নিজস্ব প্রতিবেদক
মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে করোনা ভাইরাসের নতুন ভেরিয়েন্ট ওমিক্রন রোধে করণীয় নির্ধারণী সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, স্কুল-কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম যেভাবে চলছে সেভাবেই থাকবে।
এর আগে, সকাল ১১ টা ৪০মিনিটে ১৮ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক করেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, স্কুল কলেজগুলো বর্তমানে যে অবস্থায় রয়েছে আমরা সে অবস্থায়ই রাখতে বলেছি৷ সবাই যেন স্বাস্থ্যবিধি মানে। মাস্ক না পরলে যাতে জরিমানার আওতায় আসে। মোবাইল কোর্টও চালাতে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে বলা হয়েছে ন্যাশনাল মনিটরিং সেল তৈরি করতে। এর মাধ্যমে জেলা, উপজেলায় খোঁজখবর রেখে তড়িৎ গতিতে সিদ্ধান্ত দেবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যে রকম আশা করেছিলাম সে পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হয়নি, ৭-৮ লাখ দেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করেছিলাম আরও বেশি দেওয়ার জন্য। চেষ্টা করছি বাড়াতে। অনেক কেন্দ্র টিকা নিয়ে বসে আছে, সেখানে এলেই টিকা দেওয়া হবে।
জাহিদ মালেক বলেন, ১০ কোটি ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে ৪ কোটি ডাবল ও ৬ কোটি সিঙ্গেল ডোজ। স্কুলের শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। সব পর্যায়ে টিকা নেওয়ার জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক পর্যন্ত টিকা দিচ্ছি। ফাইজারের টিকাও আমরা জেলা-উপজেলায় নিয়ে গেছি। তারপরেও দেখা যায় অনেকেই টিকা নেননি এখনো, টিকা দেওয়ার আগে যে আগ্রহ পেয়েছি সেটা একটু কম।
Discussion about this post