মানুষের শরীর হল হাইড্রোকার্বনের সমষ্টি। যা আগুন জ্বলার সহায়ক। মানুষের শরীর যখন আগুনের সংস্পর্শে আসে তখন শরীরের ত্বক সঙ্কুচিত হয়ে যায়। ফলে ভিতরের হাইড্রো কার্বনগুলো আগুনের সংস্পর্শে জ্বালানী হিসাবে কাজ করে এবং বাতাসের সংস্পর্শে দহন বিক্রিয়া সংগঠিত হয়ে কার্বন-ডাই-অক্সাইড আর পানি উৎপন্ন করে যা জলীয় বাষ্প হয়ে উড়ে যায়।
ধারনা করা হয় যে, মানুষের শরীরে যথেষ্ট পরিমানে নিষ্ক্রিয় উপাদান আছে, ফলে শরীর প্রায় 7 ঘন্টা পর্যন্ত আগুন ধরে রাখতে পারে। এই সময়ে তাপে পেশীগুলো শুকিয়ে সংকুচিত হয়ে যায় এবং অঙ্গের বিকৃতি আকার ধারন করে। হাড় পুড়ে যেতে অনেক সময় লাগে তাই শেষ পর্যন্ত পোড়া কঙ্কালটি সাধারণত শারীরিক মডেলের মত অবশিষ্ট হিসাবে থেকে যায়।
Discussion about this post