কেন এমন হয় জানতে চাইলে বলেন, অনেক সময় দেখা যায় পানি উন্নয়ন বাঁধের ভেতর যারা থাকেন তাদের উচ্ছেদ করেও তালিকায় নাম তুলে দেওয়া হয়। এখন খসড়া তালিকায় সাড়ে ৪৩ হাজারেরও বেশি দখলদার রয়েছে।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন সূত্র বলছে, কমিশন আইনে কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের বিধান নেই। কমিশন শুধু সুপারিশ করতে পারে। সুপারিশ বাস্তবায়ন না করলেও কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করার বিধান নেই। নদী রক্ষায় কার্যত কোনও ভূমিকা রাখতে পারছে না কমিশন।
কমিশনের সচিব আমিনুর রহমান বলেন, নদী উচ্ছেদ নিয়ে তালিকা বারবার আপডেট করতে হয়। তবে চেষ্টা করছি জেলা প্রশাসকদের মাধ্যমে তালিকা আনাতে। তারা নানা কাজে ব্যস্ত থাকে। এরমধ্যে এটি তাদের বাড়তি কাজ। এরপরও আমরা বার বার ফোন করাচ্ছি যাতে করে পূর্ণাঙ্গ তালিকাটি পাওয়া যায়। তিনি বলেন, দখলদারদের তালিকা করা এবং তাদের উচ্ছেদ কোনোটিই আমরা করতে পারি না। আইন নেই, জনবল নেই, লজিস্টিক সাপোর্টও কম। তবে আমাদের দিক থেকে যা যা করার আছে সব করছি। যোগাযোগ, সমন্বয় এবং বার বার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। সৌজন্যে-বাংলা ট্রিবিউন
Discussion about this post