শিক্ষার আলো ডেস্ক
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সাত জনের হাতে স্বাধীনতা পুরস্কার -২০২৫ তুলে দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) সকালে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে পুরস্কার পাওয়া ব্যক্তিদের স্বজন ও তাদের প্রতিনিধিদের হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন সরকার প্রধান।
বাকি পুরস্কার প্রাপ্তরা হলেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম (মরণোত্তর), সাহিত্যে মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ (মরণোত্তর), সংস্কৃতিতে নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর), সমাজসেবায় স্যার ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর), মুক্তিযুদ্ধ ও সংস্কৃতিতে মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান ওরফে আজম খান (মরণোত্তর), শিক্ষা ও গবেষণায় বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর এবং প্রতিবাদী তারুণ্যে আবরার ফাহাদ (মরণোত্তর)।
এছাড়া সরকার জানিয়েছে, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের জেড-ফোর্সের কমান্ডার, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে ২০০৩ সালে দেওয়া স্বাধীনতা পুরস্কার (মরণোত্তর) বহাল রাখা হচ্ছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তাদের আত্মত্যাগের কারণে আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখার সুযোগ পেয়েছি। এ সুযোগ আমরা কোনোক্রমেই বৃথা যেতে দেব না।’
অধ্যাপক ড. ইউনূস বলেন, ভয়াল ২৫ মার্চ মানব সভ্যতার ইতিহাসে এক কলঙ্কিত দিন। এদিন নিরীহ বাঙালিকে নির্মমভাবে হত্যা করে বর্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী।
Discussion about this post