খেলাধূলা ডেস্ক
মিরপুর স্টেডিয়ামে আজকের ম্যাচের যে পরিস্থিতি ছিল, তাতে হেরে যাওয়াটা সম্ভব ছিল টাইগারদের। কারণ, ২১ রানে দুই উইকেট পড়ার পর বাংলাদেশ ব্যাটিংয়ের হাল ধরা সাকিব আল হাসান এবং শেখ মেহেদী হাসানের হাত ধরে কিছুটা এগুলেও অ্যান্ড্রু টায়ে, অ্যাডাম জাম্পা এবং অ্যাস্টন অ্যাগারের আঘাতে উল্টো বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপই ক্ষত-বিক্ষত হতে শুরু করেছিল।
৬৭ রানে ৫ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশের ক্রীড়াপ্রেমীরা প্রমাদ গুনতে শুরু করে দিয়েছিল, পরাজয়টা বুঝি এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু দুই তরুণ ব্যাটসম্যান আফিফ হোসেন এবং নুরুল হাসান সোহানের বুকে যে অসম সাহস এসে ভর করেছিল, তাতে করে অসিরাই উল্টো পুড়ে ছাই হয়ে গেলো।
৩১ বল খেললেন তিনি। রান করলেন অপরাজিত ৩৭। ৫৬ রানের জুটি গড়েন তিনি নুরুল হাসান সোহানের সঙ্গে। বাংলাদেশকে ম্যাচ জিতিয়েই মাঠ ছেড়ে গেলেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। যে কারণে ম্যাচ সেরার পুরস্কারের জন্য বিবেচনা করা হলো তার নামই।
দুই তরুণ ব্যাটসম্যান আফিফ হোসেন এবং নুরুল হাসান সোহানের ব্যাটে ভর করে অনায়াসেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় টিম বাংলাদেশ। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের সামনে ৭ উইকেট হারিয়ে ১২১ রান করে অসিরা।
Discussion about this post