আন্তর্জাতিক ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের বায়োটেক কোম্পানি নোভাভক্স মঙ্গলবার ঘোষণা দিয়েছে, তাদের উদ্ভাবিত করোনা ভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগে ব্যাপক ইমিউন সক্ষমতার সাড়া পাওয়া গেছে।
একজন কোভিড-১৯ রোগী সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য যে পরিমাণ ইমিউন সক্ষমতা থাকা দরকার এ ভ্যাকসিন তার চেয়ে শক্তিশালী এবং প্রাথমিক স্তরের ট্রায়ালে সাধারণত সহনশীল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়।
সরকারি ও বেসরকারি অংশীদারিত্ব অপারেশন ওয়ার্প স্পিডের অধীনে যুক্তরাষ্ট্র সরকার গত মাসে কোম্পানিকে ১৬০ কোটি ডলারের তহবিল সরবরাহ করেছে।
তবে এটি উৎপাদনে আসার ক্ষেত্রে সময়ের প্রতিযোগিতায় মডার্না ও আসত্রাজেনিকাসহ অন্যান্য কোম্পানির থেকে পিছিয়ে রয়েছে। এ সব কোম্পানি তাদের ট্রায়ালের শেষ পর্যায় রয়েছে।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কোম্পানি জানায়, প্রেসবো নিয়ন্ত্রিত টেস্টের প্রথম ধাপে ১৮ থেকে ৫৯ বছর বয়সের ১৩১ জন স্বাস্থ্যবান প্রাপ্তবয়স্ক লোকের ওপর পরীক্ষা চালানো হয়।
প্রাথমিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় মাথাব্যথা, ক্লান্তি ও পেশীতে ব্যথা হয়, এটি গুরুতর কোনো সমস্যা নয়। কোভিড-১৯ ভাইরাসের যে প্রোটিন মানবদেহের কোষে আক্রমণের জন্য দায়ী, সেটি প্রতিরোধে এ ভ্যাকসিন কার্যকর।
Discussion about this post