নিজস্ব প্রতিবেদক
এই বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক’ ইউনিটে আবেদন করেছিলেন ১ লাখ ১৫ হাজার ৬৮৯ জন। এর মধ্যে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ১ লাখ ১০ হাজার ৩৭৪ জন। পাস করেছেন মাত্র ১১ হাজার ৪৬৬ জন শিক্ষার্থী। যা মোট শিক্ষার্থীর ১০ দশমিক ৩৯ শতাংশ। বাকি ৮৯ দশমিক ৬১ শতাংশ শিক্ষার্থীই ফেল করেছেন।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান এটাকে ফেল বলতে রাজি নন। মাত্র ১০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস মার্ক পাওয়ার কারণ বিষয়ে সোমবার (৪ জুলাই) তিনি বলেন, ‘ফেল করেছে বলা যাবে না। এটা এক ধরনের স্ক্রিনিং। পাস- ফেল দিয়ে বিচার করার সুযোগ নেই।
এখানে স্ক্রিনিংয়ে বাদ পড়েছে— এমন কেউ ঠিকই অন্য কোথাও ভালোভাবে ভর্তি হতে পারবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা যারা দেন, তারা নানা জায়গা থেকে এইচএসসি পাস করে আসেন। আর তাদের মূল্যায়ন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। ফলে তাদের অভিজ্ঞতায় একটা গ্যাপ হয়। পুরো বিষয়টি স্ক্রিনিং হিসেবেই আমি দেখতে চাই।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক’ ইউনিটের অধীন বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, ফার্মেসি, আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদ এবং পরিসংখ্যান গবেষণা ও শিক্ষণ ইনস্টিটিউট, পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউট, ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধীনে ৩৩টি বিভাগ রয়েছে।
Discussion about this post