অনলাইন ডেস্ক
বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকীতে ‘বঙ্গমাতা’ জাতীয় দিবসে অসহায় দুঃস্থ নারীদের সহায়তাদান ছাড়াও বঙ্গমাতা পদক দেয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। আগামী ৮ আগস্ট ‘বঙ্গমাতা’ শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৯১তম জন্মবার্ষিকী।
‘বঙ্গমাতা’ জাতীয় দিবস উদযাপন ও পদক প্রদান অনুষ্ঠান যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে বুধবার ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় পদক প্রদানের বিষয় জানানো হয়। সভায় মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা সভাপতিত্ব করেন।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবারই প্রথম বঙ্গমাতা বেগম মুজিবের ৯১তম জন্মবার্ষিকীতে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় ও আর্ন্তজাতিক পর্যায়ে জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হবে। এবছর দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে-‘বঙ্গমাতা সঙ্কটে সংগ্রামে নির্ভীক সহযাত্রী।’
সভায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার ৮ আগস্ট বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মদিবসকে ক-শ্রেণীর জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে। এছাড়া বঙ্গমাতার অবদান চিরস্মরণীয় করার লক্ষ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীর অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের লক্ষ্যে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব পদক নারীদের জন্য ক-শ্রেণীভুক্ত সর্বোচ্চ জাতীয় পদক প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।’
এ দিবসে ৮টি ক্ষেত্রে নারীদের অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ সর্বোচ্চ ৫ জন বাংলাদেশী নারীকে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব পদক প্রদান করা হবে। পদক প্রাপ্তদের প্রত্যেককে ১৮ ক্যারেট মানের ৪০ গ্রাম স্বর্ণের পদক, পদকের রেপ্লিকা, চার লাখ টাকা ও সম্মাননাপত্র প্রদান করা হবে।
মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: সায়েদুল ইসলামের সঞ্চালনায় দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় ও সফলভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের করণীয় সম্পর্কে সভায় বিস্তারিত আলোচনা হয়।
Discussion about this post