নিজস্ব প্রতিবেদক
গত বছর দেশে করোনা রোগী শনাক্তের পর থেকে বন্ধ রয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। লকডাউন, সীমিত লকডাউনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবকিছু খোলা হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল, পরিবহন সবই বন্ধ রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, কেউ কী পণ্য না নিয়ে কখনো টাকা দেয়? বা সেবা না দিয়ে কেউ কী ফি নেয়? সুতরাং হল ও পরিবহনসহ পুরো ক্যাম্পাস বন্ধ থাকা সত্ত্বেও এসবের ফি নেওয়া অযৌক্তিক।
শিক্ষার্থীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও এসব ফি মওকুফ করার জোর দাবি জানাচ্ছেন।
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মো. ফাহিম খান। তিনি বলেন, প্রশাসন ফি নিয়ে অমানবিক কাজ করেছে। আমি এর প্রতিবাদ জানাই এবং জানাবো। দ্রুত সময়ের মধ্যে টাকা ফেরত দিতে হবে।
তবে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে এসব ফি নেওয়া হচ্ছে। হঠাৎ মওকুফ বা বাদ দিতে হলে সব কিছু পর্যালোচনায় নিতে হবে। শিগগিরই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ফাইন্যান্স কমিটিতে আলোচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
Discussion about this post