স্কলারশিপ অনেকের কাছেই সোনার হরিণ এর মত। যদিও কিছু ধাপ এবং প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র থাকলেই স্কলারশিপ পাওয়া খুব একটা কঠিন নয়।
Minimum Requirements to get scholarship
1. Master of Science with CGPA minimum 3.50
out 4.00 ( Sometimes 3.0 CGPA is acceptable)
2. Bachelor of Science in
Agriculture/Fisheries/Veterinary/Food/Engineering/BBA/Arts with
minimum CGPA 3.5 out of 4:00( Sometimes 3.0 CGPA is acceptable)
3. Published paper in peer reviewed journal with impact factor or
without impact factor. Paper
should be published from Honours or MS thesis.
4. IELTS score 6.50 (Individual band score not less than 6.00). If
you have above criteria, then you can apply for
any kind of scholarship for MS/PhD study. Following steps should
be followed- 1. Select your preferred country for higher study.
2. Search google writing university of UK (For Example).
3. Click the website of respective university.12.Find interested
faculty/department/subject.
4. Find personal profile/CV of professor/faculty
member/ staff.
5. Check your interested research area/field from the profile/cv
of professor/faculty member.Collect e-mail of Professor/faculty member/staff
and
6. Write e-mail to them mentioning your introduction and interest.
Please do not forget to send your CV with attached file.
স্কলারশিপ পেতে কিভাবে প্রফেসর কে লিখতে হবে:
এখন আলোচনা করব যে কিভাবে প্রফেসর কে ই-মেইল করতে হবে। এই ক্ষেত্রে কিছু বিষয় খুব খেয়াল করতে হবে। তা না হলে প্রফেসর ই-মেইল এর উত্তর দিবে না। এরকম অনেকেই বলে থাকে যে , অনেক প্রফেসর কে লিখে কিন্তু
প্রোফেসর উত্তর দেয় না। সেই জন্য , প্রথমে
প্রফেসর এর বায়োডাটা ভাল করে দেখতে হবে বিশেষ করে তার গবেষণার বিষয় বস্তু। যদি দেখা যায় প্রফেসর Plant Disease নিয়ে
কাজ করে, অথবা, Cold, salt, drought stress নিয়ে গবেষণা করে তাহলে প্রফেসর কে specific area উল্লেখ করে লিখতে হবে। এখন ই-
মেইল এর ভাষা কেমন হবে? বা কি কি লিখতে হবে? সেই ক্ষেত্রে অনেকেই অনেক ভাবে প্রফেসর কে approach করার চেষ্টা করে থাকে। এখানে খুব সাধারন ভাষায় একটা
উদাহরণ সরূপ দেওয়া হল।
To: bmb@yahoo.com
Subject: Humble request for MS/PhD position in
your lab
Dear Professo X
I’m serving as Lecturer in the Department of Biochemistry and
Molecular Biology of Hajee Mohammad Danesh Science and Technology University,
Dinajpur, Bangladesh . I have completed Bachelor of Science in Agriculture
(Hons) in 2007 and Master of Science in Biochemistry in 2009 from Bangladesh
Agricultural University, Bangladesh. After completing mygraduation, I have been
appointed as a Lecturer in the Department of Biochemistry and Molecular Biology
at Hajee Mohammad
Danesh Science and Technology University , Bangladesh since 16
May, 2010 till to date. Now, I would like to do PhD under your supervision
entitled “Molecular Mechanisms of Plant Disease Suppression by Plant Growth
Promoting Mycorrhiza”. Could you please give me such type of opportunity to do
PhD in your well-developed lab? If you have any space for MS/PhD, I would
like to request you to provide me necessary information in this
regard. I sent u my complete CV as attached file for your kind consideration.
I am sorry for any kind of inconvenience.
With best regards
Y
HSTU
Bangladesh
এই ভাবে প্রতিদিন অন্ততঃ ৫ জন প্রফেসর কে লিখতে হবে…… এর মধ্যে থেকে কিছু প্রফেসর
উত্তর দিবে।যদি প্রফেসর ই-মেইল এর উত্তর দেয় তাহলে কি করতে হবে সে বিষয় নিয়ে এখন বলব।অনেক প্রফেসর আছে উত্তর দিবে, কিন্তু
বলবে যে তার ফান্ড নাই বা ল্যাব এ স্পেস
নাই। সেই ক্ষেত্রে হতাশ হওয়া যাবে না। তবে, প্রফেসরকে খুব পোলাইটলি ধন্যবাদ
দিয়ে উত্তর দিতে হবে। আবার কিছু প্রফেসর
আছে, তারা পজিটিভলি উত্তর দিবে এবং বলবে যে এক টা রিসার্চ প্রপোজাল
পাঠাতে। তখন এমন একটা রিসার্চ প্রপোজাল
লিখতে হবে যেন, প্রফেসর এর রিসার্চ এর সাথে মিলে যায়। এই ক্ষেত্রে পরের ই-মেইল এ ফান্ডিং বা application process সম্পর্কে
প্রফেসর হয়তো জানাবে। একটা জিনিস মনে রাখতে হবে যে, প্রফেসর যদি ম্যানেজ হয়, তাহলে ৫০% স্কলারশিপ পাওয়ার কাজ হয়ে গেল। তাই প্রফেসর যদি আপনার প্রতি আগ্রহ
দেখায়, তাহলে পরের ই-মেইল গুলোতে আপনিসব কিছু জানতে পারবেন।
যাদের জিপিএ ৩.৫ এর কম, তাদেরকেও উক্ত নিয়ম গুলো ফলো করে কাজ করতে হবে। এই জন্য তাদের কে IELTS পেতে হবে ৬.৫ বা তার চাইতে বেশি। যারা শুধু মাত্র Honours করেই
বিদেশে MS করতে চায়, তাদের জন্য Full Scholarship পাওয়া একটু কষ্টকর হবে। হয়তো ৫০% scholarship পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু
সেই জন্য নিজের খরচে পড়তে হবে। এতে খুব
কষ্টকরহবে। তাই, সবচেয়ে ভাল হয়,বাংলাদেশে মাস্টার্স করে, তারপর বিদেশে
যাওয়া। কারন হল, scholarship পেতে হলে scientific paper/research paper/publication থাকতে হবে। যাহা মাস্টার্স এর থেসিস
থেকে paper publish করা যাবে। কিন্তু যারা Undergraduate এ thesis/ project work করে,তারা সেখান থেকে paper publish করতে
পারে। এ ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং এর
স্টুডেন্ট দের জন্য খুব সুবিধা। তারা honours করেই বিদেশে মাস্টার্স করতে পারে।
Discussion about this post