নিজস্ব প্রতিবেদক
বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর উদ্যোগে স্প্রীং ২০২২ সেশনে ভর্তি হওয়া ছাত্র-ছাত্রীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠান গত সোমবার ১২ মার্চ চন্দনাইশ বিজিসি বিদ্যানগরে বঙ্গবন্ধু ফ্রিডম স্কোয়ারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ.এফ.এম আওরঙ্গজেব এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
নবীনবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবু তাহের ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিজিসি ট্রাস্ট ইউনভার্সিটি বাংলাদেশ এর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য আফরিন আহমদ হাসনাইন, চবি আইন অনুষদের ডিন প্রফেসর এবিএম আবু নোমান। স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. সরওয়ার উদ্দীন।
ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রভাষক নওরীন আফরিন ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রভাষক মিস্ সাবরিনা জাহান মাইশা এর সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর এএনএম ইউসুফ চৌধুরী, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. নারায়ণ বৈদ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এএফএম আখতারুজ্জামান কায়সার, ইংরেজী বিভাগের চেয়ারম্যান খালেদ বিন চৌধুরী, ফার্মেসী বিভাগের চেয়ারম্যান অনিন্দ্য কুমার নাথ, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান নাজনীন আক্তার, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সালাহউদ্দীন চৌধুরী, জার্নালিজম ও মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবদুর রশিদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবু তাহের বলেন, আমরা অপার সম্ভাবনাময় বাংলাদেশে বাস করছি। আজকের শিক্ষার্থীদের আগামির উন্নত বাংলাদেশ গড়তে হবে। তাই সময়ের অপচয় না করে যথাযথ কর্ম পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে অভিভাকদের স্বপ্ন পূরণ করতে হবে। সেই সাথে নিজেদেরকে দেশপ্রেমিক সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার আফছার উদ্দিন আহমদ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের চমৎকার শিক্ষার পরিবেশ ও গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বিশ্বায়নের উপযোগী হিসেবে গড়ে তোলার আহবান জানান।
সভাপতির বক্তব্যে বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. এএফএম আওরঙ্গজেব বলেন, শুধু ডিগ্রী অর্জন করলে বর্তমান প্রতিযোগিতাময় বিশ্বে সফল হওয়া যাবে না। যুগোপযোগী জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজ নিজ ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ গুণগতমান সম্পন্ন শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে বিশ্বমানের গ্র্যাজুয়েট তৈরি করে আসছে।
তিনি শিক্ষার্থীদের ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার সংগ্রামে আত্মনিয়োগ করার উপযোগী হিসেবে গড়ে তোলার আহবান জানান। শেষে শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
Discussion about this post