১.সবচেয়ে বড় বিভাগ- চট্টগ্রাম।
২.সবচেয়ে ছোট বিভাগ- ময়মনসিংহ ।
৩ আয়তনে বড় জেলা- রাঙামাটি।
৪. আয়তনে ছোট জেলা- নারয়নগন্জ ।
৫.জনসংখ্যায় বড় জেলা- ঢাকা।
৬.জনসংখ্যায় ছোট জেলা- বান্দরবন।
৭.আয়তনে বড় থানা-
শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)
৮.আয়তনে ছোট থানা- কোতোয়ালী (ঢাকা)।
৯.জনসংখ্যায় বড় থানা- বেগমগঞ্জ (নোয়াখালী)।
১০.জনসংখ্যায় ছোট থানা- রাজস্থলী (রাঙামাটি)।
১১.বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ-
পশ্চিমের থানা- শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)।
১২.বাংলাদেশের সর্ব উত্তর
পূর্বেরথানা:- জকিগঞ্জ, সিলেট।
১৩.সবচেয়ে বড় গ্রাম- বানিয়াচং, হবিগঞ্জ।
১৪.সর্ব পূর্বের জেলা- বান্দরবন।
১৫.সর্ব পশ্চিমের জেলা- চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
১৬.সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
১৭.সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
১৮.সর্ব পূর্বের থানা/উপজেলা-
থানচি।
১৯.সর্ব পশ্চিমের থানা- শিবগঞ্জ।
২০.সর্ব উত্তরের থানা- তেঁতুলিয়া।
২১.সর্ব দক্ষিণের থানা- টেকনাফ।
২২.সর্ব পূর্বের স্থান- আখাইন ঠং।
২৩.সর্ব পশ্চিমের স্থান- মনাকশা।
২৪.সর্ব উত্তরের স্থান- বাংলাবান্ধা।
২৫.সর্ব দক্ষিণের স্থান- ছেঁড়াদ্বীপ/সেন্টমার্টিন।
২৬.বাংলাদেশের পাদদেশীয়সমভূমি এলাকা- রংপুর ও দিনাজপুর।
২৭.সমুদ্র সমতল থেকে দিনাজপুরেরউচ্চতা-৩৭.৫০মি.২৮.সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড অবস্থিত-বঙ্গপসাগরে।
২৯.বাংলাদেশের ভূমি উত্তর পূর্বদিক থেকে, দক্ষিণ পূর্ব দিকে ক্রমশ:ঢালু।
“বাংলাদেশের বিখ্যাত স্থানগুলো”””
••আতিয়া মসজিদ— টাঙ্গাইল
••বরেন্দ্র জাদুঘর— রাজশাহী
••অযোধ্যা মঠ— বাগেরহাট
••কুসুম্বা মসজিদ— নওগাঁ
••আহসান মঞ্জিল— ইসলামপুর (ঢাকা)
••মীর জুমলার কামান— উসমানী উদ্যান
••পশুরামের প্রাসাদ— মহাস্থানগর
••গোবিন্দ ভিটা— মহাস্থানগর
••কৌটিল্যমুড়া— কুমিল্লা
••রায়ের কাঠি মঠ— পিরোজপুর
••জগন্নাথ মন্দির— পাবনা
••কান্তজীর মন্দির— দিনাজপুর
••বাঘা মসজিদ— রাজশাহী
••রামু মন্দির— কক্সবাজারের রামু থানায়
••উত্তরা গনভবন— নাটোর
••পানাম নগর— সোনারগাঁও
••আফগান দুর্গ— ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার
••ষাটগম্বুজ মসজিদ— বাগেরহাট
••জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা— ময়মনসিংহ
••ঢাকা তোরণ— বনানী
.
.
. “”গবেষণা বোর্ড””
##পাট গবেষণা বোর্ড—মানিকগঞ্জ
##নদী গবেষণা বোর্ড—-ফরিদপুর
##রাবার গবেষণা বোর্ড—-কক্সবাজার
##তাঁত গবেষণা বোর্ড—নরসিংদী
##চা গবেষণা কেন্দ্র—-শ্রীমঙ্গল,সিলেট
##ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র—-ঈশ্বরদী,পাবনা
##ডাল গবেষণা কেন্দ্র—-ঈশ্বরদী,পাবনা
##গম গবেষণা কেন্দ্র—-দিনাজপুর
##আম গবেষণা কেন্দ্র—-চাপাইনবাবগঞ্জ
##মসলা গবেষণা কেন্দ্র—-বগুড়া
##রেশম গবেষণা কেন্দ্র—-রাজশাহী
##পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র—-খাগড়াছড়ি
##বন গবেষণা কেন্দ্র—-চট্টগ্রাম
##ইলিশ মাছ ও নদীর মাছ গবেষণা কেন্দ্র—-চাঁদপুর
.
.
.
.
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমীক্ষা -২০১৬ইং
১. মোট জনসংখ্যা- ১৫.৯৯ কোটি।
২. জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৩৭%
৩. গড় আয়ুষ্কাল – ৭০.৭ বছর।
৪. জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কি. – ১০৬৩ জন।
৫. মাথাপিছু আয়- ১৪৬৬ মার্কিন ডলার
৬. সাক্ষরতার হার ৭ বছর- ৬২.৩%
৭. দারিদ্র্যের নিম্নসীমা – ১২.৯%
৮. দারিদ্র্যের উর্দ্ধসীমা- ২৪.৮%
৯. মোট ব্যাংক- ৬৪ টি।
১০. তফসিলিভূক্ত ব্যাংক- ৫৭ টি।
১১. সর্বশেষ তফসিলিভূক্ত ব্যাংক- সীমান্ত ব্যাংক।
১২. ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান- ৩৩ টি।
১৩. বিদ্যুৎ এর আওতাভুক্ত জনগন- ৭৫%
১৪. মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপদনের পরিমান- ৩৭১ কি. ওয়াট ঘন্টা।
১৫. মোট গ্যাসক্ষেত্র- ২৬ টি।
১৬. প্রকৃতিক গ্যাস দেশের মোট জালানির – ৭৪%
১৭. জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার- ৭.২%
১৮. মূল্যস্ফিতি হার- ৫.৮%
১৯. বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক- ৯ টি।
২০. মুক্ত জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে বিশ্বে- চতুর্থ।
২১. বদ্ধ জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে বিশ্বে- পঞ্চম।
২২. বিসিক শিল্পনগরী- ৭৪ টি।
২৩. সার কারখানা- ৮ টি।
২৪. পেপার মিল- ১ টি।
২৫. সিমেন্ট কারখানা- ১ টি।
২৬. হার্ডবোর্ড মিল- ১ টি।
২৭. চিনিকল- ১৫ টি।
২৮. রাবার বাগান- ১৭ টি।
২৯. পাটকল-১৪৬ টি।
৩০. সূতা কল- ৯৬ টি।
৩১. সরকারি ইপিজেড- ৮ টি।
৩২. উৎপাদিত ঔষধ দেশের চাহিদা মেটায়- ৯৮%
৩৩. বিদেশে ঔষধ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান- ৪৬ টি।
৩৪. বাংলাদেশ ঔষধ রপ্তানি করে বিশ্বের- ১১৩ টি দেশে।
৩৫. আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ৩ টি।
৩৬. অভ্যন্তরিন বিমানবন্দর – ৭ টি।
৩৭. বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর অভ্যন্তরীন রুট- ৭ টি, আন্তর্জাতিক রুট- ১৫ টি।
৩৮. সাফারি পার্ক- ২ টি।
৩৯. জাতীয় উদ্যান- ১৭ টি।
৪০. সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় – ৩৮ টি।
৪১. বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় – ৯৫ টি।
৪২. বন্যপ্রাণী অভয়ারন্য- ২০ টি।
৪৩. বাংলাদেশের গ্রামীণ পরিবারের আয়ের উৎস কৃষি – ৮৭%।
৪৪. বাংলাদেশের টিএফপি – ২.৭%।
৪৫. বর্তমানে শ্রমশক্তিতে নারী-পুরুষের সংখ্যা – ৬ কোটি ১৪ লাখ।
৪৬. একজন শহরের শ্রমিকের মাসিক মজুরি গড়ে – ১৩,৭৭৬ টাকা
৪৭. একজন গ্রামের শ্রমিকের মাসিক মজুরি গড়ে – ১০,১২০ টাকা।
৪৮. বিনা মজুরিতে কাজ করে এমন লোকের সংখ্যা – ৭৩ লাখ।
৪৯. বাংলাদেশের খেলাপি ঋণের হার – ৮.৭৯%।
৫০. বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে – ৪৮তম। (২৯,১০৬ মা.ড.)
·
★★অর্থনৈতিক সমীক্ষা -২০১৬★★
_________=__________=___________=_____
১. মোট জনসংখ্যা- ১৫.৯৯ কোটি।
২. জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৩৭%
৩. গড় আয়ুষ্কাল – ৭০.৭ বছর।
৪. জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কি. – ১০৬৩
জন।
৫. মাথাপিছু আয়- ১৪৬৬ মা. ড.
৬. সাক্ষরতার হার ৭+ বছর- ৬২.৩%
৭. দারিদ্র্যের নিম্নসীমা – ১২.৯%
৮. দারিদ্র্যের উর্দ্ধসীমা- ২৪.৮%
৯. মোট ব্যাংক- ৬৪ টি।
১০. তফসিলিভূক্ত ব্যাংক- ৫৭ টি।
১১. সর্বশেষ তফসিলিভূক্ত ব্যাংক-
সীমান্ত ব্যাংক।
১২. ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান-
৩৩ টি।
১৩. বিদ্যুৎ এর আওতাভুক্ত জনগন- ৭৫%
১৪. মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপদনের পরিমান-
৩৭১ কি. ওয়াট ঘন্টা।
১৫. মোট গ্যাসক্ষেত্র- ২৬ টি।
১৬. প্রকৃতিক গ্যাস দেশের মোট
জালানির – ৭৪%
১৭. জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার- ৭.২%
১৮. মূল্যস্ফিতি হার- ৫.৮%
১৯. বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক- ৯
টি।
২০. মুক্ত জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে
বিশ্বে- চতুর্থ।
২১. বদ্ধ জলাশয়ে মাছ উৎপাদনে
বিশ্বে- পঞ্চম।
২২. বিসিক শিল্পনগরী- ৭৪ টি।
২৩. সার কারখানা- ৮ টি।
২৪. সরকারি ইপিজেড- ৮ টি।
২৫. উৎপাদিত ঔষধ দেশের চাহিদা
মেটায়- ৯৮%
২৬. বিদেশে ঔষধ রপ্তানিকারক
প্রতিষ্ঠান- ৪৬ টি।
২৭ বাংলাদেশ ঔষধ রপ্তানি করে
বিশ্বের- ১১৩ টি দেশে।
২৮. আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ৩ টি।
২৯. অভ্যন্তরিন বিমানবন্দর – ৭ টি।
৩০. বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর
অভ্যন্তরীন রুট- ৭ টি, আন্তর্জাতিক রুট-
১৫ টি।
৩১ সাফারি পার্ক- ২ টি।
৩২. জাতীয় উদ্যান- ১৭ টি।
৩৩. সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় – ৩৮ টি।
৩৪. বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় – ৯৫ টি।
·
বাংলাদেশের জেলা মনে রাখার কৌশল
—————————————–
লেখকঃ মোঃ মনিরুজ্জামান।
বি এম কলেজ বরিশাল
————————————–
রাজশাহী বিভাগ
টেকনিক।। চাপাবাজ নাসির
@চাপাইনবাবগঞ্জ @পাবনা @বগুড়া @ জয়পুরহাট @নওগা @ নাটোর সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী ।
।
খুলনা বিভাগ
টেকনিক।।। মা মেয়ে ঝিয়ে সাত বাঘ খুন করে নড়াইয়্যা যশোরের ডাঙ্গয় ফেলে।।।
@ মাগুড়া @ মেহেরপুর @ ঝিনাইদাহ @ সাতক্ষীরা @ বাগেরহাট @ খুলনা @ কুষ্টিয়া @ নড়াইল @ যশোর , চুয়াডাঙ্গা।
।
/।
রংপুর বিভাগ
টেকনিক।।। পঞ্চ ঠাকুর লাল নীল রং এর কুড়িটি গাই দিল।।
@ পঞ্চগড় @ ঠাকুরগাঁও @ লালমনিরহাট @ নীলফামারী @ রংপুর @ কুড়িগ্রাম @ গাইবান্ধা @ দিনাজপুর।।।।
।
বরিশাল বিভাগ
টেকনিক।। পপির ২(বর) ঝাল ভালোবাসে।।
@ পটুয়াখালী @ পিরোজপুর @ বরগুনা @ বরিশাল @ ঝালকাঠী ,ভোলা
।
ময়মনসিংহ বিভাগ।।।
টেকনিক।। নেত্রকোনার জাম শেরা।।।
@ নেত্রকোনা @ জামালপুর @ ময়মনসিংহ @ শেরপুর।।।।
।
।
সিলেট বিভাগ।।।।
টেকনিক।। মৌলভীর হবিগঞ্জে সুনাম ছিল।।
@ মৌলভীবাজার @ হবিগঞ্জ @ সুনামগঞ্জ @ সিলেট।।।
।
।
চট্টগ্রাম বিভাগ।।।
টেকনিক।।। ব্রাহ্মণ কুমিল্লার লক্ষীকে চাঁদে নেয় ফিরনী চকবার খায়।।।
@ ব্রাহ্মণবাড়িয়া @ কুমিল্লা @ লক্ষীপুর @ চাঁদপুর @ নোয়খালী @ ফেনী @ চট্টগ্রাম @ কক্সবাজার বান্দর বান @ রাঙ্গামাটি @ খাগরাছড়ি।
।
ঢাকা বিভাগ।।।
টেকনিক।।। কিগো শরিফের মামু রানা গাজীর টাকাই সিন্ধুকে।।
@ কিশোরগঞ্জ @ গোপালগঞ্জ @ শরিয়তপুর @ ফরিদপুর @ মাদারীপুর @ মানিকগঞ্জ @ মুন্সিগঞ্জ @ রাজবাড়ি @ নারায়ণগঞ্জ @ গাজীপুর @ ঢাকা @ টাঙ্গাইল , নরসিংদি
।
বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থা
বাংলাদেশে শাসন ব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে : এক কেন্দ্রিক সংসদীয় বা পার্লমেণ্টারি।
বর্তমানে সরকার প্রধান হলেন : প্রধানমন্ত্রী।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামো তিন ভাগে বিভিক্ত : ১। নির্বাহী/শাসন বিভাগ; Prime minister এর অধীন।
– : ২। আইন বিভাগ; জাতীয় সংসদ। Speaker এর অধীন।
– : ৩। বিচার বিচাগ; প্রধান বিচারপতির অধীন।
শাসন বিভাগকে : নির্বাহী বিভাগ ও বলা হয়ে থাকে।
– : এটি মূলত রাষ্ট্রপতি, প্রধান্মন্ত্রী ও মন্ত্রী পরিষদ নিয়ে গঠিত।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচীত হবার সর্বনিম্ন বয়স : ৩৫ বছর।
– : তিনি জাতীয় সংসদের সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হবেন।
– : তিনি সব্বোচ্চ পদমর্যাদার অধিকারী এবং সশস্ত্র বাহিনীর সুপ্রিম কমান্ডার।
সংসদ আহবান, স্থপিত বা ভেঙে দেয়ার ক্ষমতা : রাষ্ট্রপতির।
রাষ্ট্রপতি মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর নিয়োগ দেন : সংবিধানের ৫৬(২) ধারা মোতাবেক
রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারী করতে পারেন : ৯৩ অনুচ্ছেদ মোতাবেক ।
– : রাষ্ট্রপতি সম্মতি ছাড়া কোন বিল পাস করা যাবে না।
প্রধানমন্ত্রী
নিয়োগ দেন : রাষ্ট্রপতি ।
প্রধানমন্ত্রী
নিয়োগের বাইরে রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতি নিয়োগ করতে পারেন : ৪৮(৩) অনুচ্ছেদ মোতাবেক।
সংসদ কর্তৃক গ্রহীত বিল সম্মতির জন্য রাষ্ট্রপতির নিকট পেশ করার : ১৫ দিনের মধ্যে রাষ্ট্রপতি তাতে সম্মতি দান করবেন।
কোন বিল আইনে পরিণত হবে না : রাষ্ট্রপতির সম্মতি ছাড়া ।
আদালতের এখতিয়ার নেই : রাষ্ট্রপতির উপর ।
রাষ্ট্রপতিরকে
অভিনশংসন করতে পারে : জাতীয় সংসদ।
বাংলাদেশে সংবিধান অনুযায়ী সংসদ সদস্য হবার সর্বনিম্ন বয়স : ২৫ বছর।
প্রধানমন্ত্রী,স্পিকার, মন্ত্রী হবার সর্বনিম্ন বয়স : ২৫ বছর।
টেকনোক্র্যাট
মন্ত্রী হতে পারেন : মন্ত্রী পরিষদের এক দশমাংশ ।
সংবিধান অনুযায়ী সরকার প্রধান : প্রধানমন্ত্রী।
সরকারের প্রধান আইনজীবী হলেন : এটর্নি জেনারেল।
বাংলাদেশের আইন সভার নাম : জাতীয় সংসদ।
– : এটি এক কক্ষ বিশিষ্ট।
– : আইন সভা বা জাতীয় সংসদ আইন প্রণয়ন করে।
– : সংসদে ৫০% + ১ ভোটে সাধারণ আইন পাস হয়।
জাতীয় সংসদের কাস্টিং ভোট হল : স্পিকারের ভোট।
জাতীয় সংসদে আসন সংখ্যা : ৩৫০ টি।
– : এর মধ্যে ৩০০ টি নির্বাচিত এবং ৫০ টি সংরক্ষিত (মহিলাদের জন্য)।
– : সদস্য গণ ৫ বছরের জন্য নির্বাচিত হন।
সংসদে কোরাম হয় : ৬০ জন সদস্যের উপস্থিতিতে।
স্পিকার পদে প্রাথী হওয়ার জন্য সর্বনিম্ন বয়স : ২৫ বছর।
– : স্পিকার হলেন আইনসভার সভাপতি।
একজন সংসদ সদস স্পিকারের অনুমতি ছাড়া : ৯০ দিন সংসদের বাইরে থাকতে পারবে।
– : এর বেশি অনুস্থিত থাকলে সদস্যপদ বাতিলের বিধান সংবিধানে রয়েছে।
সংসদের এক অধিবেশেনের সমাপ্তি ও পরবর্তী অধিবেশনের বৈঠকের মধ্যে : ৬০ দিনের বেশি বিরতি থাকেব না।
সংসদ ভেঙে গেলে পরবর্তী : ৯০ দিনের মধ্যে বাংলাদেশে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
সংসদের বিশেষ অধিকার কমিটি : সাংবিধানিক স্থায়ী কমিটি।
মন্ত্রীদের উত্থাপিত বিল হল : সরকারি বিল ।
সংসদ সদস্যের উত্থাপিত বিল : বেসরকারি বিল হল
ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান রয়েছে : সংবিধানের ৭৭ নং অনুচ্ছেদে ।
অনুসৃত নীতি ও কার্যাবলীর জন্য বাংলাদেসের কেবিনেট বা মন্ত্রীগণ দায়ী থাকবে : জাতীয় সংসদের কাছে।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে উপজেলা বাতিল বিলটি : ১৯৯২ সালে পাস করা হয়েছিল।
বাংলাদেশে কিশোর অপরাধি (ছেলে-মেয়ে) হিসাবে পরিচিত : ৭-১৮ বছর।
আইন প্রণয়ন ও অর্থ সংক্রান্ত পদ্ধতি : সংবিধানের পঞ্চম ভাগে দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ লিপিবদ্ধ আছে।
অর্থ বিল সম্পকিত বিধানাবলি : সংবিধানের ৮১ (১) অনুচ্ছেদ উল্লেখ আছে।
অধ্যাদেশ জারি করেন : রাষ্ট্রপ্রতি ।
পারিপারিক আদালত আর্ডিন্যান্স (অধ্যাদেশ) কবে জারি করা হয় : ১৯৮৫ সালে।
দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল অধ্যদেশ ২০০২ সালে করা হয়েছে : সংবিধানের ৯৩ (১) ধারা অনুযায়ী ।
বিচার বিভাগ : –
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত : সুপ্রিম কোর্ট ।
– : এর দুটি বিভাগ হাই কোর্ট বিভাগ ও আপিল বিভাগ।
কোর্ট অব রেকড বলা হয় : সুপ্রীম কোর্টকে ।
সুপ্রিম কোর্ট এর প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেন : রাষ্ট্রপতি।
বিচার পতিদের সব্বোচ্চ বয়সসীমা : ৬৭ বছর।
আপিল বিভাগে বর্তমান বিচার পতি : ১১ জন।
বাংলাদেশের সংবিধানের অভিভাবক ও ব্যাখ্যাকারক : সুপ্রিম কোর্ট।
সংবিধানের ব্যাখ্যা প্রদান এবং অপরাধীর দন্ড প্রদান : বিচার বিভাগের কাজ ।
বাংলাদেশের দন্ড বিধি প্রণীত হয় : ১৯৬০ সালে।
বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতির নাম : মোহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন ( ২০ তম)
সুপ্রীম কোর্ট এর আপীল বিভাগ : ১০ জন বিচারপতি আছে।
সুপ্রীম কোর্ট এর বিচার পতি হওয়ার জন্য বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় পদে কমপক্ষে : ১০ বছর দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করতে হয় অর্থ আইনজীবী হিসেবে ১০ বছরের অভিজ্ঞাতা থাকলে তিনি বিচারক হবার যোগ্য হবেন।
ফৌজদারি কর্যবিধি প্রণীত হয় : ১৯৮৮ সালে।
লেবার কোর্ট এর বিচারে অনুসরণ করা হয় : দেওয়ানি কর্যবিধি।
বর্তমান প্রচলিত কোম্পানি অ্যাক্ট আইন : ১৯৯৪ সালে প্রণীত হয়।
তিন পার্বত্য এলায় (খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, ও বান্দরবান) দায়রা জজ আদালত চালু হয় : ১ জুলাই ২০০৮ সালে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেসি : ১৯৭৯ সনে চালু হয়।
স্বেচ্ছাসেবী
সমাজ কল্যান সংস্থা নিবন্ধীকরণ ও নিয়ন্ত্রণ আইন পাস হয় : ১৯৬১ সালে।
১৯৭৪ সালের শিশু আইনানুযায়ী বাংলাদেশের শিশুদের সব্বোচ্চ বয়স : ১৬ বছর।
ইন্ডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করা হয় : নভেম্বর, ১৯৯৬ সালে ।
বাংলাদেশে স্থানীয় শাসন অর্ডিন্যান্স জারি হয় : ১৯৭৬ সালে ।
সর্ব শেষ ভূমি অর্ডিন্যান্স জারী করা হয় : ১৯৮৪ সালে ।
নারী ও শিশু কল্যাণ এবং বৈবাহিক সংস্কারে অবদান রাখছে : ১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইন ।
নারী ও শিশু পাচার বিষয়ক মামলা : বাংলাদেশের পারিবারিক আদালতের আওতার পড়ে না।
বাংলাদেশে বিচার বিভাগ নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক করা হয় : ১ নভেম্বর ২০০৭ সালে ।
– : পৃথকীকরণ মামলার নাম মাজদার হোসেন বনাম বাংলাদেশ।
মূল মামলা দায়ের করা হয় না : অতিরিক্ত জেলা জজ আদালেতে ।
সরকারি পরীক্ষা (অপরাধ) আইন প্রনীত হয় : ১৯৮৫ সালে
বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী শিশুদের শ্রমে নিয়োগ করা যাবে না : ১৪ বছরের নিচে শিশুদের
কোন ব্যক্তির জবানবন্দি রেকড হয় : ১৬৪ ধারায়।
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে চব্বিশ ঘন্টার বেশি আটক রাখা যাবে না সংবিধানে উল্লেখ আছে। : দন্ড বিধির ৬১ ধারা মোতাবেক
– : –
বাংলাদেশে আইন প্রণয়নের সব ক্ষমতা : জাতীয় সংসদের।
যে কোন নতুন আইন প্রণিয়ন, প্রচলিত আইনের পরির্বতন সংশোধন করতে পারে : জাতীয় সংসদ ।
কোন নতুন পাস করতে হলে খসড়া বিলের আকারে : সংসদে পেশ করতে হয়।
মন্ত্রীদের উত্থাপিত বিলটি আইনে পরিণত হয় : মন্ত্রীদের উত্থাপিত বিল বা সরকারি বিল যাচাই-বাচাই শেষে সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের ভোটে গৃহীত হলে এবং রাষ্ট্রপতি কতৃক স্বাক্ষরিত ।
সাধারণত যে নীতি পদ্ধতির মাধ্যমে একটি রাষ্ট্রের সাথে অন্য একটি রাষ্ট্রের সম্পর্ক স্থাপিত হয় তাই হচ্ছে : রাষ্ট্রের নীতি।
বাংলাদেশের নীতি নির্ধারণে যেবিষয় গুলো কাযকর সে গুলো হলঃ : ভূরাজনৈতিক ও ভূঅর্থনৈতিক উপাদান, ইতিহাস ও সামাজিক ঐতিহ্যগত উপাদান, জাতীয় শক্তি, রাজনৈতিক নেতৃত্ব, বিশ্ব রাজনীতির দৃশ্য পট, আন্তর্জাতিক সংগঠনের নীতিমালা, বিশ্বব্যবস্থায় প্রভাব বিস্তারের প্রচেস্টা প্রভৃতি।
আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের নীতি হলো- : ১। সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো প্রতি বিদ্বেষ নয়।
– : ২। অন্য রাষ্ট্রের সার্বভৈমত্ব, রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা ও ভৌগোলিক অখন্ডতার প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন।
– : ৩। অন্য রাষ্ট্রর অভ্যন্ত্রীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করা।
– : ৪। মুসলিম দেশ সমূহের সাথে সম্পর্ক জোরদার করা।
– : ৫। বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা এবং দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করা।
জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা কাঠামো : –
বাংলাদেশে শাসন ব্যবস্থার ধরন : পার্লামেন্টারি।
মন্ত্রীপরিষদ তাদের কাজকর্মের জন্য : জাতীয় সংসদের কাছে দায়বন্ধ।
বাংলাদেশে বর্তমান গ্রাম অঞ্চলে : ৩ স্তর (ইউনিয়ন পরিষদ ও উপজেলা পরিষদ, জেলা পরিষদ) বিশিষ্ট স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা চালু আছে
শহর অঞ্চলে : দুই স্তরে (পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশন) বিশিষ্ট স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা চালু আছে।
বাংলাদেশের সচিবালয় রয়েছে : ৫টি ; রাষ্ট্রপতি সচিবালয়, কর্মকমিসন সচিবালয়, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, জাতীয় সংসদ সচিবালয় ও বাংলাদেশ সচিবালয়।
বাংলাদেশের কেন্দীয় প্রশাসন শাখা : চারটি ;সচিবালয়, মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর।
অধিদপ্তরের দায়িত্ব থাকেন একজন : মহা-পরিচালক।
বাংলাদেশর সর্বশেষ মন্ত্রণালয় : প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
মুক্তিযোদ্ধা
বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠিত হয় : ২০০১ সালে।
ইউনিয়ন : –
বাংলাদেশে স্থানীয় সরকার কাঠামোর সর্বনিম্ন স্তর : ইউনিয়ন পরিষদ।
– : এটি পল্লি অঞ্চলে নিম্নতম সক্রিয় শায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান
–
: ইউনিয়ান পরিষদ স্তরে মহিলাদের ক্ষমতায়নে ব্যাপক বিধান রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশের নারীরা প্রথম ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত আসনে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হন। : ১৯৯৭ সালে
ইউনিয়ন পরিষদ গঠিত হয় : ১৩ জন প্রতিনিধি নিয়ে ।
উপজেলা পরিষদ : –
বাংলাদেশের উপজেলা ব্যবস্থা চালু হয় : ১৯৮৩ সালে।
মোট উপজেলা : ৪৮৯ টি (সর্বশেষ ওসমানীনগর, সিলেট)।
বাংলাদেশের প্রথম উপজেলা নির্বাচিত হয় : ১৯৮৫ সনে।
বরকেল উপজেলা : রাঙ্গামাটি জেলার অন্তর্গত।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে উপজেলা বাতিল বিলটি : ১৯৯২ সালে পাস করা হয়েছিল।
পার্বত্য চট্রগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ : –
পার্বত্য চট্রগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ গঠিত হবে সর্বমোট : ২৫ জন সদ্যস নিয়ে।
২৫ জন সদস্য হলো : ১ জন চেয়ারম্যান, ১২ জন ক্ষুদ্র নৃগোষ্টীর সদস্য, ৬ জন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বাইরের বা বাঙ্গালী সদস্য, ২ জন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মহিলা সদস্য, ১ জন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বাইরের বা বাঙ্গালী মহিলা সদস্য, তিন পার্বত্য চট্রগ্রাম জেলা আঞ্চলিক পরিষদের ৩ চেয়ারম্যান।
পার্বত্য চট্রগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদে মোট সদস্য সংখ্যা : ২৫ জন।
পার্বত্য চট্রগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান : ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জাতি গোষ্ঠীর হবেন।
পার্বত্য চট্রগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান মর্যাদা : প্রতিন্ত্রীর সমান হবে।
পার্বত্য চট্রগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের ১২ জন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যের মধ্যে : ৫ জন চাকমা নৃগোষ্ঠীর সদস্য রয়েছে।
পার্বত্য চট্রগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের ১২ জন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যের মধ্যে : মারমা নৃগোষ্ঠীর সদস্য সংখ্যা ৩ জন।
৬ জন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যের মধ্যে : প্রতিটি পার্বত্য চট্রগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান।
পার্বত্য চট্রগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান : পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হবেন ।
আঞ্চলিক পরিষদের মেয়াদ : ৫ বছর বছর।
প্রতি অর্থ বছর শুরু হওয়ার পূবে ঐ অর্থ বছরের সম্ভাব্য বাজেট প্রণয়ন ও অনুমোদন করে : পার্বত্য চট্রগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের প্রতিষ্ঠান।
অন্যান্য : –
বাংলাদেশে জেলার সংখ্যা : ৬৪ টি।
জেলা পরিষদ গঠিত হয় : ২১ জন সদস্য নিয়ে ।
তেঁতুলিয়া : পঞ্চগড় জেলায় অবস্থিত।
পার্বত্য চট্রগ্রাম ৩ টি জেলা : বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি।
ঢাকা পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয় : ১৮৬৪ সালে ।
মোট পৌরসভা : ৩১৯ টি, সর্বশেষ বাঞ্চারাপুর, বিবাড়িয়া।
সরকারি অধ্যাদেশ মোতাবেক সর্বশেষ মেট্রোপলিটন সিটি করোপরেশন : গাজীপুর।
– : এর প্রধান কে মেয়র বলা হয়।
সিটি এলাকায় ক্ষুদ্রতম একক : হল ওয়ার্ড।
বাংলাদেশে সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) ক্যাডার : ২৮ টি।
শিশু একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয় : ১৯৭৭ সালে,
পিএটিসি প্রতিষ্ঠিত হয় : ১৯৮৪ সালে।
কিশোরী সংশোধন কেন্দ্র : কোনাবাড়ি, গাজীপুর
কিশোর সংশোধন কেদ্র : টঙ্গী, গাজিপুর।
– :
বর্তমানে বাংলাদেশে : বিভাগ= ৭টি
– : জেলা -৬৪ টি
– : উপজেলা= ৪৮৯টি
– : নৌ-থানা= ১০টি
– : সিটি কর্পোরেশন= ১১টি
– : থানা= ৬৩৬টি
– : ইউনিয়ন= ৪৫৬২টি
– : গ্রাম= ৮৭১৯১টি
বিভাগ ওয়ারী জেলা : ঢাকা বিভাগে ১৭টি জেলা
– : চট্রগ্রাম বিভাগে ১১টি
– : খুলনা বিভাগে-১০ টি
– : রাজশাহী বিভাগে-
– : সিলেট বিভাগে ৪টি
– : বরিশাল বিভাগে ৬টি
– : রংপুর বিভাগে
চট্রগ্রাম মেট্রোপলিটন থানা : ১৬টি
– : –
Discussion about this post