জানা গেছে, অনলাইনে বা সামাজিক দূরত্ব মেনে শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট দেয়া এবং গ্রহণ করতে বলা হয়েছে মাদরাসাগুলো। এ সময় শিক্ষার্থীরা কোন প্রকার পরীক্ষা বা বাড়ির কাজ না নিতেও বলা হয়েছে। বার্ষিক পরীক্ষা ছাড়াই সব ইবতেদায়ি ও দাখিল শিক্ষার্থী পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হচ্ছেন। আর অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে দুর্বল শিক্ষার্থীদের চিহ্নিত করে পরবর্তী শিক্ষাবর্ষে তাদের শিখন ফল অর্জনে পদক্ষেপ নিতেও মাদরাসাগুলোকে বলা হয়েছে।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট দেয়া ও নেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসকদের অনুরোধ করেছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। একইসাথে মূল্যায়নের রেকর্ড সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে। কোন শিক্ষার্থী এ অ্যাসাইনমেন্ট করতে অর্থনৈতিক চাপের মুখে না পড়ে সে বিষয়েও নজর রাখতে বলা হয়েছে ডিসিদের।
এদিকে শিক্ষার্থীদের নোট-গাইড দেখে অ্যাসাইনমেন্ট করতে নিষেধ করেছে অধিদপ্তর। নোট গাইড দেখে অ্যাসাইনমেন্ট করা হলে তা বাতিল করা হবে বলেও জানানো হয়েছে। এক্ষেত্রে আবারও সেই অ্যাসাইনমেন্ট করে জমা দিতে হবে।
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে ইবতেদায়ি ও দাখিল শিক্ষার্থীদের সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো সিলেবাস ও অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করা হয়েছে। মাধ্যমিকের সাথে মিল থাকা বিষয়গুলোর যেমন বাংলা, ইংরেজি ইত্যাদি ক্ষেত্রে মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রকাশিত সিলেবাসও অ্যাসাইনমেন্ট অনুসরণ করতে হবে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের।
ইবতেদায়ি ১ম শ্রেণি থেকে দাখিল ৯ম শেণির মূল্যায়ন নির্দেশনা ও অ্যাসাইনমেন্টগুলো ।
Discussion about this post