ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী, ভর্তির জন্য প্রথম ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৩ জুন। শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চায়ন করতে হবে ২৯ জুন। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তি আবেদন শুরু হবে ৩০ জুন; যা চলবে ২ জুলাই পর্যন্ত। দ্বিতীয় ধাপে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ হবে ৪ জুলাই। একই দিন পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম দফায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের মাইগ্রেশনের ফলও প্রকাশ করা হবে। দ্বিতীয় ধাপে ভর্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থী ভর্তি নিশ্চায়ন শুরু হবে ৫ জুলাই; যা চলবে ৮ জুলাই পর্যন্ত। তৃতীয় ধাপে ভর্তি আবেদন শুরু হবে ৯ জুলাই; চলবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। তৃতীয় ধাপের ভর্তি নিশ্চায়ন করতে হবে ১৩ থেকে ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে। সব ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি শুরু হবে ১৫ জুলাই। ভর্তি কার্যক্রম চলবে ১০ দিন। অর্থাৎ ২৫ জুলাই একাদশ শ্রেণির ভর্তি শেষ হবে। ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই।
ভর্তি নির্দেশিকা অনুযায়ী, একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে মোট শূন্য আসনের ৯৩ শতাংশকে ‘মেধা কোটা’ হিসেবে বিবেচনা করা হবে এবং সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বাকি ৭ শতাংশের মধ্যে ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান এবং ২ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এর অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা এবং মহানগরের বাইরের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা ভর্তি ফি হিসেবে নিতে পারবে। জেলা সদর ও উপজেলার এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান যথাক্রমে ২ হাজার ও ১ হাজার ৫০০ টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে।
ঢাকা মহানগরের নন-এমপিও বাংলা ভার্সন স্কুল সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ টাকা এবং নন-এমপিও ইংরেজি ভার্সন স্কুল সর্বোচ্চ ৮ হাজার ৫০০ টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে। মহানগরের বাইরের নন-এমপিও বাংলা ভার্সন স্কুল ভর্তি ফি হিসাবে ৫ হাজার টাকা এবং ইংরেজি ভার্সন স্কুল ৬ হাজার টাকা নিতে পারে।
Discussion about this post