☞২৩৬)
সংবিধানের মূলনীতি – ৪
টি
❍☞২৩৭)
বাংলাদেশ গণ
পরিষদ
আদেশ
জারি
করা
হয়
– ১৯৭২
সালের
২৩
মার্চ
❍☞২৩৮)
বাংলাদেশের প্রথম
শিক্ষা
কমিশন
– ড.
কুদরত
এ
খুদা
কমিশন
❍☞২৩৯)
বাংলাদেশের প্রথম
সাধারন
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
– ১৯৭৩
সালের
৭
মার্চ
❍☞২৪০)
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি
ছিল
– সকলের
সাথে
বন্ধুত্ব, কারো
সাথে
শত্রুতা নয়
❍☞২৪১)
প্রথম
দিকে
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান
করে
– ১৪০
টি
দেশ
❍☞২৪২)
চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার
বিষয়ে
সহযোগিতা করে
– সোভিয়েত ইউনিয়ন
❍☞২৪৩)
ভারতীয়
বাহিনী
বাংলাদেশ ছাড়ে
– ১৯৭২
সালের
মার্চে
❍☞২৪৪)
বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য
হয়
– ১৯৭২
সালে
❍☞২৪৫)
জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ
করে
– ১৯৭৪
সালের
১৭
সেপ্টেম্বর
❍☞২৪৬)
জাতি
সংঘের
সাধারণ
অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায়
ভাষণ
দেন
– বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান
❍☞২৪৭)
বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান
– জুলিও
কুরি
শান্তি
পদক
❍☞২৪৮)
জুলিও
কুরি
পদক
দেয়
– বিশ্বশান্তি পরিষদ
❍☞২৪৯)
সংবিধান কমিটির
প্রধান
ছিলেন
– ড.
কামাল
হোসেন
❍☞২৫০)
সংবিধান প্রণয়ণ
কমিটিতে মহিলা
সদস্য
ছিলেন
– ১
জন
✺২৫১)
বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময়
লাগে
– ১০
মাস
✺ ২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত
ও
দুষ্পরিবর্তনীয়
✺২৫৩)
সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা
বলা
হয়েছে
– ৭৭
নং
অনুচ্ছেদে
✺ ২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার
” নারী
মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয়
– ২০১৬
সালের
২৯
জানুয়ারি
✺২৫৫)
সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি
– এক
ব্যক্তি এক
ভোট
নীতি
✺ ২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট
বাতিল
করে
সংবিধানের – ৫ম,
৭ম
ও
১৩
দশ
সংশোধনী
✺1f449 ২৫৭) জাতীয়
শোক
দিবস
– ১৫
আগষ্ট
✺1f449 ২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা
করা
হয়
– ১৯৭৫
সালের
১৫
আগষ্ট
✺1f449 ২৫৯) জাতীয়
৪
নেতাকে
গ্রেপ্তার করা
হয়
– ১৯৭৫
সালে
২২
আগষ্ট
✺1f449 ২৬০) রাজনৈতিক দল
ও
কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা
হয়
– ১৯৭৫
সালের
৩১
আগষ্ট
✺1f449 ২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি
করেন
– খন্দকার মোশতাক
আহমেদ
✺1f449 ২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি
করা
হয়
– ১৯৭৫
সালের
২৬
সেপ্টেম্বর
✺1f449 ২৬৩) খালেদ
মোশাররফ এর
নেতৃত্বে সেনা
অভ্যুথান হয়
-১৯৭৫
সালের
৩
নভেম্বর
✺1f449 ২৬৪) জাতীয়
৪
নেতাকে
হত্যা
করা
হয়
– ১৯৭৫
সালের
৩
নভেম্বর
✺1f449 ২৬৫) বাংলাদেশে সেনা
শাসন
আমল
– ১৯৭৫
সালের
১৫
আগষ্টের পর
থেকে
১৯৯০
পর্যন্ত
✺1f449 ২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা
শুরু
হয়
– ১৯৯১
সালে
✺1f449 ২৬৭) জিয়াউর
রহমান
সেক্টর
কমান্ডার ছিলেন
– ২
নং
সেক্টরের
✺1f449 ২৬৮) জিয়াউর
রহমান
রাষ্ট্রপতি পদে
অধিষ্ঠিত হন
– ১৯৭৭
সালের
২১
এপ্রিল
✺1f449 ২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
– ১৯৭৮
সালের
৩
জুন
✺1f449 ২৭০) বাংলাদেশের ২য়
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
– ১৯৭৯
সালের
১৮
ফেব্রুয়ারি
✺1f449 ২৭১) সংবিধানের ৫ম
সংশোধনী অবৈধ
বলে
সুপ্রীম কোর্ট
রায়
দেন
– ২০০৮
সালে
✺1f449 ২৭২) সার্ক
গঠনের
উদ্যেগক্তা – জিয়াউর
রহমান
✺1f449 ২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর
রহমান
নিহত
হন
– ১৯৮১
সালের
৩১
মে
✺1f449 ২৭৪) জিয়াউর
রহমানের সামরিক
শাসন
ছিল
– সাড়ে
৫
বছর
✺1f449 ২৭৫) জেনারেল এরশাদ
রাষ্টপতি হন
– ১৯৮৩
সালের
১১
ডিসেম্বর
✺1f449 ২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ
রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন
– ১৯৮২
সালের
২৪
মার্চ
✺1f449 ২৭৭) সামরিক
শাসনের
বিরুদ্ধে প্রথম
বিক্ষোভ হয়
– ১৯৮৩
সালে
✺1f449 ২৭৮) গণ
আন্দোলন হয়
– ১৯৯০
সালে
✺1f449 ২৭৯) জেনারেল এরশাদ
পদত্যাগ করেন
– ১৯৯০
সালের
৬
ডিসেম্বর
✺1f449 ২৮০) এরশাদ
ক্ষমতা
দখল
করেন
– ১৯৮২
সালের
২৪
মার্চ
✺1f449 ২৮১) ঘরোয়া
রাজনীতির অনুমতি
দেয়া
হয়
– ১৯৮৩
সালের
১
এপ্রিল
✺1f449 ২৮২) ইউনিয়ন
পরিষদ
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
– ১৯৮৩
সালে
✺1f449 ২৮৩) পৌরসভা
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
– ১৯৮৪
সালে
✺1f449 ২৮৪) এরশাদ
গণভোটের আয়োজন
করেন
– ১৯৮৫
সালের
২১
মার্চ
✺1f449 ২৮৫) উপজেলা
পদ্ধতি
চালু
করেন
– এরশাদ
✺1f449 ২৮৬) উপজেলা
পরিষদ
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
– ১৯৮৫
সালের
১৬
ও
২১
মে
✺1f449 ২৮৭) বাংলাদেশের ৩য়
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচন হয়
– ১৯৮৬
সালের
৭
মে
✺1f449 ২৮৮) ৪র্থ
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচনের আয়োজন
করা
হয়
– ১৯৮৮
সালের
৩
মার্চ
✺1f449 ২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন
আমল
– ৯
বছর
✺1f449 ২৯০) প্রথম
গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
– ১৯৯১
সালের
২৭
ফেব্রুয়ারি
✺1f449 ২৯১) নুর
হোসেন
শহীদ
হন
– স্বৈরাচার বিরোধি
আন্দোলন ১৯৮৭
সালের
১০
নভেম্বর
✺1f449 ২৯২) এরশাদ
জরুরি
অবস্থা
ঘোষণা
করেন
– ১৯৮৭
সালের
২৭
নভেম্বর
✺1f449 ২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র
ঐক্য
গঠন
করা
হয়
– ১৯৯০
সালের
১০
অক্টোবর ( ২২
টি
ছাত্র
সংগঠন)
✺1f449 ২৯৪) ডা.
সামসুল
আলম
মিলন
গুলিবিদ্ধ হয়ে
মারা
যান
– ১৯৯০
সালের
২৭
নভেম্বর
✺1f449 ২৯৫) ৫ম
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
– ১৯৯১
সালের
২৭
ফেব্রুয়ারি
✺1f449 ২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে
বিল
সংসদে
পাশ
হয়
– ১৯৯৬
সালের
২৬
মার্চ
✺1f449 ২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম
প্রধান
উপদেষ্টা ছিলেন
– বিচারপতি হাবিবুর রহমান
✺1f449 ২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে
প্রথম
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
– ১২
জুন
১৯৯৬
সালে
( ৭ম
জাতীয়
নির্বাচন)
✺1f449 ২৯৯) ৮মম
জাতীয়
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
– ২০০১
সালের
১
অক্টোবর
✺1f449 ৩০০) বাংলাদেশে ১/
১১
এর
সময়
কাল
– ২০০৭
সাল
❑➫৩০১)
৮ম
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচন হয়
– ২০০৮
সালের
২৯
ডিসেম্বর
❑➫৩০২)
১৯৭২
সালে
বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার
ছিল
– ৭০%
❑➫৩০৩)
৪০
বছরে
দারিদ্যের হার
কমেছে
– ৩০%
❑➫৩০৪)
৪
দশকে
শিশু
মৃত্যু
হার
কমেছে
-প্রতি
হাজারে
১৮৫
থেকে
৪৮
❑➫৩০৫)
বাংলাদেশের প্রথম
জাতীয়
শিক্ষানীতি প্রনীত
হয়
– ২০১০
সালে
❑➫৩০৬)
পারিবারিক সংহিংসতা ও
সুরক্ষা আইন
– ২০১০
সালে
প্রণীত
হয়
❑➫৩০৭)
জাতীয়
খাদ্য
নীতি
– ২০০৬
সালে
❑➫৩০৮)
জাতীয়
শিশু
নীতি
প্রণীত
হয়
– ২০১১
সালে
❑➫৩০৯)
জাতীয়
শিশু
নীতি
২০১১
অনুযায়ী শিশু
বলে
বিবেচিত হবে
-১৮
বছরের
কম
বয়সী
সব
ব্যক্তি
❑➫৩১০)
বাংলাদেশ পলল
গঠিত
– আদ্র
অঞ্চল
❑➫৩১১)
বাংলাদেশের পাহাড়ী
অঞ্চল
– উত্তর
পূর্ব
ও
দক্ষিণ
পূর্বে
❑➫৩১২)
উঁচু
ভুমির
অবস্থান – উত্তর
পশ্চিমাংশে
❑➫৩১৩)
বাংলাদেশের ভূ
প্রকৃতি – নিচু
ও
সমতল
❑➫৩১৪)
দক্ষিণ
এশিয়ার
বড়
নদী
– ৩
টি(
গঙ্গা,
ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
❑➫৩১৫)
বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া
মহাদেশের দক্ষিণে
❑➫৩১৬)
বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে
২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
❑➫৩১৭)
দ্রাঘিমা রেখা
– ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা
❑➫৩১৮)
বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে
অতিক্রম করেছে
– কর্কটক্রান্তি রেখা
( ২৩.৫”)
❑➫৩১৯)
বাংলাদেশের উত্তরে
– পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়,
আসাম
❑➫৩২০)
পূর্বে
– আসাম,
ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
❑➫৩২১)
দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর
❑➫৩২২)
মোট
আয়তন
– ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।
❑➫৩২৩)
পৃথিবীর বৃহত্তম ব
দ্বীপ
– বাংলাদেশ
❑➫৩২৪)
বাংলাদেশের ভু
খন্ড
– উত্তর
থেকে
দক্ষিণে ঢালু
❑➫৩২৫)
বাংলাদেশের প্রায়
সমগ্র
অঞ্চল
– এক
বিস্তীর্ন সমভূমি
❑➫৩২৬)
ভূ
প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ
করা
হয়
– ৩
টি
শ্রেণীতে
❑➫৩২৭)
টারশিয়ারে যুগের
পাহাড়সমূহ – মোট
ভূমির
প্রায়
১২%
❑➫৩২৮)
হিমালয়
পর্বত
উথিত
হয়
– টারশিয়ারি যুগে
❑➫৩২৯)
দক্ষিণ
পূর্বাঞ্চলের পাহাড়
সমূহ
– রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং
চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
❑➫৩৩০)
দক্ষিণ
পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা
– ৬১০
মিটার
❑➫৩৩১)
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ
– তাজিনডং ( বিজয়)
❑➫৩৩২)
বিজয়ের
উচ্চতা
– ১২৩১
মিটার
❑➫৩৩৩)
বিজয়
– বান্দরবানে অবস্থিত
❑➫৩৩৪)
বাংলাদেশের ২য়
সর্বোচ্চ শৃঙ্গ
– কিওক্রাডং( ১২৩০
মি)
❑➫৩৩৫)
আরো
দুটি
পাহাড়
– মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.),
পিরামিড( ৯১৫মি)
❑➫৩৩৬)
এই
পাহাড়
গুলো
গঠিত
– বেলে
পাথর,
কর্দম,
শেল
পাথর
দ্বারা
❑➫৩৩৭)
উত্তর
উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর
উত্তর
পূর্বাংশ, মৌলভী
বাজার,
হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
❑➫৩৩৮)
পাহাড়
গুলোর
উচ্চতা
– ২৪৪
মিটার
❑➫৩৩৯)
উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা
নামে
পরিচিত
❑➫৩৪০)
টিলার
উচ্চতা
– ৩০
থেকে
৯০
মিটার
❑➫৩৪১)
এ
অঞ্চলের পাহাড়
সমূহ
– চিকনাগুল, খাসিয়া,
জয়ন্তিয়া
❑➫৩৪২)
প্লাইস্টোসিন কালের
সোপান
– দেশের
মোট
ভূমির
৮%
নিয়ে
গঠিত
❑➫৩৪৩)
প্লাইস্টোসিন কাল
বলা
হয়
– আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
❑➫৩৪৪)
প্লাইস্টোসিন কালের
সোপিনসমূহ – ৩
ভাগে
বিভক্ত
❑➫৩৪৫)
বাংলাদেশে ছোট
বড়
নদী
রয়েছে
-৭০০
টি
❑➫৩৪৬)
নদীর
গুলোর
আয়তন
দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
❑➫৩৪৭)
পদ্মা
নদী
ভারতে
পরিচিত
– গঙ্গা
নামে
❑➫৩৪৮)
পদ্মা
নদীর
উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
❑➫৩৪৯)
গঙ্গা
বাংলাদেশে প্রবেশ
করে
– রাজশাহী জেলা
দিয়ে
❑➫৩৫০)
পদ্মা
নদী
যমুনার
সাথে
মিলিত
হয়
– গোয়ালন্দে
■➢৩৫১)
ব্রক্ষপুত্রের প্রধান
ধারা
– যমুনা
নদী
■➢৩৫২)
পদ্মা
নদী
মেঘনার
নাথে
মিলিত
হয়
– চাঁদপুরে
■➢৩৫৩)
গঙ্গা
পদ্মা
বিধৌত
অঞ্চলের পরিমান
– ৩৪,
১৮৮
বর্গ
কি.মি
■➢৩৫৪)
পদ্মার
শাখা
নদী
সমূহ
– ভাগীরথী, হুগলি,
মাথাভাঙ্গা, ইছামতি,
ভৈরব,
কুমার,
কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা,
মধুমতী,
আড়িয়াল
খাঁ
■➢৩৫৫)
ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস
সরোবর
■➢৩৫৬)
বক্ষপুত্র নদী
বাংলাদেশে প্রবেশ
করেছে
– কুড়িগ্রাম জেলার
মধ্য
দিয়ে
■➢৩৫৭)
১৭৮৭
সালের
আগে
ব্রক্ষপুত্রের প্রধান
ধারাটি
প্রবাহিত হতো
– ময়মনসিংহের মধ্যে
দিয়ে
উত্তর
পশ্চিম
থেকে
দক্ষিণ
পূর্বে
■➢৩৫৮)
ব্রক্ষপুত্র নদের
গতি
পরিবর্তিত হয়
– ১৭৮৭
সালের
ভূমিকম্পে
■➢৩৫৯)
যমুনা
নদীর
শাখা
নদী
– ধলেশ্বরী
■➢৩৬০)
ধলেশ্বরী নদীর
শাখা
নদী
– বুড়িগঙ্গা
■➢৩৬১)
যমুনা
নদীর
উপনদী
সমূহ
– ধরলা,
তিস্তা,
করতোয়া,
আত্রাই
■➢৩৬২)
গঙ্গার
সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭
কি.মি এবং আয়তন
– ৫,৮০,১৬০ বর্গ
কি.মি এবং এর
৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
■➢৩৬৩)
সুরমা
ও
কুশিয়ারা নদী
মিলনে
উৎপত্তি – মেঘনা
নদী
■➢৩৬৪)
সুরমা
ও
কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের
বরাক
নদী
নাগা-
মণিপুর
অঞ্চলে
■➢৩৬৫)
সুরমা
ও
কুশিয়ারা নদী
বাংলাদেশে প্রবেশ
করে
– সিলেট
জেলা
দিয়ে
■➢৩৬৬)
সুরমা
ও
কুশিয়ারা নদী
মিলিত
হয়
– সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং
কালনী
নামে
দক্ষিণ
পশ্চিমে অগ্রসর
হয়ে
মেঘনা
নাম
ধারন
করে
■➢৩৬৭)
মেঘনা
পুত্রের সাথে
মিলিত
হয়
– ভৈরব
বাজারের কাছে
■➢৩৬৮)
বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও
শীতলক্ষ্যা মেঘনার
সাথে
মিলিত
হয়
– মুন্সিগঞ্জে
■➢৩৬৯)
মেঘনার
শাখা
নদী
– মুন,
তিতাস,
গোমতী,
বাউলাই।
■➢৩৭০)
বাংলাদেশের দক্ষিণ
পূর্বাঞ্চলের প্রধান
নদী
– কর্ণফুলী
■➢৩৭১)
কর্ণফুলি নদীর
উৎপত্তি – লুসাই
পাহাড়ে
■➢৩৭২)
কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০
কি.মি
■➢৩৭৩)
কর্ণফুলির প্রধান
উপনদী
– কাপ্তাই, হালদা,
কাসালাং, রাঙখিয়াং
■➢৩৭৪)
বাংলাদেশের প্রধান
সমুদ্র
বন্দর
– চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে
অবস্থিত
■➢৩৭৫)
তিস্তা
নদীর
উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
■➢৩৭৬)
তিস্তা
নদী
– ভারতের
জলপাইগুড়ি ও
দার্জিলিং হয়ে
ডিমলা
অঞ্চল
দিয়ে
বাংলাদেশে প্রবেশ
করে
■➢৩৭৭)
তিস্তা
নদীরর
গতিপথ
পরিবর্তিত হয়
– ১৯৮৭
সালের
বন্যায়
■➢৩৭৮)
তিস্তা
নদী
মিলিত
হয়
– ব্রক্ষপুত্রের সাথে
■➢৩৭৯)
তিস্তা
নদীর
দৈর্ঘ্য ও
প্রস্থ
– ১৭৭
কি.মি ও ৩০০
থেকে
৫৫০
মি.
■➢৩৮০)
বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি
নিষ্কাশনের প্রধান
উৎস
– তিস্তা
নদী
■➢৩৮১)
তিস্তা
ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয়
– ১৯৯৭-৯৮ সালে
■➢৩৮২)
মংলা
বন্দরের দক্ষিণে – পশুর
নদী
সাধারণ জ্ঞান
৯ম-১০ম শ্রেণীর বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বই থেকে-২
পর্ব-১
১) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম
লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার
প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে
২) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয়
– ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট
৩) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক
ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের
বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা
এ.কে. ফজলুল হক
৪) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের
রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার
দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের
১৭ মে
৫) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর
প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড. মুহাম্মদ
শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল
হক
৬) ‘ গণ আজাদী লীগ’
গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে
কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে
৭) গণ আজাদী লীগের
দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা
দান
৮) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয়
– ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর
৯) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয়
– অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে
১০) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ
গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ
১১) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত
গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের
ডিসেম্বর মাসে
১২) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির
পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান
– ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের
২৩ ফেব্রুয়ারি)
১৩) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়
– ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ
১৪) বাংলা ভাষা দাবি
দিবস পালনের ঘোষণা দেয়
যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১
মার্চকে
১৫) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম
ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র
লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮
সালের ৪ জানুয়ারি
১৬) ৮ দফা চুক্তি
স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের
১৫ মার্চ
১৭) ৮ দফা চুক্তি
স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী
খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম
পরিষদের মধ্যে
১৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স
ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা
দেন – ১৯৪৮ সালের ২১
মার্চ
১৯) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে
রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন-
১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি
পল্টন ময়দানে
২০) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে
গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের
৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)
২১) ১৯৫২ সালের ২১
ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন
– বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২২) ১৯৫২ সালের ২১
ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায়
সভা অনুষ্ঠিত হয়
২৩) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা
অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
আমতলায়
২৪) সভায় সিদ্ধান্ত হয়
– ১০ জন করে মিছিল
করবে
২৫) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ
করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি
২৬) প্রথম শহীদ মিনার
নির্মান করা হয় – ১৯৫২
সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা
মেডিকেল কলেজের সামনে
২৭) প্রথম শহীদ মিনার
উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩
ফেব্রুয়ারি
২৮) প্রথম শহীদ মিনার
উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ
শফিউরের পিতা
২৯) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর
প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের
কবি মাহবুব উল আলম
৩০) ভাষা আন্দোলনের প্রথম
কবিতার নাম – কাঁদতে আসিনি
ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
৩১) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা
করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি
৩২) ভাষা আন্দোলনের গান
– আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো
একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)
৩৩) আব্দুল লতিফ রচনা
করেন – ওরা আমার মুখের
ভাষা কাইড়া নিতে চায়
৩৪) মুনীর চৌধুরী ঢাকা
জেলে বসে রচনা করেন
– কবর নাটক
৩৫) জহির রায়হান রচনা
করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস
৩৬) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে
৩৭) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা
দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের ভাষা
আন্দোলন
৩৮) শহীদ দিবস পালন
শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের
২১ ফেব্রুয়ারি থেকে
৩৯) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক
মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে
– UNESCO
৪০) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে
– ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর
৪১) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০
এর বেশি
৪২) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী
মুসলিম লীগ গঠিত হয়
– ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন
৪৩) গঠনের স্থান – ঢাকার
রোজ গার্ডেন
৪৪) সভাপতি ছিলেন – মওলানা
আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
৪৫) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন
– শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)
৪৬) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন
– শেখ মুজিবুর রহমান
৪৭) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট
গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী
লীগের
৪৮) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী
লীগ নামকরন করা হয়
– ১৯৫৫ সালে
৪৯) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয়
– ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর
৫০) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪
টি দল নিয়ে
৫১) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা
৫২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের
মার্চে
৫৩) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক
পরিষদের আসন ছিল – ২৩৭
টি
৫৪) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে
– ২২৩ টি
৫৫) ২১ দফার প্রথম
দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের
অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা
৫৬) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন
করেন – এ.কে ফজলুল
হক ( ১৯৫৪ সালের ৩
এপ্রিল)
৫৭) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল
– ৫৬ দিন
৫৮) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের
৩০ মে
৫৯) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল
গোলাম মোহাম্মদ
৬০) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি
ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালি
অবাঙ্গালি দাঙ্গা
পর্ব –২
১) সামরিক শাসন জারি
করা হয় – ১৯৫৮ সালের
৭ অক্টোবর
২) আইয়ুব খান ক্ষমতা
দখল করেন – ১৯৫৮ সালের
২৭ অক্টোবর
৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু
করেন – আইয়ুব খান
৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন
শুরু হয় – ১৯৬১ সালে
৫) ছাত্র সমাজ ১৫
দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২
সালে
৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ
হয় – ১৯৬৫ সালের ৬
সেপ্টেম্বর
৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ
চলে – ১৭ দিন
৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ
– ৬ দফা দাবি
৯) ৬ দফা দাবি
উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান
১০) ৬ দফা দাবি
উথাপন করা হয় – ১৯৬৬
সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি
১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার
আসামি ছিল – ৩৫ জন
১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার
প্রধান আসামি করা হয়
– বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার
শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের
১৯ জুন
১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয়
– ১৯৬৯ সালে
১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ
হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা
১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা
থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে
মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯
সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে
” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয়
– ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ
করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫
মার্চ
১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের
৭ ডিসেম্বর
২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল
– ৫ কোটি ৬৪ লাখ
২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে
আওয়ামী লীগ আসন লাভ
করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯
এর মধ্যে)
২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের
১৭ ডিসেম্বর
২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায়
– ২৮৮ টি ( ৩০০ এর
মধ্যে)
২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন
স্থগিত করেন – আগা খান
২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয়
– ১৯৭১ সালের ১ মার্চ
২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক
দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক
দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের
২ মার্চ
২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের
সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল
– অসহযোগ আন্দোলন
২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন
আহবান করা হয় – ১৯৭১
সালের ৩ মার্চ
৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয়
– ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের
ঐতিহাসিক ভাষণে
৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর
নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১
সালের ১৭ মার্চ
৩২) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান,
রাও ফরমান আলী
৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো
– ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের
বর্বরহত্যাকান্ড
৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬
মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে
গ্রেফতার করা হয় – ২৬
মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক
রাত ১.৩০ মিনিটে
৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান
স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬
মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫
মার্চ রাত ১২ টার
পর
৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে
সাধারণ
জ্ঞান
পর্ব
–৩
১) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা
হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম
ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে
২) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে
প্রচার করেন – ২৬ মার্চ
দুপুর ও সন্ধ্যায় এম,
এ, হান্নান
৩) মেজর জিয়াউর রহমান
স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ
করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায়
চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার
কেন্দ্র থেকে
৪) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল-
২৪ বছর
৫) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ
তলা এবং আম্রকানন
৬) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম
– মুজিবনগর
৭) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়
– ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
৮) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে
ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের
১০ এপ্রিল
৯) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন
করে – ১৯৭১ সালের ১৭
এপ্রিল
১০) মুজিব নগর সরকারের
রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক
– বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১১) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম
১২) প্রধান মন্ত্রী – তাজ
উদ্দীন আহমেদ
১৩) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আলী
১৪) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম.
কামারুজ্জামান
১৫) পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
১৬) মুজিব নগর সরকারের
শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক
ইউসুফ আলী
১৭) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন
– কর্ণেল ( অব.) এম.এ.
জি ওসমানী
১৮) মুজিব নগর সরকারের
প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা
ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত
সৃষ্টি করা
১৯) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি
২০) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন
– বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
২১) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে
ভাগ করা হয় – ৪
টি ( ১৯৭১ সাল ১০
এপ্রিল)
২২) ৪ সামরিক জোনে
ছিলেন – ৪ জন সেক্টর
কমান্ডার
২৩) ১১ এপ্রিল পুনঃরায়
ভাগ করা হয় – ১১
টি সেক্টরে
২৪) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩
টি
২৫) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের
২৬) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল
২৭) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ
বা জনযুদ্ধ
২৮) ভারতে শরার্থী ছিল
– ১ কোটি
২৯) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের
১৪ ডিসেম্বর
৩০) ১১ দফা আন্দোলন
হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে
৩১) ১৯৭১ সালের মার্চ
মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন
৩২) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে
– পেশাজীবীরা
৩৩) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ
নারী
পরের গুলো ধারাবাহিকভাবে আসছে।
সাথেই থাকুন।
সাধারণ
জ্ঞান
পর্ব
– ৪
১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র
চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের
শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা
২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি
দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১
৩) মুক্তি বাহিনী ও
ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত
হয় – যৌথ কমাণ্ড
৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের
প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন
৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর
শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন
৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত
হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক
ছিল)
৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন
করে – ১৯৭১ সালের ২২
ডিসেম্বর
৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন
– ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি
৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা
হয় – ১৯৭২ সালের ১১
জানুয়ারি
১০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন
– বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত
হয় – ১৯৭২ সালের ১০
এপ্রিল
১২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস
ছিলেন – ৩৪ জন
১৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান
পেশ করেন – ১৯৭২ সালের
১২ অক্টোবর
১৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত
হয় – ১৯৭২ সালের ৪
নভেম্বর
১৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের
১৬ ডিসেম্বর থেকে
১৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি
১৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ
জারি করা হয় – ১৯৭২
সালের ২৩ মার্চ
১৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন
– ড. কুদরত এ খুদা
কমিশন
১৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের
৭ মার্চ
২০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের
সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা
নয়
২১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে
স্বীকৃতি দান করে – ১৪০
টি দেশ
২২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা
করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন
২৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ
ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে
২৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২
সালে
২৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪
সালের ১৭ সেপ্টেম্বর
২৬) জাতি সংঘের সাধারণ
অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন
– বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
২৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি
শান্তি পদক
২৮) জুলিও কুরি পদক
দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ
২৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন
– ড. কামাল হোসেন
৩০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা
সদস্য ছিলেন – ১ জন
৩১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০
মাস
৩২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়
সাধারণ জ্ঞান
পর্ব-৫
১) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে
– ৭৭ নং অনুচ্ছেদে
২) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
দেয় – ২০১৬ সালের ২৯
জানুয়ারি
৩) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি
এক ভোট নীতি
৪) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে
সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও
১৩ দশ সংশোধনী
৫) জাতীয় শোক দিবস
– ১৫ আগষ্ট
৬) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়
– ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট
৭) জাতীয় ৪ নেতাকে
গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫
সালে ২২ আগষ্ট
৮) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ
নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫
সালের ৩১ আগষ্ট
৯) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার
মোশতাক আহমেদ
১০) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়
– ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর
১১) খালেদ মোশাররফ এর
নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয়
-১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
১২) জাতীয় ৪ নেতাকে
হত্যা করা হয় – ১৯৭৫
সালের ৩ নভেম্বর
১৩) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল
– ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের
পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত
১৪) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয়
– ১৯৯১ সালে
১৫) জিয়াউর রহমান সেক্টর
কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের
১৬) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি
পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের
২১ এপ্রিল
১৭) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের
৩ জুন
১৮) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের
১৮ ফেব্রুয়ারি
১৯) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ
বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন
– ২০০৮ সালে
২০) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা
– জিয়াউর রহমান
২১) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত
হন – ১৯৮১ সালের ৩১
মে
২৩) জিয়াউর রহমানের সামরিক
শাসন ছিল – সাড়ে ৫
বছর
২৪) এরশাদ ক্ষমতা দখল
করেন – ১৯৮২ সালের ২৪
মার্চ
২৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন
– ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর
২৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম
নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের
২৪ মার্চ
২৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে
প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে
২৮) গণ আন্দোলন হয়
– ১৯৯০ সালে
২৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন
– ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর
৩০) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি
দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের
১ এপ্রিল
৩১) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে
৩২) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত
হয় – ১৯৮৪ সালে
৩৩) এরশাদ গণভোটের আয়োজন
করেন – ১৯৮৫ সালের ২১
মার্চ
৩৪) উপজেলা পদ্ধতি চালু
করেন – এরশাদ
৩৫) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের
১৬ ও ২১ মে
৩৬) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ
নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের
৭ মে
৩৭) ৪র্থ জাতীয় সংসদ
নির্বাচনের আয়োজন করা হয়
– ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ
৩৮) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯
বছর
৩৯) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের
২৭ ফেব্রুয়ারি
৪০) নুর হোসেন শহীদ
হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭
সালের ১০ নভেম্বর
৪১) এরশাদ জরুরি অবস্থা
ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের
২৭ নভেম্বর
৪২) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন
করা হয় – ১৯৯০ সালের
১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র
সংগঠন)
৪৩) ডা. সামসুল আলম
মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান
– ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর
৪৪) ৫ম জাতীয় সংসদ
নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের
২৭ ফেব্রুয়ারি
৪৫) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে
পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের
২৬ মার্চ
৪৬) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা
ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান
৪৭) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন
১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয়
নির্বাচন)
৪৮) ৮মম জাতীয় নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের
১ অক্টোবর
৪৯) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর
সময় কাল – ২০০৭ সাল
৫০) ৮ম জাতীয় সংসদ
নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের
২৯ ডিসেম্বর
৫১) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের
দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%
৫২) ৪০ বছরে দারিদ্যের
হার কমেছে – ৩০%
৫৩) ৪ দশকে শিশু
মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি
হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮
৫৪) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি
প্রনীত হয় – ২০১০ সালে
৫৫) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন
– ২০১০ সালে প্রণীত হয়
৫৬) জাতীয় খাদ্য নীতি
– ২০০৬ সালে
৫৭) জাতীয় শিশু নীতি
প্রণীত হয় – ২০১১ সালে
৫৮) জাতীয় শিশু নীতি
২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত
হবে -১৮ বছরের কম
বয়সী সব ব্যক্তি
সাধারণ
জ্ঞান
পর্ব
–৬
১) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র
অঞ্চল
২) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর
পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে
৩) উঁচু ভুমির অবস্থান
– উত্তর পশ্চিমাংশে
৪) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু
ও সমতল
৫) দক্ষিণ এশিয়ার বড়
নদী – ৩ টি( গঙ্গা,
ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
৬) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে
৭) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর
অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮”
উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
৮) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১”
থেকে ৯২.৪১” পূর্ব
দ্রাঘিমা
৯) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে
– কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)
১০) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম
১১) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
১২) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর
১৩) মোট আয়তন – ১,৪৭,৫৭০ কি.মি. বা ৫৬,
৯৭৭ মাইল
১৪) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ
১৫) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর
থেকে দক্ষিণে ঢালু
১৬) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল
– এক বিস্তীর্ন সমভূমি
১৭) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে
বাংলাদেশ ভাগ করা হয়
– ৩ টি শ্রেণীতে
১৮) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট
ভূমির প্রায় ১২%
১৯) হিমালয় পর্বত উথিত
হয় – টারশিয়ারি যুগে
২০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়
সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
২১) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর
উচ্চতা – ৬১০ মিটার
২২) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
২৩) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১
মিটার
২৪) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
২৫) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ
– কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
২৬) আরো দুটি পাহাড়
– মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
২৭) এই পাহাড় গুলো
গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম,
শেল পাথর দ্বারা
২৮) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ
– ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ,
মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের
পাহাড়
২৯) পাহাড় গুলোর উচ্চতা
– ২৪৪ মিটার
৩০) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
৩১) টিলার উচ্চতা – ৩০
থেকে ৯০ মিটার
৩২) এ অঞ্চলের পাহাড়
সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
৩৩) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের
মোট ভূমির ৮% নিয়ে
গঠিত
৩৪) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয়
– আনুমানিক ২৫,০০০ বছর
পূর্বের সময়কে
৩৫) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩
ভাগে বিভক্ত
সাধারণ
জ্ঞান
পর্ব
– ৭
১) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া,
জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের
অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
২) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ
কি.মি
৩) প্লাবন সমভূমি থেকে
এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২
মিটার
৪) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও
লাল বর্ণের
৫) মধুপুর ও ভাওয়ালের
সোপানের আয়তন – ৪,১০৩
বর্গ কি.মি
৬) সমভূমি থেকে এর
উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার
৭) মধুপুর ও ভাওয়ালের
মাটি – লালচে ও ধূসর
৮) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা
শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
৯) লালমাই পাহাড়ের আয়তন
– ৩৪ বর্গ কি.মি
১০) এই পাহাড়ের উচ্চতা
– ২১ মিটার
১১) লালমাই পাহাড়ের মাটি-
লালচে, এবং নুড়ি, বালি
ও কংকর মিশ্রিত
১২) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ
সমভূমি – প্রায় ৮০%
১৩) প্লাবন সমভূমির আয়তন
– ১,২৪,২৬৬ বর্গ
কি.মি
১৪) প্লাবন সমভূমি – দেশের
উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর
জেলার অধিকাংশ
১৫) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে
কক্সবাজার পর্যন্ত
১৬) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা
পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার
কিয়দংশ
১৭) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান
– ৯ম
১৮) ২০০১ সালে জনসংখ্যা
ছিল – ১২.৯৩ কোটি
১৯) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%
২০) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭
%
২১) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা
– ১৪.৯৭ কোটি
২৩) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস
করে – ১০১৫ জন
২৪) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম
– পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে
২৫) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য
বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে
২৬) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর
২৭) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
২৮) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
২৯) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও
১১ ডিগ্রী সে.
৩০) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি
৩১) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা
– ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
৩২) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম
তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬
৩৩) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে
মাস
৩৪) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
– ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী
সে.
৩৫) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল
সাধারণ
জ্ঞান
পর্ব
–৮
১) এপ্রিল মাসের গড়
তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী,
নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী,
রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী
২) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে
যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী
বায়ু
৩) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে
– পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম
দিক থেকে
৪) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের
২৯ এপ্রিল
৫) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর
মাস
৬) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়
– জুন মাসের শেষ দিকে
মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
৭) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে
৮) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭
ডিগ্রী সে.
৯) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম
পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর
মাসে
১০) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয়
হয় বর্ষাকালে
১১) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড়
বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও
১১৯ সে.মি
১২) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি
হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব
দিকে
১৩) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান
– পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায়
১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০
এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি
১৪) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়
– মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
১৫) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের
কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি
কম হয়
১৬) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০
সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে
২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০
সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০
সেমি।
১৭) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে
সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর
গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে
৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট,
চর চংগা, কক্সবাজার)
১৮) গত ৪ হাজার
বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায়
– প্রায় ১ কোটি ৫০
লাখ
১৯) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান
– ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের
সীমানায়
২০) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা
২১) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি
উপকূলে উঠে – ১৫-২০
মিটার উঁচু হয়ে
২২) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয়
– সুনামি
২৩) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে
– ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
২৪) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক
প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
২৫) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি
করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম
১৯৮৯ সালে
২৬) তিনি বলয় দেখিয়েছেন
– ৩ টি
২৭) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী,
বিপজ্জনক, লঘু
২৮) এই বলয় সমূহকে
বলা হয় – সিসমিক রিস্ক
জোন
সাধারণ
জ্ঞান
পর্ব
–৯
১) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী
রয়েছে -৭০০ টি
২) নদীর গুলোর আয়তন
দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
৩) পদ্মা নদী ভারতে
পরিচিত – গঙ্গা নামে
৪) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল
– হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
৫) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ
করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
৬) পদ্মা নদী যমুনার
সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
৭) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা
নদী
৮) পদ্মা নদী মেঘনার
নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
৯) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত
অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ
কি.মি
১০) পদ্মার শাখা নদী
সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি,
ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা,
চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
১১) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
১২) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ
করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
১৩) ১৭৮৭ সালের আগে
ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত
হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর
পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
১৪) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত
হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
১৫) যমুনা নদীর শাখা
নদী – ধলেশ্বরী
১৬) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী
– বুড়িগঙ্গা
১৭) যমুনা নদীর উপনদী
সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া,
আত্রাই
১৮) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত
ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি
এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর
৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
১৯) সুরমা ও কুশিয়ারা
নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা
নদী
২০) সুরমা ও কুশিয়ার
উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী
নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
২১) সুরমা ও কুশিয়ারা
নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট
জেলা দিয়ে
২২) সুরমা ও কুশিয়ারা
নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের
আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে
দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা
নাম ধারন করে
২৩) মেঘনা পুত্রের সাথে
মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের
কাছে
২৪) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার
সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
২৫) মেঘনার শাখা নদী
– মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই
২৬) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান
নদী – কর্ণফুলী
২৭) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই
পাহাড়ে
২৮) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
২৯) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই,
হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
৩০) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর
– চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
৩১) তিস্তা নদীর উৎপত্তি
– সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
৩২) তিস্তা নদী – ভারতের
জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে
ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে
প্রবেশ করে
৩৩) তিস্তা নদীরর গতিপথ
পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের
বন্যায়
৩৪) তিস্তা নদী মিলিত
হয় – ব্রক্ষপুত্রের সাথে
৩৫) তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য
ও প্রস্থ – ১৭৭ কি.মি
ও ৩০০ থেকে ৫৫০
মি.
৩৬) বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান
উৎস – তিস্তা নদী
৩৭) তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি
নির্মিত হয় – ১৯৯৭-৯৮
সালে
৩৮) মংলা বন্দরের দক্ষিণে
– পশুর নদী
৩৯) পশুর নদীর দৈর্ঘ্য
প্রস্থ – প্রায় ১৪২ কি.মি ও ৪৬০
মি. থেকে ২.৫
কি.মি
৪০) সাঙ্গু নদীর উৎপত্তি
– আরাকান পাহাড়ে
৪১) সাঙ্গু নদী প্রবেশ
করেছে – পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে
৪২) সাঙ্গু নদীর দৈর্ঘ্য
– ২০৮ কি.মি
৪৩) ফেনী নদীর উৎপত্তি
– পার্বত্য ত্রিপুরায়
৪৪) ফেনী নদী বঙ্গোপসাগরের
পতিত হয় – সন্দ্বীপের উত্তরে
৪৫) বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তে অবস্থিত – নাফ নদী
৪৬) নাফ নদীর দৈর্ঘ্য
– ৫৬ কি.মি
৪৭) মাতামুহুরী নদীর উৎপত্তি – লামার
মাইভার পর্বতে
৪৮) মাতামুহুরী প্রবেশ করে – কক্সবাজারের
চকোরিয়ার পশ্চিম পাশ দিয়ে
৪৯) মাতামুহুরী নদীর দৈর্ঘ্য – ১২০
কি.মি
৫০) ঢাকা – বুড়িগঙ্গার তীরে
৫১)চট্টগ্রাম – কর্ণফুলির তীরে
৫২) নারায়ণগঞ্জ – শীতলক্ষ্যার তীরে
৫৩) সিলেট – সুরমা নদীর তীরে
৫৪) কুমিল্লা – গোমতী নদীর তীরে
অবস্থিত
৫৫) কর্ণফুলি বহুমুখী পরিকল্পনা থেকে – ৬৪৪ কি.মি নৌ চলাচল
করে
৫৬) কর্ণফুলির পানি দিয়ে চাষাবাদ
হচ্ছে – ১০ লক্ষ একর
জমিতে
সাধারণ
জ্ঞান
পর্ব-১০
১) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
২) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য
– ৯৮৩৩ কিমি
৩) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী
নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি
৪) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ
তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
৫) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ
উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান
আমলে
৬) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের
মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া
হয়
৭) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত
হয় – ১৯৭২ সালে
৮) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে
– উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
৯) সারা বছর বৃষ্টিপাত
হয় – উষ্ণ ও আদ্র
জরবায়ু অঞ্চলে
১০) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল
– পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
১১) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ
জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি
জেলা সমূহ
১২) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের
বেশ কিছু এলাকা
১৩) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি-
দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর
পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
১৪) চিরহরিৎ বনকে বলা হয়
– চির সবুজ বন
১৫) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ
কি.মি
১৬) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত
জন্মে – সিলেটে
১৭) রাবার চাষ হয়
– পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে
১৮) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
১৯) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ
ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা
বনভূমির
২০) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল
২১) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি
– ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
২২) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে
পরিচিত
২৩) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ
পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার
উপকূলীয় বন
২৪) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত
জন্মে – সুন্দরবনে
২৫) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান
বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ
কি.মি
২৬) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩
টি
২৭) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন
ও প্রচলিত আইনের সংশোধন
২৮) আইন বিভাগের একটি
অংশ – আইনসভা
Discussion about this post