শিক্ষার আলো ডেস্ক
সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তিতে কেন্দ্রীয় লটারিতে কেন্দ্রীয় লটারিতে যুক্ত হতে না পারা স্কুলগুলো যে প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থী ভর্তি নেবে, তা জানিয়ে নির্দেশনা প্রকাশ হয়েছে।
শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে এ নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করতে হবে। রোববার (২৯ অক্টোবর) বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় ডিজিটাল লটারি-প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে পারেননি, সেসব প্রতিষ্ঠান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্বানুমতি গ্রহণ করে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাল লটারি-প্রক্রিয়ায় ভর্তি কার্যক্রম সম্পাদন করবে। তবে সেক্ষেত্রে ডিজিটাল লটারির দিন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি এবং মাউশির প্রতিনিধির উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
মাউশির বিজ্ঞপ্তিতে যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রেজিস্ট্রেশন করতে পারেনি এবং কেন্দ্রীয় পর্যায়ের বাইরে যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে, শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে তাদের কিছু নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
নির্দেশনাগুলো হলো-
২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ডিজিটাল লটারি ছাড়া অন্য কোনো পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না; আবেদন ফরমের ফি (সরকারি ও বেসরকারি) কোনোক্রমেই ১১০ টাকার বেশি গ্রহণ করা যাবে না; প্রতি শ্রেণি/ শাখায় শিক্ষার্থীসংখ্যা সর্বোচ্চ ৫৫;
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় ডিজিটাল লটারি-প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে পারেননি, সেসব প্রতিষ্ঠান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্বানুমতি গ্রহণ করে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাল লটারি-প্রক্রিয়ায় ভর্তি কার্যক্রম সম্পাদন করবে। তবে সে ক্ষেত্রে ডিজিটাল লটারির দিন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি এবং মাউশির প্রতিনিধির উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
এ ছাড়া ঢাকা মহানগরীর বাইরের প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন ভর্তি নীতিমালায় গঠিত সংশ্লিষ্ট ভর্তি কমিটির সভাপতি মনোনীত প্রতিনিধির উপস্থিতিতে সম্পন্ন করতে হবে;
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ জারি করা ভর্তি নীতিমালায় ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে; অনলাইনে নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (http://gsa.teletalk.com.bd) প্রবেশ করে সরকারি ও বেসরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদন করতে পারবে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা।
Discussion about this post