নিজস্ব প্রতিবেদক
এইবার জেএসসি-জেডিসির সার্টিফিকেট পেতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ফরম পূরণ করতে হচ্ছে। ফরম পূরণের জন্য সম্ভাব্য শিক্ষার্থীদের তালিকা শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে তার ইআইএন এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রবেশ করে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে শিক্ষার্থীদের ইএফএফ (ইলেকট্রনিক ফরম পূরণ) করতে বলা হলেও সে সময় বাড়ানো হয়েছে।
১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব শিক্ষার্থীর ফরম পূরণ শেষ করতে হবে স্কুল ও মাদরাসাগুলোকে। ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ও মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে ফরমপূরণের সময় বাড়িয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।
করোনা মহামারি থেকে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষিত রাখতে এবার জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষা হচ্ছে না। সব শিক্ষার্থীকে অটোপাস দেয়া হচ্ছে। তবে, অন্যান্য বছরের মতো শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেট দেয়া হবে। তবে নম্বরপত্র (মার্কশিট) দেয়া হবে না। এ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের সনদ দিতে ফরমপূরণের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা বোর্ডগুলো।
জানা গেছে, ইলেকট্রনিক ফরম পূরণ করতে কোনো ফি শিক্ষাবোর্ডকে দিতে হবে না। ফরমপূরণের জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ফি বাবদ কোনো টাকা নেয়া যাবে না।
শিক্ষার্থীদের তথ্য দিয়ে ইলেকট্রনিক ফরম পূরণ করতে, প্রতিষ্ঠানগুলোকে ইআইআইএন ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে probabble list এ যেতে হবে এবং প্রিন্ট করে হার্ডকপিতে লালকালি ব্যবহার করে টিক চিহ্ন দিয়ে শিক্ষার্থী সিলেক্ট করতে হবে। হার্ডকপিতে probabble list এ চিহ্নিত শিক্ষার্থীর তথ্য মিলিয়ে কম্পিউটারে প্রদর্শনকৃত লিস্ট থেকে সিলেক্ট করতে হবে। খসড়া তালিকা বা Temporary list প্রিন্ট করে ভালোভাবে যাচাই করে প্রয়োজন হলে সিলেক্ট ও আনসিলেক্ট করা যাবে। ফাইনাল ক্যানডিডেট লিস্ট থেকে প্রতি পৃষ্ঠায় প্রতিষ্ঠান প্রধানকে স্বাক্ষর করতে হবে। ফাইনাল সাবমিট বাটনে ক্লিক না করলে ফরম পূরণ হবে না। আর ফাইনাল সাবমিট না হলে শিক্ষার্থীদের উত্তীর্ণ সনদ দেয়া হবে না।
মাদরাসাগুলোকে ইআইআইএন ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে probabble list এ যেতে হবে এবং প্রিন্ট করে হার্ডকপিতে লালকালি ব্যবহার করে টিক চিহ্ন দিয়ে শিক্ষার্থী সিলেক্ট করতে হবে। হার্ডকপিতে probabble list এ চিহ্নিত শিক্ষার্থীর তথ্য মিলিয়ে কম্পিউটারে প্রদর্শনকৃত লিস্ট থেকে সিলেক্ট করতে হবে। খসড়া তালিকা বা Temporary list প্রিন্ট করে ভালোভাবে যাচাই করে প্রয়োজন হলে সিলেক্ট ও আনসিলেক্ট করা যাবে। ফাইনাল ক্যানডিডেট লিস্ট থেকে প্রতি পৃষ্ঠায় মাদরাসা প্রধানকে স্বাক্ষর করতে হবে। ফাইনাল সাবমিট বাটনে ক্লিক না করলে ফরম পূরণ হবে না। আর ফাইনাল সাবমিট না হলে শিক্ষার্থীদের উত্তীর্ণ সনদ দেয়া হবে না।
Discussion about this post