নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সাংবাদিকসহ ১০০ সাধারণ শিক্ষার্থীর হাতে বিনামূল্যে ‘বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ তুলে দেবে ‘বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনে আন্তর্জাতিক কমিটি’।
এছাড়া সংগঠনটি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মহান মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা দানকারী ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী, জাতীয় চার নেতাসহ বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর এবং চট্টগ্রামের শীর্ষস্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও বিশিষ্টজনদের নামে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ চত্বরে ‘স্মৃতি বৃক্ষরোপণ’ এর মধ্য দিয়ে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবার উদ্যোগ নিয়েছে।
তিনি বলেন, মূলত বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে দেশের ৮ বিভাগের ৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ধরনের কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ ছিলো আমাদের। করোনা মহামারির কারণে এসব আয়োজন পেছাতে হয়েছে। শুরুর আয়োজনটির জন্য আমরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে বেছে নিয়েছি।
এসব কর্মসূচির সূচনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে বেছে নেয়ায় কমিটির প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে চবি উপাচার্য এবং কমিটির অন্যতম সদস্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার বলেন, বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশ সমার্থক।
তিনি বলেন, স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের চিন্তা ও কর্ম বাঙালি জাতিকে বিশ্ব দরবারে এক বিশেষ মর্যাদার স্থানে পৌঁছে দিয়েছে। তার ব্যক্তিত্ব আর অর্জনের কাছে এদেশের অন্য সবকিছু ম্লান হয়ে গেছে।
চবি উপাচার্য বলেন, মহাকালের এই মহামানবের জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না। প্রাসাদকেন্দ্রিক সাম্রাজ্যবাদ ও সামন্ততান্ত্রিকতার শৃঙ্খল ছিন্ন করে তিনি মুক্তিকামী বাংলার জনতাকে দিয়েছেন একটি স্বাধীন মানচিত্র ও লাল সবুজের পতাকা।
Discussion about this post