নিউজ ডেস্ক
শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেছেন, দেশে করোনা ভাইরাস আসার পর চট্টগ্রামে কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের একমাত্র ভরসাস্থল ছিল চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল। প্রথম অবস্থায় করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের সংকট থাকলেও বর্তমানে পরিপূর্ণ।
তিনি বলেন, চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্ত রোগীদের শরীরে অ্যান্টিবডির উপস্থিতি নিয়ে জেনারেল হাসপাতালের গবেষণা দেশে এই প্রথম। অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে করোনা আক্রান্ত রোগীদের শরীরে অ্যান্টিবডির বিষয়ে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকগণের ক্রস বিভাগীয় গবেষণাটি প্রশংসনীয়। অ্যান্টিবডি গবেষণায় ভবিষ্যতে চট্টগ্রাম আরও অনেকদূর এগিয়ে যাবে।
এসময় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ও ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেখ ফজলে রাব্বির সভাপতিত্বে ও জুনিয়র কনসালট্যান্ট (মেডিসিন) ডা. এইচ এম হামিদুল্লাহ মেহেদীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর ও বিএমএ সভাপতি অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক খান।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আসিফ খান। আলোচনায় অংশ নেন চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট (মেডিসিন) ও করোনা ফোকাল পার্সন ডা. মো. আব্দুর রব, সহকারী সার্জন ডা. অমি দেব ও সিনিয়র পুষ্টি কর্মকর্তা ডা. মোরতাহিনা রশিদ।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের উপ-পরিচালক ডা. উখ্য উইন, সিনিয়র কনসালট্যান্ট (ইএনটি) ডা. আশফাক আহমেদ, সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. শহীদুল ইসলাম, হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাফফর আহমদ, জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হুছাইন মুহাম্মদ ও জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসকগণ ।
Discussion about this post