নিজস্ব প্রতিবেদক
মাইক্রোবায়োলজির মানবকল্যাণ, মানবসভ্যতা ও আধুনিকীকরণের ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ অবদান রয়েছে। চলমান বৈশ্বিক মহামারী মোকাবিলায় বাংলােদেশর অনুজীব বিজ্ঞানীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। করোনা শনাক্তকরণ ও গবেষণার পাশাপাশি সামাজিক সচেতনতা বড়ানোর ক্ষেত্রে ও তাদের ভুমিকা অনস্বীকার্য।
আজ রবিবার প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভােগর উদ্যোগে অনুজীব বিজ্ঞান ভিত্তিক প্রথম আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল সম্মেলনে শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এ কথা বলেন।
‘ফার্স্ট ইন্টারন্যাশনাল ই-কনফারেন্স অন মাইক্রোবায়োলজি: কোভিড-১৯ অ্যান্ড কারেন্ট ইস্যুজ’ শীর্ষক এই সম্মেলনের আহবায়ক ছিলেন প্রাইম এশিয়া বিশ্বিবদ্যালেয়র স্কুল অব সাইন্সের ডিন এবং মাইক্রোবায়োলজি বিভােগর চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. শুভময় দত্ত।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিথিত ছিলেন প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুকিত মজুমদার বাবু, প্রাইম এশিয়া বিশ্বিবদ্যালয় বোর্ড অফ ট্রাস্ট্রিজের ভাইস চেয়ারম্যান কে এম খালিদ ও মো. রায়হান আজাদ, বিশ্ববিদ্যালেয়র ভাইস-চ্যান্সেলর (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ইঞ্জিনিয়ার ড. মো. হুমায়ুন কবীর এবং কোষাধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. ইফফাত জাহান।
সম্মেলনে মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্বিবদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর ও অনুজীব বিজ্ঞানী প্রফেসর ড. মো. আনোয়ার হােসেন।
এছাড়াও সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, চীন, ভারত, মালেয়িশয়া, পর্তুগাল, ইরান, চিলি ও মিসেডোনিয়াসহ দেশ ও বিদেশের ১৬ জন খ্যাতনামা বিজ্ঞানীরা বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় ও মানবকল্যাণে অনুজীবের গুরুত্ব ও প্রয়োগ সম্পর্কে তাদের গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রায় ১৫০-এর অধিক গবেষক তাদের গবেষণাপত্র পোস্টার আকারে প্রদর্শন ও উপস্থাপন করেন।
Discussion about this post