দ্রুত পচনশীল পণ্য মাঠ থেকেই অনলাইনে বিক্রির উদ্যোগ নিচ্ছে স্থানীয় প্রশাসন। চলমান বরো মৌসুমে ধান কাটার পাশাপাশি মাঠে থাকা তরমুজ, বাঙ্গি, ফ্রুটি ইত্যাদি সহজেই ভোক্তার কাছে পৌঁছানো এবং আসন্ন আউশ মৌসুমে আম, কাঠাল যেন বাগানে নষ্ট নয় হয় সে জন্য এই উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।
এছাড়াও করোনার লকডাউন পরিস্তিতে সঙ্গনিরোধ ব্যবস্থা কার্যকর রাখবে অনলাইন মার্কেটিং ও হোম ডেলিভারির বিষয়েও মনোযোগ দিয়েছে জেলা প্রশাসনগুলো।
বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ে যোগ দিয়ে এসব পরিকল্পনার কথা জানান জেলা প্রশাসকেরা।
গণভবন থেকে ঢাকা বিভাগের, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নরসিংদী, ফরিদপুর, রাজবাড়ী, শরীয়তপুর, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জ জেলাসমূহের জেলা প্রশাসকদের করোনা নিয়ন্ত্রণে গৃহিত পদক্ষেপ জানতে এই ভিডিও বৈঠকে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর নিজের জেলা গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শাহিদা সুলতানা বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে ধানকাটা অব্যাহত রয়েছে। স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পরে ১ লাখ ৩৪ হাজার ২৮৩ মেট্রিকটন চাল উদ্বৃত্ত থাকবে। কোটালিপাড়ায় তরমুজ মাঠ থেকেই অনলাইনে বিক্রির ব্যবস্থা শুরু করেছি। যেন তরমুজ নষ্ট না হয়।
Discussion about this post