ভিটামিন-১
- ভিটামিন আবিষ্কার করেন: বৃটিশ বিজ্ঞানী স্যার ফ্রেডরিক গোল্যান্ড হপকিনস।
- জৈবিক প্রভাবক বলা হয় কোনটিকে: ভিটামিন কে।
- স্নেহজাতীয় পদার্থে দ্রবণীয় কোন ভিটামিন গুলো: Vit-A, Vit – B, Vit –E, Vit – K বা ভিটামিন A, B, E, K
- পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন কোনগুলো: Vit – B Complex ও Vit – C
ভিটামিনের নাম ও অপর নাম:
ভিটামিনের নাম | অপর নাম |
Vit – A | রেটিনল বা বিটা কেরোটিন |
Vit – B1 | থায়ামিন |
Vit – B2 | রিবোফ্ল্যাবিন/Lactorflavin |
Vit – B3 | নিয়াসিন/Nicotinic Acid |
Vit – B5 | পেন্টোথেনিক এসিড |
Vit – B6 | পাইরিডস্কিন |
Vit – B9 | ফলিক এসিড |
Vit – B12 | সায়ানোকোবালমিন |
Vit – C | অ্যাসকরবিক এসিড |
Vit – D | কোলিক্যালসিফেরল/অ্যান্টি রিকেটিক ভিটামিন |
Vit – K | ফাইলোকুইনোন/Anti-Hemorrhagic Factor |
Vit – E | টোকোফেরল/Anti-Sterility Vitamin |
ভিটামিন – ২
- এন্টি অক্সিডেন্ট ভিটামিন: Vit – A,C ও E।
- সবচেয়ে বেশি Vit – E পাওয়া যায়: অংকুরোদগম ছোলা।
- সবচেয়ে বেশি Vit – C আছে কোনটিতে: আমলকি।
- ডিম ও দুধে কোন ভিটামিন নেই: Vit – C।
- ক্যারাটোমেলাশিয়া এবং জেরোপথ্যালমিয়া কি: চোখের রোগ।
- Vit – A সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়: পাকা আম, পাকা পেঁপে, গাজর।
- সূযের আলোর সাহায্যে ত্বকে কোন ভিটামিন উৎপন্ন হয়: Vit – D।
- ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্যে করে কোন ভিটামিন: Vit – D।
- কোন ভিটামিনগুলো যকৃতে জমা থাকে: ভিটামিন- Vit – A, D, E ও K।
- বৃষ্টির পানি/চা/কফিতে কোন ভিটামিন সাধারণত পাওয়া যায়: Vit – B Complex।
- রিকেটস কি: শিশুদের হাড় নরম ও বিকৃত বা বেঁকে যাওয়া বা বৃদ্ধি ব্যাহত হওয়াকে রিকেটস রোগ বলে।
- স্কার্ভি রোগ কি: ভিটামিন-সি এর তীব্র অভাবে দেহের বিভিন্ন তন্তু ক্ষতিগ্রস্থ হলে তাকে স্কার্ভি
রোগ বলে।
স্কার্ভি লক্ষণ
১. ত্বক খসখসে হয়, ঘাঁ শুকাতে দেরি হয়
২. দাঁতের মাড়ি ফুলে নরম হয়ে যায়
৩. দাঁতের গোড়া থেকে রক্ত পড়ে ইত্যাদি। - মেরাসমাস রোগ: শিশুরা জন্মের পর মায়ের দুধ না খাওয়ানো হলে প্রোটিনের অভাবে এই রোগ হয়।
- কোয়াশিয়কর: শিশুর দুই বছর বয়সে প্রোটিনের অভাব হলে এই রোগ হয়।
- ভিটামিনের অভাবজনিত রোগগুলো কি কি?
ভিটামিন – ৩
ভিটামিনের নাম | অভাবজনিতে রোগ/সমস্যা |
Vitamin- A | রাত কানা রোগ হয়। ভ্রণ নষ্ট হয়। ত্বকের মসৃনতা নষ্ট হয়ে যায়। |
Vitamin- B1 | বেরি বেরি রোগ হয়। খাওয়ার অরুচি দেখা যায়। ক্ষুধামন্দা দেখা যায়। |
Vitamin- B2 | ঠোঁটের কিনারায় ঘা হয়। আলোক ভীতি দেখা যায় । |
Vitamin- C | স্কার্ভি রোগ হয়। দন্তক্ষয় ও পায়োরিয়া হয়। নাক ও মুখ থেকে রক্ত ক্ষরণ হয়। |
Vitamin- D | বাচ্চাদের রিকেটস হয় । বয়স্কদের অস্টিওম্যালেসিয়া হয় । |
Vitamin- K | রক্ত সহজে জমাট বাঁধে না । |
Vitamin- E | প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পায় । ভ্রুণের মৃত্যু হয় । |
ভিটামিন – ৪
- লোহিত কণিকার পূর্ণতা প্রাপ্তিতে সহায়তা করে: ভিটামিন বি১২
- কোন ভিটামিনের অভাবে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়: ভিটামিন বি১২
- অ্যাসকরবিক এসিড কোনটির বৈজ্ঞানিক নাম: ভিটামিন সি
- কোন ভিটামিন ক্ক্ষতস্থঅন হতে রক্তপড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে: ভিটামিন কে
- ভিটামিন ডি এর পরিশোষণের জন্য অপরিহার্য কোনটি: স্নেহজাতীয় পদার্থ
- ভিটামিন ই এর কাজ কি: প্রজননে সহায়তা করা
- হাড় ও দাঁত তৈরির জন্য কোন ভিটামিন প্রয়োজন: ভিটামিন ডি
- সূর্য কিরণ হতে যে ভিটামিন পাওয়া যায়: ভিটামিন ডি
- চা পাতায় কোন ভিটামিন থাকে: ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স
- কোন ভিটামিনের অভাবে রাতকানা রোগ হয়: ভিটামিন-এ
- মলা মাছে থাকে: ভিটামিন-এ
- মাছের মাথা থেকে কোন ভিটামিন পাওয়া যায়: এ
- ভিটামিন-ডি এর অভাবে কোন রোগ হয়: রিকেটস
- কোন আলোক রশ্মি ত্বকে ভিটামিন-ডি তৈরিতে সাহায্য করে: uv-ray
- স্কার্ভি রোগের প্রতিষেধক হিসেবে ডাক্তারগণ কোন ভিটামিন গ্রহণ করতে উপদেশ দেন: ভিটামিন-সি
- কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ও জিহবায় ঘা হয়: ভিটামিন-বি২
- ভিটামিন সি এর অপর নাম কি: ফলিক এসিড
- ডিমে কোন ভিটামিন নেই: ভিটামিন বি
- আমাদের দেশে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সবচেয়ে লাভজনক ফল কোনটি: কাজী পেয়ারা
- সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল কোনটি: আমলকী
সাধারণ বিজ্ঞানঃ খাদ্য ও পুষ্টি-১
১। সুষম খাদ্যের উপাদানঃ শর্করা, আমিষ, স্নেহ, ভিটামিন, খনিজ লবন ও পানি।
২। খাদ্যের মুখ্য উপাদানঃ শর্করা, আমিষ, স্নেহ জাতীয় পদার্থ।
৩। খাদ্যের গৌ্ন উপাদানঃ ভিটামিন,খনিজ লবণ, পানি।
৪। সুষম খাদ্যঃ যেসব খাবারের মধ্যে খাদ্যের সবকয়টি উপাদানই বিদ্যমান থাকে, বিশেষ করে শর্করা, আমিষ ও স্নেহ জাতীয় পদার্থের অনুপাত ৪ঃ১ঃ১ঃ হয়, তাকে সুষম খাদ্য বলে।
৫। দুধকে সুষম খাদ্য বলা হয়, কারন দুধে আছে-
Carbohydrate (শর্করা) হিসাবেঃ ল্যাকটোজ
Protein (আমিষ) হিসাবেঃ ক্যাজিন
Fat (স্নেহ জাতীয়) হিসাবেঃ ছোট ছোট দানাদার হিসাবে থাকে (দুধের সর)
Mineral (খনিজ লবন) হিসাবেঃ ক্যা্লসিয়াম ও ফসফরাস
Vitamin (খাদ্য প্রাণ): ভিটামিন-সি ছাড়া সব ভিটামিন থাকে
Water (পানি) হিসাবেঃ দুধের বেশির ভাগ অংশ পানি (শতকরা ৮৫-৮৭ ভাগ পানি থাকে)
৬। আমিষ ও লিপিড জাতীয় খাদ্যের শোষন নিয়ন্ত্রণ করেঃ থাইরক্সিন হরমোন।
৭। শর্করা জাতীয় খাদ্যের শোষন নিয়ন্ত্রন করেঃ ইনসুলিন ও গ্লুকোকটিকয়েড হরমোন।
৮। আমাদের দেশে একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির গড়ে কত ক্যালরি শক্তির প্রয়োজনঃ ২৫০০ কিলো ক্যালরি
৯। শরীরে শক্তি জোগাতে দরকারঃ খাদ্য
শর্করা, আমিষ ও স্নেহ জাতীয় পদার্থ-১
১। শর্করাতে- কার্বনঃ হাইড্রোজেনঃ অক্সিজেন = ১ঃ২ঃ১
২। মনোস্যাকারাইড → এক অনু বিশিষ্ট শর্করা।উদাহরণ – গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ,গ্যালাকটোজ।
৩।ডাই স্যাকারাইড → দুই অনু বিশিষ্ট শর্করা। উদাহরণ – সুক্রোজ, মল্টোজ,ল্যাকটোজ, সেলোবায়োজ।
৪।পলি স্যাকারাইড → বহু অনু বিশিষ্ট শর্করা। উদাহরণ – স্টার্চ, ডেক্সট্রিন,সেলুলোজ।
৫।দুধের চিনি /দুধের শর্করা : ল্যাকটোজ।
৬।অতিরিক্ত শর্করা উদ্ভিদ দেহে জমা থাকে স্টার্চ হিসেবে এবং প্রাণী দেহে গ্লাইকোজেন হিসেবে।
৭।Non-Sugar : মিষ্টি নয়,অদানাদার,পানিতে দ্রবণীয়।উদাহরণ – স্টার্চ, সেলুলোজ, গ্লাইকোজেন।
৮।কেমোসিনথেসিস : কিছু শৈবাল ও ব্যাকটেরিয়া সূর্যালোক ছাড়াই শর্করা তৈরি করতে পারে এদের কেমোসিনথেসিস বলে।
৯।মধুর চিনি / ফলের চিনি : ফ্রুক্টোজ।
১০। ইক্ষু চিনি /বিটা চিনি : সুক্রোজ।
১১। আমিষের মূল উপাদান : কার্বন (৫৪%)।
১২।আমিষের প্রধান কাজ দেহের কোষ গঠন। মেরাসমাস ও কোয়াশিয়রকর রোগ হয় আমিষের অভাবে।
১৩।মানবদেহে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো এসিড : ১০টি (শিশুদের)।
১৪। ইনসুলিন এক প্রকার প্রোটিন।
১৫। Fat (ফ্যাট)= ফ্যাটি এসিড + গ্লিসারল।
১৬।স্নেহ জাতীয় পদার্থ দেহের তাপ শক্তি উৎপন্ন করে এবং তাপ নিয়ন্ত্রণ করে। স্নেহ জাতীয় পদার্থের অভাবে চর্মরোগ হয়।
শর্করা, আমিষ ও স্নেহ জাতীয় পদার্থ -২
- চাল যে জাতীয় খাদ্য বলে বিবেচিত: শর্করা
- দুধের শ্বেতসার বা শর্করাকে বলা হয়: ল্যাকটোজ
- সুক্রোজ গঠিত হয়: ১ অণু গ্লুকোজ ও ১ অণু ফ্রুক্টোজ
- গ্লুকোজ স্থুল সংকেত: CH2O
- ডালে কোন খাদ্য উপাদান বেশি থাকে: আমিষ
- মাছ, আনারস, দুধ ডালের মধ্যে কোনটি পযাপ্ত আমিষ নাই: আনারস
- গরুর মাংস, ভাত, ময়দা ও মশুর ডালের মধ্যে কোনটিতে প্রোটিন বেশি: গরুর মাংস
- কোলাজেন হল: একটি প্রোটিন
- Natural Protein এর কোড নাম: Protein-P49
- কতগুলো অত্যাবশ্যাকীয় অ্যামাইনো এসিড: ভেলিন, ট্রিপটোপেন, লাইসিন, ফিনাইল এলানিন
- তাজা ছোট মাছ, শুটকি মাছ, মাংশ, ডিম এগুলোর মধ্যে কোনটিতে আমিষের পরিমাণ বেশি: শুটকি মাছ
- মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান: আমিষ
- দেহে আমিষের প্রধান কাজ: দেহ কোষ গঠনে সহায়তা করা
- দেহ কোষের পুনরুজ্জীবন ঘটানোর জন্য প্রয়োজন: প্রোটিন
- কোন ডালের সাথে ল্যাথাইরিজম রোগের সম্পর্ক আছে: খেসারি
- মসুর ডাল, ময়দা, মুগ ডাল, শিম এগুলোর মধ্যে কোনটি আমিষের ভালো উৎস নয়: ময়দা
- রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে কোনটি খাওয়া উচিত নয়: খাশির মাংস
- স্নেহ জাতীয় পদার্থ কোনটিতে দ্রবণীয়: তেলে
- কোলোস্টেরল হল: এক ধরনের অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল
- দুধ, আলু, চিনি ও ভাতের মধ্যে কোনটি সবচেয়ে বেশি স্নেহ জাতীয় খাদ্য: দুধ
কোন খাবারে কোন ভিটামিন আছে?
★ আমিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি — শুটকী মাছ।
★ হাড় ও দাতকে মজবুত করে — ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
★ কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান — লৌহ উপাদানের জন্য।
★ সুষম খাদ্যের উপাদান – ৬ টি।
★ প্রোটিন বেশি থাকে — মসুর ডালে।
★ চা পাতায় থাকে — ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।
★ ম্যালিক এসিড — টমেটোতে পাওয়া যায়।
★ ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে — ভিটামিন কে।
★ খিটামিন সি হলো — অ্যাসকরবিক এসিড।
★ তাপে নষ্ট হয় — ভিটামিন সি।
★ গলগল্ড রোগ হয় — আয়োডিনের অভাবে।
★ মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি — আমিষের।
★ আয়োডিন বেশি থাকে — সমুদ্রের মাছে।
★ কচু খেলে গলা চুলকায়, কারণ কচুতে আছে — ক্যালসিয়াম অক্সালেট।
★ রাতকানা রোগ হয় — ভিটামিন এ এর অভাবে।
★ মুখে ও জিহবায় ঘা হয় — ভিটামিন বি₂ এর অভাবে।
★ পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন — ভিটামিন বি ও সি।
★ শিশুদের রিকেটাস রোগ হয় — ভিটামিন ডি এর অভাবে।
★ মিষ্টি কুমড়া — ভিটামিন জাতীয় খাদ্য।
★ মিষ্টি আলু — শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য।
★ শিমের বিচি — আমিষ জাতীয় খাদ্য।
★ দুধে থাকে — ল্যাকটিক এসিড।
★ আয়োডিনের অভাবে — গলগন্ড রোগ হয়।
★ লেবুতে বেশি থেকে — ভিটামিন সি।
★ আমলকী, লেবু, পেয়ারা ভিটামিনের উৎস — ভিটামিন সি।
★ সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ বিদ্যমান — দুধে।
★ রক্তশূন্যতা দেখা দেয় — আয়রনের অভাবে।
★ দুধের রং সাদা হয় — প্রোটিনের জন্য।
★ ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম — অ্যাসকরবিক এসিড।
★ প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় — অ্যামাইনো এসিড।
★ কচুশাকে বেশি থাকে — লৌহ।
★ সুষমখাদ্যে শর্করা, আমিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের অনুপাত — ৪:১:১।
★ সবুজ তরিতরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে — খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
★ সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায় — ডাবে।
★ মাড়ি দিয়ে পুজি ও রক্ত পড়ে — ভিটামিন সি এর অভাবে।
★ মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন — আমিষ জাতীয় খাদ্যে।
★ সূর্য কিরণ হতে পাওয়া যায় — ভিটামিন ডি।
★ ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে — অ্যালবুমিন।
★ আমিষের কাজ — দেহ কোষ গঠনে সহয়তা করা।
★ মোটামুটি সম্পূর্ণ বা আদর্শ খাদ্য বলা হয় — দুধকে।
★ কোলেস্টরল — এক ধরণের অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল।
★ হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন — ডি ভিটামিন।
★ ভিটামিন ডি এর অভাবে — রিকেটস রোগ।
★ অস্থির বৃদ্ধির জন্য পোয়োজন — ক্যালসিয়াম।
★ মলা মাছে থাকে — ভিটামিন এ।
★ ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে — আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি ।
★ শরীরে শক্তি যোগাতে দরকার — খাদ্য।
★ সামুদ্রিক মাছে পাওয়া যায় — আয়োডিন।
★ সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল — পেয়ারা।
★ ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি — গাজরে।
★ আয়োডিন পাওয়া যায় — শৈবালে।
★ আমাদের দেশে একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির প্রায় গড় ক্যালরি শক্তির প্রয়োজন — ২৫০০ ক্যালরি।
★ ল্যাথারাইজম রোগ — খেসারি ডাল খেলে।
★ শরীরের হাড় ও দাতের গঠনের কাজে বেশি প্রয়োজন — ক্যালসিয়াম।
★ সহজে সর্দি কাশি হয় — ভিটামিন সি এর অভাবে।
★ বিষাক্ত নিকোটিন থাকা — তামাকে।
Discussion about this post