বিভিন্ন_এসিডের_নাম_ও_সংকেতঃ
–
➺সাইট্রিক এসিড→C6H8O7
➺অক্সালিক এসিড→HOOC-COOH
➺সালফিউরিক এসিড→H2SO4
➺নাইট্রিক
এসিড→HNO3
➺পাইরুভিক
এসিড→C3H4O3
➺কার্বলিক
এসিড→C6H6O
➺কার্বনিক
এসিড→H2CO3
➺টারটারিক
এসিড→C4H6O6
➺ল্যাকটিক
এসিড→CH3-CH(OH)COOH
➺ফসফরিক
এসিড→H3PO4
➺ক্লোরিক
এসিড→HClO3
➺থায়োয়ানিক
এসিড→HCNS
➺থায়োসালফিউরিক এসিড→H2S2O3
➺নাইট্রাস
এসিড→HNO2
➺নাইট্রিক
এসিড→HNO3
➺পাইরোবোরিক
এসিড→H2B4O7
➺পাইরো
সালফিউরিক এসিড→H2S2O7
➺পারম্যাঙ্গানিক এসিড→HMnO4
➺পারক্লোরিক
এসিড→HClO4
➺ফসফরাস
এসিড→H3PO3
➺বোরিক
এসিড→H3BO3
➺সায়ানিক
এসিড→HCNO
➺সালফিউরাস
এসিড→H2SO3
➺সিলিকিক
এসিড→H2SiO3
➺অলিক
এসিড→C17H35COOH
➺অ্যাসিটিক
এসিড→CH3COOH
➺পাইরোভিক
এসিড→CH3-CO-COOH
➺ফরমিক
এসিড→HCOOH
➺স্টিয়ারিক
এসিড→C17H35COOH
অক্সিজেন O2
নাইট্রোজেন N2
ক্লোরিন CI2
ব্রোমিন Br2
কার্বন ডাই অক্সাইড CO2
পানি H2O
চুনের পানি Ca(OH)2
হাইড্রোক্লোরিক এসিড HCl
খাবার লবন NaCl
মিথেন CH4
অ্যামোনিয়া NH3
ইথানল CH3CH2OH
তুঁতে CuSO4.5H2O
খাবার সোডা NaHCO3
সোডিয়াম কার্বনেট Na2CO3
বেনজিন C6H6
ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইড MgO
চুনা পাথর CaCO3
ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড CaCl2
নাইট্রিক অক্সাইড HNO3
পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেট KMnO4
পটাসিয়াম ডাইক্রোমেট K2Cr2O7
সালফিউরিক এসিড H2SO4
জিংক সালফেট ZnSO4
ক্যালসিয়াম সালফেট CaSO4
ক্যালসিয়াম ফসফেট Ca3(PO4)2
ম্যাগনেসিয়াম সালফেট MgSO4
ম্যাগনেসিয়াম ফসফেট Mg3(PO4)2
সোডিয়াম সালফেট Na2SO4
ফসফরাস ট্রাইক্লোরাইড PCl3
ফসফরাস পেন্টাক্লোরাইড PCl5
সালফার ট্রাইঅক্সাইড SO3
সোডিয়াম নাইট্রেট NaNO3
সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড NaOH
পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড KOH
সিলভার অক্সাইড Ag2O
সিলভার হাইড্রোক্সাইড AgOH
টলেন বিকারক [Ag(NO3)2]+
ইথান্যাল CH3CHO
ইথানয়ির এসিড CH3COOH
সিলিকন টেট্টাক্লোরাইড SiCl4
অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড Al(OH)3
সিলিকন হাইড্রোক্সাইড Si(OH)4
ডাইমিথাইল ইথার CH3-O-CH3
অ্যামোনিয়া সায়ানেট NH4CNO
ইউরিয়া NH2-CO-NH2
মরিচা Fe2O3.nH2O
গ্লুকোজ C6H12O6
ম্যাগনেশিয়াম হাইড্রোক্সাইড Mg(OH)2
অ্যালুমিনিয়াম সালফেট Al2(SO4)3
সিরকা CH3COOH
ফেরাস হাইড্রোক্সাইড Fe(OH)2
ইথাইল ক্লোরাইড CH3CH2Cl
ওজন O3
কার্বন মনোঅক্সাইড CO
সালফার ডাইঅক্সাইড SO2
অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইড NH4Cl
জিংক ক্লোরাইড ZnCl2
মারকিউরাস অক্সাইড Hg2O
লিথিয়াম কোবাল্ট অক্সাইড LiCoO2
সিসার অক্সাইড PbO2
ম্যাঙ্গানিজ ডাইঅক্সাইড MnO2
লেড ডাইঅক্সাইড PbO2
নাইট্রিক এসিড HNO3
ম্যাগনেশিয়াম ক্লোরাইড MgCl2
নাইট্রাস এসিড HNO2
নাইট্রোজেন ডাইঅক্সাইড NO2
ফেরিক ক্লোরাইড FeCl3
ফেরাস ক্লোরাইড FeCl2
বিজ্ঞান বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ সাধারণজ্ঞান
এসিড নীল লিটমাসকে – লাল করে ।
ক্ষার লাল লিটমাসকে – নীল করে ।
স্টেইনলেস স্টিলে থাকে – ক্রোমিয়াম, নিকেল ও লোহা ।
ইস্পাতে কার্বনের পরিমান – ০.১৫ – ১.৫ % ।
রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে – পরমাণু ।
ইস্পাতে সুনিয়ন্ত্রিত – কার্বন থাকে ।
রাজঅম্ল হলো – নাইট্রিক এসিড (HNO3) ও হাইড্রোক্লোরিক এসিডের (HCl) এর ১ : ৩ অনুপাতের মিশ্রণ ।
ক্লোরোপিকরিন (CCl3NO2) বলে – কাঁদুন গ্যাস ।
পানি হলো – অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এর মিশ্রণ ।
পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এর অনুপাত – ১ : ২ ।
কার্বন একটি – বহুরুপী মৌল ।
সাবান তৈরীর প্রধান উপাদান – চর্বি ।
সর্বোত্তম তড়িৎ বাহক – তামা (Cu) ।
ইউরিয়া সারের প্রধান কাঁচামাল – মিথেন গ্যাস, প্রাকৃতিক গ্যাস, নাইট্রোজেন ।
বাতাসে মিথেনের পরিমান – ০.০০০০২% ।
ওজোন (O3)এর রং – গাঢ় নীল ।
সাবানের রাসায়নিক নাম – সোডিয়াম স্টিয়ারেট ।
স্বর্ণ গলাতে সাহায্য করে – রাজঅম্ল ।
ওজোন স্তরের সর্বাপেক্ষা ক্ষতিকর গ্যাস – ক্লোরিন (Cl)।
ধাতু হিসাবে কিসের ব্যবহার সবচেয়ে বেশী – লোহার ।
বায়ু একটি – মিশ্র পদার্থ ।
কঠিন, তরল ও বায়বীয় এ তিন অবস্থায় থাকতে পারে – পানি ।
পেট্রোলবাহি ট্রাকের নিচে ধাতব পাত ঝুলিয়ে রাখা হয় – দূর্ঘটনা রোধের জন্য ।
কার্বোরটরে মিশানো হয় জ- বায়ু ও গ্যাসোলোনের বাস্প ।
রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হয় – আ্যমোনিয়া ও ফ্রেয়ন ।
উপধাতু যে সব মৌল কখনো কখনো ধাতুর মতো আবার কখনো কখনো অধাতুর মতো আচরন করে – সিলিকন ।
পানির স্ফুটনাংক – ১০০ সেন্টিগ্রেড ।
পানিকে তড়িৎ বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় – অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন ।
সাধারন লবনকে তড়িৎ বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় – ক্লোরিন ও সোডিয়াম ।
এসিডের Ph – ৭ এর কম ।
ক্ষারে Ph – ৭ এর বেশী ।
এসিডের স্বাদ – টক ।
ক্ষারের স্বাদ – তিক্ত ।
ড্রাইসেলের তড়িৎচালক বল – ১.৫ ভোল্ট ।
ধাতুর ক্ষয়রোধ করার জন্য – ইলেক্ট্রোপ্লেটিং করা হয় ।
নিউট্রন অনুপস্থিত – হাইড্রোজেনে ।
আ্যকোয়াম ১৫০ একটি – অত্যাধুনিক পানি বিশোধক যন্ত্র ।
ভিনেগার হলো – এ্যসিটিক এসিডের (৪-৮)% জলীয় দ্রবণ ।
প্রসাধনী ও সাবান তৈরীতে ব্যবহৃত হয় – গ্লিসারিণ ।
বাজারে প্রাপ্ত মদের নাম – ইথাইল এ্যালকোহল ।
স্যাকারিন প্রস্তুত হয় – টলুইন থেকে ।
চিটাগুড় তৈরী হয় – ইথানল থেকে ।
রাবার হলো – হাইড্রোকার্বনের পলিমার ।
ফরমিক এসিডের অম্লিয়গুণের পাশাপাশি – ক্ষারীয় গুণ বিদ্যমান ।
কৃ্ত্রিম উপায়ে ফল পাকাতে ব্যবহৃত হয় – নাইট্রোজেন গ্যাস ।
গ্রিক শব্দ গ্রাফাইট অর্থ – আমি লিখি ।
ডিম পঁচা গন্ধযুক্ত গ্যাস – হাইড্রোজেন সালফাইড (H2S)।
রসুনের মতো গন্ধ – শ্বেত ফসফরাসের ।
সিলিকনের পারমানবিক সংখ্যা – ১৪ ।
নাইট্রোজেনের পারমানবিক সংখ্যা – ৭ ।
অ্যাসবেষ্টস হলো – এক ধরনের অগ্নি নিরোধক খনিজ ।
পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী ধাতু – ওসমিয়াম (প্লাটিনাম জাতীয়) ।
সাধারণ তাপমাত্রায় একমাত্র তরল ধাতু – পারদ ।
সাধারণ তাপমাত্রায় তরল অধাতু – ব্রোমিন ।
সবচেয়ে হালকা ধাতু – লিথিয়াম ।
ভূ-ত্বকে সবচেয়ে বেশী পাওয়া যায় – অ্যালুমিনিয়াম (৭%) ।
পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু – ক্যালিফোর্নিয়াম ।
মানুষ যে খনিজ পদার্থ বেশী খায় – ক্যালসিয়াম ।
স্বর্ণের বিশুদ্ধতা প্রকাশ করা হয় – ক্যারেট দিয়ে ।
কাগজে ঘষলে দাগ কাটে – লেড ।
প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় – অ্যালুমিনিয়াম ।
একমাত্র অধাতু যা বিদ্যুৎ পরিবাহী – গ্রাফাইট ।
ছুরি দ্বারা সহজে কাটা যায় – সোডিয়াম ।
সাধারণ অবস্থায় অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ায় জ্বলে ওঠে – সোডিয়াম ।
সাংকেতিক আলো তৈরিতে ব্যবহৃত হয় – ম্যাগনেসিয়াম ।
নীলা, চুনি, পান্না প্রভৃতি মূল্যবান পাথরগুলো – অ্যালুমিনিয়ামের যৌগ ।
পানি পরিশোধনে ব্যবহৃত হয় – ফিটকিরি ।
ল্যাবরেটরিতে শুস্ককারক ও নিরুপক হিসাবে ব্যবহৃত হয়- কুইক লাইম ।
উড়োজাহাজ বা মোটরগাড়ির খোলস তৈরী হয় – ডুরালুমিন (অ্যালুমিনিয়াম) দিয়ে।
চাঁদের নাম অনুসারে মৌলের নাম – সেলিনিয়াম ।
হ্যালোজেন অর্থ – সামুদ্রিক লবন উৎপাদক ।
ডিনামাইটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান – নাইট্রোক্লিয়াফিল ।
Discussion about this post