নিউজ ডেস্ক
চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ ও সরকারি হাসপাতালগুলো থেকে চিকিৎসক-নার্সসহ স্বাস্থ্যকর্মী দিয়েই পরিচালিত হবে করোনা রোগীদের জন্য সংস্কার করা হলি ক্রিসেন্ট হাসপাতাল।
এ হাসপাতালে থাকছে ভেন্টিলেটর সুবিধাসহ ১০ শয্যার আইসিইউ। এটি পরিচালনা করতে মাসে প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। যা সরকারের অনুদান ছাড়া সম্ভব নয়।
চসিকের সম্মেলন কক্ষে এ সংক্রান্ত বিষয়ে চট্টগ্রাম প্রাইভেট ক্লিনিক মালিকদের সংগঠন ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বিএমএ চট্টগ্রাম, জেলা প্রশাসন ও চট্টগ্রাম সিভিল সার্জনের সঙ্গে মেয়র মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের বৈঠকে এসব বিষয় উঠে আসে।
বৈঠকে জানানো হয়, করোনা রোগীদের চিকিৎসায় প্রস্তুত জাকির হোসেন সড়কের হলি ক্রিসেন্ট হাসপাতাল। চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের একটি ইউনিট হিসেবে হলিক্রিসেন্ট হাসপাতালে প্রস্তুত করা করোনা হাসপাতালটি পরিচালিত হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। এ বিষয়ে দ্রুত নির্দেশনার জন্য সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে প্রস্তাবনা পাঠানোর জন্য ঐকমত্য হয়।
মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসলে কয়েক দিনের মধ্যেই করোনা সেবা প্রদানে চালু করা সম্ভব হবে হলি ক্রিসেন্ট হাসপাতালটি।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বি. জেনারেল হুমায়ুন কবির, ডিজিএফআই চট্টগ্রামের পরিচালক বি. জেনারেল কবীর আহাম্মদ, বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডাক্তার হাসান শাহরিয়ার কবির, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. শামীম হাসান, চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কামাল হোসেন, সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বী, চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. অসীম কুমার নাথ, মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম, বিএমএ চট্টগ্রাম শাখার সভাপতি মুজিবুল হক খান, সাধারণ সম্পাদক ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী, ডা. লিয়াকত আলী খান প্রমুখ।
Discussion about this post